গ্রাহককে ইন্টারনেট সেবা দেওয়ার জন্য ফাইবার অপটিক্যাল এর কাজ |
গোলাপ খন্দকার সাপাহার (নওগা)প্রতিনিধিঃ নওগাঁর সাপাহর ও পত্মীতলা উপজেলায় হাই স্পিডের ইন্টারনেট সেবায় গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সকারের জননেত্রী শেখ হাসিনার ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়তে ভিষন ২০২১ বির্নিমানে অঙ্গিকারা বদ্ধ হয়েছেন অনার্স মাস্টার্স করে সাপাহার উপজেলার তোসাদ্দেক আলম এবং ব্রডব্যান্ড ডিজিটাল ইন্টানেটের ছোয়ায় গ্রাম থেকে গ্রামাঞ্চলে ছড়িয়ে দিলেন ইয়াহিয়া ডটকম নামক এক প্রতিষ্ঠান।
জানা গেছে,সাপাহার উপজেলার ইয়াহিয়া এর পুত্র তোসাদ্দেক আলম গ্রাম পর্যায়ে হাই স্পিডের ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সেবা গ্রাহকদের মাঝে পৌছে দিতে ২০১৩ সাল থেকে সে আপ্রান চেষ্টা চালিয়ে২০১৬সালের দিকে তোসাদ্দেক হোসেন জেলার সাপাহার ও পতœীতলা উপজেলার বিভিন্ন স্থানে তার ব্রডব্যান্ডের সংযোগটি লাগিয়ে এলাকার ইন্টারনেট ব্যবহার কারীদের অনেকটা সুবিধা করে দিয়েছেন।
আরও পড়ুন>>সাপাহারে জমজম ব্যবসায়ী সমবায় সমিতির সংবাদ সম্মেলন
দেশে যখন বিভিন্ন সিমে ৩জি আর ৪জি দেওয়ার লাইসেন্স পেয়েছে,তখন খুশি দেশের সকল ইন্টারনেট ব্যাবহারকারীরা বেশি স্পিডের ইন্টারনেট সেবা নিবে বলে।কিন্ত তাদের সেবাটি গ্রাম পর্যায়ে খুবই ধীর গতির।এছাড়াও মেবাইল কোম্পানির সিমে ইন্টরনেট প্যাকেজের মূল্য এতই বেশি যা সাধারন মানুষের পক্ষে এসব উচ্চ মূল্যের ইন্টারনেট ব্যবহার করা খুবই কষ্টসাধ্য মনে হয়,ইন্টারনেট ব্যবহার কারীদের সাধ্যের মধ্যে কম টাকার ইন্টারনেট প্যাকেজ,আনলিমিটেড প্যাকেজ উপজেলা পর্যায় ও গ্রামাঞ্চলে না থাকার কারনে তরুন যুবকরা ও ফ্রিল্যান্সাররা অল্প দামে হাই স্পিডের ইন্টারনেট সেবা পেতে হাজার হাজার টাকা খরচ করে শহরমুখী হতে শুরু করেছিল,ঠিক তখনি স্বল্প মূল্যের ইন্টারনেট সেবা গ্রামাঞ্চলে পৌছে দিয়েছে এই প্রতিষ্ঠানটি।
ইয়াহিয়া ডটকম এর পরিচালক তোসাদ্দেক হোসেন |
ব্রডব্যান্ড সংযোগটির বিষয়ে ইয়াহিয়া ডটকমের পরিচালক তোসাদ্দেক হোসেনের সাথে কথা হলে তিনি জানান,আমি ২০১৩ সাল থেকে অনেক চেষ্টা করে গ্রাম পর্যাযে স্বল্প মূল্যের হাই স্পিডের ইন্টারনেট সেবা দিতে পেরে অনেক আনন্দিত কেননা আমার স্বপ্নই ছিল পিছিয়ে পড়া গ্রামাঞ্চল গুলোকে ডিজিটালের ছোয়ায় একধাপ এগিয়ে নিতে নওগাঁ জেলায় পিছিয়ে পড়া এলাকায় আমি বৈধ লাইসেন্স নিয়ে প্রায় ৪ শতাধিক গ্রাহকদের মাঝে এই হাই স্পিডের ইন্টারনেট সেবাটি দিতে পেরেছি এবং বর্তমান সাপাহার ও পতœীতলা উপজেলার পাশাপাশি এ সেবাটি আমি নওগাঁ জেলার প্রতিটি গ্রামে গ্রামে পৌছায়ে দিব।
আরও পড়ুন>>বাজারে বাঁশখালীর আগাম লিচু: বাম্পার ফলনে চাষীদের মুখে হাসি
তরুন যুবক ফ্রিল্যান্সার ও ইন্টারনেট ব্যবহার কারীদের সাথে কথা হলে তারা জানান,কোন দিন স্বপ্নেও ভাবিনি যে এত অল্প সময়ের মধ্যে গ্রামাঞ্চলের মত এলাকায় ব্রডব্যান্ড সংযোগ পাবো তবে পেয়ে অনেক ভাল হয়েছে এখন আর গুগলে সার্চ দিলে গুগলের চাকা ঘুরা দেখতে হয় না ।তৎক্ষনাত কাজ হয় আমাদের রাত জেগে গ্রাফিক্স ডিজাইনের কাজ করতে হয় কাজ শেষে দ্রুত ইমেইলে কাজটি পাঠাতে পারি এতে আমাদের আর আগের মত ভোগান্তিতে পড়তে হয় না এ জন্য ভালো লাগে এ ইন্টারনেট সেবা পেয়ে তারা খুবই আনন্দিত।