সেবা ডেস্ক:
জামালপুরের দেওয়ানগঞ্জ উপজেলার ডাংধরা ইউনিয়নের কাউনিয়ার চর এলাকায় বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন (প্রতিবন্ধী) শিশুদের মাঝে শিক্ষার আলো ছড়িয়ে দিতে সুইড অটিস্টিক ও বুদ্ধি প্রতিবন্ধী বিদ্যালয়ের অনুমোদন দিয়েছে সুইড বাংলাদেশ ।
সুইড বাংলাদেশের মহাসচিব জওয়াহেরম্নল ইসলাম মামুন ডাংধরা প্রস্তাবিত বিদ্যালয়ের জমি পরিদর্শন করে এই বিদ্যালয়ের অনুমোদন দেন।
এর মাধ্যমে ওই এলাকার প্রতিবন্ধী শিশুরা সাধারণ শিশুদের মতই শিক্ষা গ্রহণ করতে পারবে। এতে করে আলো ছড়াবে দুর্গম এলাকা ডাংধরা ইউনিয়নে।
জানা গেছে, ডাংধরা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি মো. আজিজুর রহমানের ঐকানিত্মক প্রচেষ্টায় ডাংধরা বুদ্ধি প্রতিবন্ধী বিদ্যালয়ের অনুমোদন চাওয়া হয়।
এরই প্রেড়্গিতে সুইড বাংলাদেশের এ শাখা খোলার জন্য গত ৭ মার্চ গঠনতন্ত্র সংগ্রহ ও সার্ভিস রম্নল্স সংগ্রহ করা হয়।
বিদ্যালয় অনুমোদনের পর ওই এলাকার সমাজসেবক মো. রিয়াজুুল হক ডাংধরা বুদ্ধি প্রতিবন্ধী বিদ্যালয়ের জন্য গত ২০ এপ্রিল ১৫ শতাংশ জমি রেজিস্ট্রি করে দেন।
জমি রেজিস্ট্রির সময় জমিদাতা মো. রিয়াজুল হক ছাড়াও তার ছোট ভাই মোহাম্মদ আলী, , আরব আলী কাজী, তার ছেলে ফুল মিয়া উপসি'ত ছিলেন।
বর্তমানে ওই বিদ্যালয়ের সভাপতি ও ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি মো. আজিজুর রহমান , নির্বাহী সচিব মোখলেসুর রহমান দুলালের সার্বিত তত্ত্বাবধানে বিদ্যালয়ের উন্নয়ন কাজ চলছে।
এ ব্যাপারে বিদ্যালয়ের সভাপতি মো. আজিজুর রহমান বলেন , বিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠার ফলে এই এলাকার প্রতিবন্ধী শিশুদের শিড়্গার সুযোগ হয়েছে।
তারা অন্যান্য শিশুদের মত জ্ঞান অর্জন করে সমাজ উন্নয়নের অংশীদার হতে পারবে।
নির্বাহী সচিব মো. মোখলেসুর রহমান দুলাল বলেন, প্রতিবন্ধীদের শিশুদের আর ছোট করে দেখার সুযোগ নেই।
তারা এখন থেকে পড়াশুনা করে দেশের সম্পদে পরিণত হবে। এসব শিশুরা শিড়্গিত হলে তারা কখোনই সমাজের বোঝা হবে না।
জামালপুরের দেওয়ানগঞ্জ উপজেলার ডাংধরা ইউনিয়নের কাউনিয়ার চর এলাকায় বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন (প্রতিবন্ধী) শিশুদের মাঝে শিক্ষার আলো ছড়িয়ে দিতে সুইড অটিস্টিক ও বুদ্ধি প্রতিবন্ধী বিদ্যালয়ের অনুমোদন দিয়েছে সুইড বাংলাদেশ ।
সুইড বাংলাদেশের মহাসচিব জওয়াহেরম্নল ইসলাম মামুন ডাংধরা প্রস্তাবিত বিদ্যালয়ের জমি পরিদর্শন করে এই বিদ্যালয়ের অনুমোদন দেন।
এর মাধ্যমে ওই এলাকার প্রতিবন্ধী শিশুরা সাধারণ শিশুদের মতই শিক্ষা গ্রহণ করতে পারবে। এতে করে আলো ছড়াবে দুর্গম এলাকা ডাংধরা ইউনিয়নে।
জানা গেছে, ডাংধরা ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি মো. আজিজুর রহমানের ঐকানিত্মক প্রচেষ্টায় ডাংধরা বুদ্ধি প্রতিবন্ধী বিদ্যালয়ের অনুমোদন চাওয়া হয়।
এরই প্রেড়্গিতে সুইড বাংলাদেশের এ শাখা খোলার জন্য গত ৭ মার্চ গঠনতন্ত্র সংগ্রহ ও সার্ভিস রম্নল্স সংগ্রহ করা হয়।
বিদ্যালয় অনুমোদনের পর ওই এলাকার সমাজসেবক মো. রিয়াজুুল হক ডাংধরা বুদ্ধি প্রতিবন্ধী বিদ্যালয়ের জন্য গত ২০ এপ্রিল ১৫ শতাংশ জমি রেজিস্ট্রি করে দেন।
জমি রেজিস্ট্রির সময় জমিদাতা মো. রিয়াজুল হক ছাড়াও তার ছোট ভাই মোহাম্মদ আলী, , আরব আলী কাজী, তার ছেলে ফুল মিয়া উপসি'ত ছিলেন।
বর্তমানে ওই বিদ্যালয়ের সভাপতি ও ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি মো. আজিজুর রহমান , নির্বাহী সচিব মোখলেসুর রহমান দুলালের সার্বিত তত্ত্বাবধানে বিদ্যালয়ের উন্নয়ন কাজ চলছে।
এ ব্যাপারে বিদ্যালয়ের সভাপতি মো. আজিজুর রহমান বলেন , বিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠার ফলে এই এলাকার প্রতিবন্ধী শিশুদের শিড়্গার সুযোগ হয়েছে।
তারা অন্যান্য শিশুদের মত জ্ঞান অর্জন করে সমাজ উন্নয়নের অংশীদার হতে পারবে।
নির্বাহী সচিব মো. মোখলেসুর রহমান দুলাল বলেন, প্রতিবন্ধীদের শিশুদের আর ছোট করে দেখার সুযোগ নেই।
তারা এখন থেকে পড়াশুনা করে দেশের সম্পদে পরিণত হবে। এসব শিশুরা শিড়্গিত হলে তারা কখোনই সমাজের বোঝা হবে না।