সেবা নিউজ ডেস্ক: কোন দেশকে একটি বাড়ির সাথে তুলনা করা হলে ঐ দেশের অর্থনীতি প্রধান কয়েকটা পিলারের মধ্যে একটি। যে বাড়ির প্রধান পিলারগুলো যত বেশি মজবুত হয় সে বাড়িটি তত সুরক্ষিত এবং মজবুত হয়। ঠিক তেমনিভাবে একটি দেশের উন্নতি এবং সমৃদ্ধি অনেকাংশেই ঐ দেশের অর্থনীতির উপরই নির্ভর করে।
১৯৭১ সালে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর সাথে নয় মাসের রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের মধ্য দিয়ে স্বাধীনতা লাভের পর বাংলাদেশের অর্থনীতি অনেকটাই ভঙ্গুর অবস্থায় ছিল। স্বধীনতার পর জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাংলাদেশের অর্থনৈতিক অবস্থা মজবুতের উদ্দেশ্যে বিভিন্ন ধরণের কার্যকরী পদক্ষেপ গ্রহণ করেছিলেন। বাংলাদেশকে অর্থনৈতিক ভাবে সমৃদ্ধশালী এবং দারিদ্রমুক্ত করার লক্ষ্যে বঙ্গবন্ধুর অর্থনৈতিক কর্মসূচির অনুকরণে শেখ হাসিনা দেশবাসীকে সাথে নিয়ে বিভিন্ন ধরণের উন্নয়নমূলক কর্মকান্ড বাস্তবায়ন করে চলেছেন। বাংলাদেশ সরকারের বলিষ্ঠ উন্নয়ন কর্মকান্ডে বাংলাদেশ এখন আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে উন্নয়নের রোল মডেল। ১৯৭২ সালে হেনরি কিসিঞ্জারের মতে ‘তলাবিহীন ঝুড়ি বাংলাদেশ’ বিগত ৯ বছরে বিস্ময়কর উন্নতি সাধন করে বিশ্বকে অবাক করে দিয়েছে।
২০০৯ সালে বাংলাদেশের বাজেট ছিল ৮৭,১৮৭ কোটি টাকা। ২০১৭ সালে বাংলাদেশের বরাদ্ধকৃত বাজেট বেড়ে গিয়ে দাঁড়ায় ৪,০০,২৬৬ কোটি টাকায়। আগামী ২০১৮-১৯ অর্থ বছরে আমাদের দেশের বাজেট হতে যাচ্ছে ৪,৬০,০০০ কোটি টাকা। সম্প্রতি The Economist ম্যাগাজিনের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে ক্রমাগত দারিদ্র কমে যাওয়া ও অর্থনৈতিক উন্নতিতে বিশ্বে পরিচিতি পাওয়া শীর্ষ চার দেশের সাথে বাংলাদেশের নাম শীর্ষে রয়েছে। যা নিঃসন্দেহে আমাদের জন্যে গর্বের।
বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল: সমতার ভিত্তিতে প্রত্যন্ত অঞ্চল সহ সব অঞ্চলের টেকসই অর্থনৈতিক উন্নয়ন এবং কর্মসংস্থানের লক্ষ্যে আগামী ১৫ বছরের মধ্যে ১০০টি বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল গড়তে যাচ্ছে। সম্প্রতি বাংলাদেশ সরকার সরকারী এবং বেসরকারী মোট ৩৭টি বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল গঠনের অনুমোদন দিয়েছে। তাছাড়া তথ্য প্রযুক্তি খাতে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির জন্য ১৪টি হাইটেক পার্ক গঠনের অনুমোদন দিয়েছে সরকার। পাশাপাশি ৭টি EPZ স্থাপন করা সহ চট্টগ্রামের মিরসরাই, আনোয়ারা, মাতারবাড়ী ও ঢাকার কেরানীগঞ্জ সহ মোট ২২টি স্থানে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল গঠনের কাজ চলমান আছে। এই বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলগুলো স্থাপন সম্পন্ন হলে বিনিয়োগ বাড়ার পাশাপাশি জনগণের কর্মসংস্থানও বাড়বে।
২০০৯ এবং ২০১৭ সালের অর্থনৈতিক সাফল্যের তুলনামূলক চিত্র নিম্নে দেওয়া হল:
২০০৯ সাল থেকে ২০১৭ সালের উন্নয়নের ধারাবাহিকতা লক্ষ্য করলে এটি সহজেই অনুমেয় যে, বর্তমান ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ সরকার শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশবাসীকে সাথে নিয়ে দেশের সামগ্রিক উন্নয়নে নিরলস কাজ করে যাচ্ছে।
১৯৭১ সালে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর সাথে নয় মাসের রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের মধ্য দিয়ে স্বাধীনতা লাভের পর বাংলাদেশের অর্থনীতি অনেকটাই ভঙ্গুর অবস্থায় ছিল। স্বধীনতার পর জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাংলাদেশের অর্থনৈতিক অবস্থা মজবুতের উদ্দেশ্যে বিভিন্ন ধরণের কার্যকরী পদক্ষেপ গ্রহণ করেছিলেন। বাংলাদেশকে অর্থনৈতিক ভাবে সমৃদ্ধশালী এবং দারিদ্রমুক্ত করার লক্ষ্যে বঙ্গবন্ধুর অর্থনৈতিক কর্মসূচির অনুকরণে শেখ হাসিনা দেশবাসীকে সাথে নিয়ে বিভিন্ন ধরণের উন্নয়নমূলক কর্মকান্ড বাস্তবায়ন করে চলেছেন। বাংলাদেশ সরকারের বলিষ্ঠ উন্নয়ন কর্মকান্ডে বাংলাদেশ এখন আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে উন্নয়নের রোল মডেল। ১৯৭২ সালে হেনরি কিসিঞ্জারের মতে ‘তলাবিহীন ঝুড়ি বাংলাদেশ’ বিগত ৯ বছরে বিস্ময়কর উন্নতি সাধন করে বিশ্বকে অবাক করে দিয়েছে।
২০০৯ সালে বাংলাদেশের বাজেট ছিল ৮৭,১৮৭ কোটি টাকা। ২০১৭ সালে বাংলাদেশের বরাদ্ধকৃত বাজেট বেড়ে গিয়ে দাঁড়ায় ৪,০০,২৬৬ কোটি টাকায়। আগামী ২০১৮-১৯ অর্থ বছরে আমাদের দেশের বাজেট হতে যাচ্ছে ৪,৬০,০০০ কোটি টাকা। সম্প্রতি The Economist ম্যাগাজিনের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে ক্রমাগত দারিদ্র কমে যাওয়া ও অর্থনৈতিক উন্নতিতে বিশ্বে পরিচিতি পাওয়া শীর্ষ চার দেশের সাথে বাংলাদেশের নাম শীর্ষে রয়েছে। যা নিঃসন্দেহে আমাদের জন্যে গর্বের।
বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল: সমতার ভিত্তিতে প্রত্যন্ত অঞ্চল সহ সব অঞ্চলের টেকসই অর্থনৈতিক উন্নয়ন এবং কর্মসংস্থানের লক্ষ্যে আগামী ১৫ বছরের মধ্যে ১০০টি বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল গড়তে যাচ্ছে। সম্প্রতি বাংলাদেশ সরকার সরকারী এবং বেসরকারী মোট ৩৭টি বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল গঠনের অনুমোদন দিয়েছে। তাছাড়া তথ্য প্রযুক্তি খাতে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির জন্য ১৪টি হাইটেক পার্ক গঠনের অনুমোদন দিয়েছে সরকার। পাশাপাশি ৭টি EPZ স্থাপন করা সহ চট্টগ্রামের মিরসরাই, আনোয়ারা, মাতারবাড়ী ও ঢাকার কেরানীগঞ্জ সহ মোট ২২টি স্থানে বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল গঠনের কাজ চলমান আছে। এই বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলগুলো স্থাপন সম্পন্ন হলে বিনিয়োগ বাড়ার পাশাপাশি জনগণের কর্মসংস্থানও বাড়বে।
২০০৯ এবং ২০১৭ সালের অর্থনৈতিক সাফল্যের তুলনামূলক চিত্র নিম্নে দেওয়া হল:
২০০৯ সাল থেকে ২০১৭ সালের উন্নয়নের ধারাবাহিকতা লক্ষ্য করলে এটি সহজেই অনুমেয় যে, বর্তমান ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ সরকার শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশবাসীকে সাথে নিয়ে দেশের সামগ্রিক উন্নয়নে নিরলস কাজ করে যাচ্ছে।