
সেবা ডেস্ক: জমে উঠেছে আসন্ন রাজশাহী, সিলেট ও বরিশাল সিটি করপোরেশনের নির্বাচনী প্রচার প্রচারণা। জামায়াত ইসলামের বিরুদ্ধাচারণ ও নিজ দলের কর্মীদের গাছাড়া মনোভাবে কেন্দ্র থেকে তৃণমূল বিএনপি পড়েছে মহা বিপাকে।
এমতাবস্থায় রাজশাহী সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে বুলবুলের প্রচারণায় দেখা যাচ্ছে স্থবিরতা। জানা গেছে, মেয়র প্রার্থীদের পাশাপাশি কাউন্সিলররা দিনরাত ভোটারের দ্বারে দ্বারে গিয়ে ভোট প্রার্থনা করলেও প্রচারণায় রাজশাহী বিএনপির স্থানীয় ও কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ অংশগ্রহণ করছেন না।
বিশেষ সূত্রে জানা গেছে, রাজশাহীতে নৌকার পক্ষে ভোটের প্রচারণায় নেমেছেন আওয়ামী লীগের কর্মী-সমর্থকরা। খায়রুজ্জামান লিটনের নৌকা ব্যাজধারী কর্মীরা বাড়ি বাড়ি গিয়ে নৌকা মার্কার প্রচারণা ও লিফলেট বিতরণ করছেন।
অগণিত দলে ভাগ হয়ে প্রতিদিনই তারা নৌকার পক্ষে দিন রাত কাজ করে যাচ্ছে। বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির কেন্দ্রীয় ও স্থানীয় নেতারা মোসাদ্দেক হোসেন বুলবুলের পক্ষে প্রচারণা চালালেও কর্মী ও সমর্থকদের তেমন একটা দেখা পাওয়া যাচ্ছে না ভোটের মাঠে।
কেন্দ্রীয়, জেলা ও মহানগরের নেতারা যেখানে প্রচারণায় যাচ্ছেন, কর্মীরাও শুধু সেখানেই যাচ্ছেন।
স্থানীয় বিএনপি কর্মীদের সাথে কথা বলে জানা যায়, ভয়ে তৃণমূলের কর্মীরা ভোটের প্রচারণায় অংশগ্রহণ করছে না। দলের মধ্যে বিরোধ ও কোন্দল স্থানীয় কর্মী সমর্থকদের নিষ্ক্রিয়তার বড় একটি কারণ।
এছাড়া সম্প্রতি রাজশাহীর সাগরপাড়া মোড়ে নির্বাচনী প্রচারণার অংশ হিসেবে বুলবুলের পথসভায় ককটেল বিস্ফোরণের পর কর্মীদের অংশগ্রহণ ক্রমেই কমতে শুরু করে। পরে এ হামলার নির্দেশ দাতা হিসেবে বিএনপির যোগসাজশের প্রমাণ মিললে তাদের আতঙ্ক আরও বেড়ে যায়।
তারা বলছেন, রাজনৈতিক ফায়দা লুটতে যদি বড় ধরণের কোনো পরিকল্পনা আবার করা হয় তাহলে কে বাঁচবে আর কে মরবে তা বলা মুশকিল। তাই নির্বাচনী প্রচারণায় কর্মীরা সাহস হারাতে শুরু করেছে।
প্রসঙ্গত, শুধু প্রচারণায় কর্মী সংকট নয়, ভোটের জন্য পোলিং এজেন্ট সংকটে রয়েছে বিএনপির মেয়র প্রার্থী মোসাদ্দেক হোসেন বুলবুল। এজেন্ট পেতে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হলেও পর্যাপ্ত সংখ্যক এজেন্ট পাওয়া যাচ্ছে না। সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় হতাশাজনক অবস্থায় রয়েছে কেন্দ্রীয় বিএনপি ও মোসাদ্দেক হোসেন বুলবুল।
এমতাবস্থায় রাজশাহী সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে বুলবুলের প্রচারণায় দেখা যাচ্ছে স্থবিরতা। জানা গেছে, মেয়র প্রার্থীদের পাশাপাশি কাউন্সিলররা দিনরাত ভোটারের দ্বারে দ্বারে গিয়ে ভোট প্রার্থনা করলেও প্রচারণায় রাজশাহী বিএনপির স্থানীয় ও কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ অংশগ্রহণ করছেন না।
বিশেষ সূত্রে জানা গেছে, রাজশাহীতে নৌকার পক্ষে ভোটের প্রচারণায় নেমেছেন আওয়ামী লীগের কর্মী-সমর্থকরা। খায়রুজ্জামান লিটনের নৌকা ব্যাজধারী কর্মীরা বাড়ি বাড়ি গিয়ে নৌকা মার্কার প্রচারণা ও লিফলেট বিতরণ করছেন।
অগণিত দলে ভাগ হয়ে প্রতিদিনই তারা নৌকার পক্ষে দিন রাত কাজ করে যাচ্ছে। বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির কেন্দ্রীয় ও স্থানীয় নেতারা মোসাদ্দেক হোসেন বুলবুলের পক্ষে প্রচারণা চালালেও কর্মী ও সমর্থকদের তেমন একটা দেখা পাওয়া যাচ্ছে না ভোটের মাঠে।
কেন্দ্রীয়, জেলা ও মহানগরের নেতারা যেখানে প্রচারণায় যাচ্ছেন, কর্মীরাও শুধু সেখানেই যাচ্ছেন।
স্থানীয় বিএনপি কর্মীদের সাথে কথা বলে জানা যায়, ভয়ে তৃণমূলের কর্মীরা ভোটের প্রচারণায় অংশগ্রহণ করছে না। দলের মধ্যে বিরোধ ও কোন্দল স্থানীয় কর্মী সমর্থকদের নিষ্ক্রিয়তার বড় একটি কারণ।
এছাড়া সম্প্রতি রাজশাহীর সাগরপাড়া মোড়ে নির্বাচনী প্রচারণার অংশ হিসেবে বুলবুলের পথসভায় ককটেল বিস্ফোরণের পর কর্মীদের অংশগ্রহণ ক্রমেই কমতে শুরু করে। পরে এ হামলার নির্দেশ দাতা হিসেবে বিএনপির যোগসাজশের প্রমাণ মিললে তাদের আতঙ্ক আরও বেড়ে যায়।
তারা বলছেন, রাজনৈতিক ফায়দা লুটতে যদি বড় ধরণের কোনো পরিকল্পনা আবার করা হয় তাহলে কে বাঁচবে আর কে মরবে তা বলা মুশকিল। তাই নির্বাচনী প্রচারণায় কর্মীরা সাহস হারাতে শুরু করেছে।
প্রসঙ্গত, শুধু প্রচারণায় কর্মী সংকট নয়, ভোটের জন্য পোলিং এজেন্ট সংকটে রয়েছে বিএনপির মেয়র প্রার্থী মোসাদ্দেক হোসেন বুলবুল। এজেন্ট পেতে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হলেও পর্যাপ্ত সংখ্যক এজেন্ট পাওয়া যাচ্ছে না। সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় হতাশাজনক অবস্থায় রয়েছে কেন্দ্রীয় বিএনপি ও মোসাদ্দেক হোসেন বুলবুল।