
আমিনুল ইসলাম, ঢাকা: ডাইরেক্ট সেলিং কোম্পানী ডেসটিনির অফিসের নিরাপত্তা কর্মীকে গুলি করে হত্যা করে অফিস দখলের অভিযোগ উঠেছে।
গতকাল বুধবার বিকাল ৫টার দিকে ঢাকা বিজয়নগর মাহতাব সেন্টারে এ ঘটনা ঘটে। নিহত নিরাপত্তা কর্মী হলেন গাইবান্ধা জেলার সুন্দরগঞ্জ থানার বাজার পারা গ্রামের মৃত মো. সুজনের ছেলে মো. মিজান (৩৫)।
এলাকাবাসী সূত্রে জানা গেছে, গতকাল ১৬ আগষ্ট বিকাল ৫টার দিকে ৪০/৪৫ জনের একদল সন্ত্রাসী ডেসটিনির অফিস মাহতাব সেন্টার দখল করতে আসে। নিরাপত্তা কর্মীরা তাদের পরিচয় জানতে চাইলে সন্ত্রাসীরা পরিচয় না দিয়ে জোর করে ডেসটিনির অফিসে ঢুকতে যায়। নিরাপত্তা কর্মীরা সন্ত্রাসীদের অফিসে ঢুকতে বাধা দেয়। এতে সন্ত্রাসীরা ক্ষিপ্ত হয়ে নিরাপত্তা কর্মী জামাল, মোতালেব ও মিজানকে মারধর ও পিটিয়ে আহত করে। নিরাপত্তা কর্মীদের চিৎকার শুনে মাহতাব সেন্টারের দ্বিতীয় তলা থেকে ডেসটিনির কর্মীরা ছুটে আসে। ডেসটিনির কর্মীরা সন্ত্রাসীদের হাত থেকে নিরাপত্তা কর্মীদের বাঁচাতে এগিয়ে আসলে সন্ত্রাসীরা গুলি চালায়। এতে মাথায় গুলি বিদ্ধ হয়ে ঘটনাস্থলেই নিরাপত্তা কর্মী মিজানের মৃত্যু হয়। সন্ত্রাসীদের ধারালো অ¯্ররে আঘাতে ডেসটিনির অনেক সদস্য আহত হয়। ডেসটিনি সদস্য নাইম হোসনে ও সবুজ আহমদে পায়ে গুলিবিদ্ধ হয়। আহতদের কাকরাইল ইসলামী ব্যাংক হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়।
ডেসটিনি সোস্যাল মিডিয়া ফোরাম-গ্রীনের সদস্য আক্তারুজ্জামান অভিযোগ করেন, সন্ত্রাসীরা পূর্বে একবার ডেসটিনির অফিস “মাহতাব সেন্টার” দখলের চেষ্টা করে। গত ১৪-০৮-২০১৫ তারিখ আওয়ামী যুবলীগ ঢাকা মহানগর দক্ষিনের সভাপতি ইসমাঈল চৌধুরী স¤্রাটের লোকজন ডেসটিনির অফিস দখল করতে আসে। সন্ত্রাসী কামালের নেতৃত্বে একদল সন্ত্রাসী ডেসটিনির অফিসে তালা লাগিয়ে দেয়। এব্যাপারে পল্টন থানায় মামলা করা হয়। কিন্তু এখনো কোন আসামীকে গ্রেফতার করা হয়নি। তিনি অভিযোগ করেন, বুধবারের এ হত্যাকান্ডের ঘটনাও ইসমাঈল চৌধুরী স¤্রাটের লোকজন করেছে।
পল্টন থানার ওসি (অফিসার ইনচার্জ) রফিকুল ইসলাম ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, সন্ত্রাসীরা গুলি করে মিজানকে হত্যা করেছে। কারা এ ঘটনা ঘটিয়েছে তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। এ ব্যাপারে মামলার প্রস্ততি চলছে বলে তিনি জানান।
গতকাল বুধবার বিকাল ৫টার দিকে ঢাকা বিজয়নগর মাহতাব সেন্টারে এ ঘটনা ঘটে। নিহত নিরাপত্তা কর্মী হলেন গাইবান্ধা জেলার সুন্দরগঞ্জ থানার বাজার পারা গ্রামের মৃত মো. সুজনের ছেলে মো. মিজান (৩৫)।
এলাকাবাসী সূত্রে জানা গেছে, গতকাল ১৬ আগষ্ট বিকাল ৫টার দিকে ৪০/৪৫ জনের একদল সন্ত্রাসী ডেসটিনির অফিস মাহতাব সেন্টার দখল করতে আসে। নিরাপত্তা কর্মীরা তাদের পরিচয় জানতে চাইলে সন্ত্রাসীরা পরিচয় না দিয়ে জোর করে ডেসটিনির অফিসে ঢুকতে যায়। নিরাপত্তা কর্মীরা সন্ত্রাসীদের অফিসে ঢুকতে বাধা দেয়। এতে সন্ত্রাসীরা ক্ষিপ্ত হয়ে নিরাপত্তা কর্মী জামাল, মোতালেব ও মিজানকে মারধর ও পিটিয়ে আহত করে। নিরাপত্তা কর্মীদের চিৎকার শুনে মাহতাব সেন্টারের দ্বিতীয় তলা থেকে ডেসটিনির কর্মীরা ছুটে আসে। ডেসটিনির কর্মীরা সন্ত্রাসীদের হাত থেকে নিরাপত্তা কর্মীদের বাঁচাতে এগিয়ে আসলে সন্ত্রাসীরা গুলি চালায়। এতে মাথায় গুলি বিদ্ধ হয়ে ঘটনাস্থলেই নিরাপত্তা কর্মী মিজানের মৃত্যু হয়। সন্ত্রাসীদের ধারালো অ¯্ররে আঘাতে ডেসটিনির অনেক সদস্য আহত হয়। ডেসটিনি সদস্য নাইম হোসনে ও সবুজ আহমদে পায়ে গুলিবিদ্ধ হয়। আহতদের কাকরাইল ইসলামী ব্যাংক হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়।
ডেসটিনি সোস্যাল মিডিয়া ফোরাম-গ্রীনের সদস্য আক্তারুজ্জামান অভিযোগ করেন, সন্ত্রাসীরা পূর্বে একবার ডেসটিনির অফিস “মাহতাব সেন্টার” দখলের চেষ্টা করে। গত ১৪-০৮-২০১৫ তারিখ আওয়ামী যুবলীগ ঢাকা মহানগর দক্ষিনের সভাপতি ইসমাঈল চৌধুরী স¤্রাটের লোকজন ডেসটিনির অফিস দখল করতে আসে। সন্ত্রাসী কামালের নেতৃত্বে একদল সন্ত্রাসী ডেসটিনির অফিসে তালা লাগিয়ে দেয়। এব্যাপারে পল্টন থানায় মামলা করা হয়। কিন্তু এখনো কোন আসামীকে গ্রেফতার করা হয়নি। তিনি অভিযোগ করেন, বুধবারের এ হত্যাকান্ডের ঘটনাও ইসমাঈল চৌধুরী স¤্রাটের লোকজন করেছে।
পল্টন থানার ওসি (অফিসার ইনচার্জ) রফিকুল ইসলাম ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, সন্ত্রাসীরা গুলি করে মিজানকে হত্যা করেছে। কারা এ ঘটনা ঘটিয়েছে তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। এ ব্যাপারে মামলার প্রস্ততি চলছে বলে তিনি জানান।
খবর/তথ্যের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, সেবা হট নিউজ এর দায়ভার কখনই নেবে না।