
শিব্বির আহমদ রানা, নিজস্ব সংবাদদাতা, বাঁশখালী, চট্টগ্রাম: ব্যাপক উৎসাহ উদ্দীপনার মধ্যে দিয়ে সারা দেশের ন্যায় চট্টগ্রামের বাঁশখালীতে উৎযাপিত হল বৌদ্ধ ধর্মের অন্যতম ধর্মীয় উৎসব শুভ প্রবারণা পূর্ণিমা। বাঁশখালীর বিভিন্ন ইউনিয়নে ২৪ অক্টোবর (বুধবার) দুপুর থেকে ব্যাপক আয়োজনের মধ্য দিয়ে বৌদ্ধ ধর্মের অন্যতম ধর্মীয় উৎসব ফানুস উড্ডীয়ন করে প্রবারণা পূর্ণিমা উদযাপন সম্পন্ন হয়।
উপজেলার মধ্যে ৬ টি বৌদ্ধ মন্দিরে একই সাথে যথাক্রমে বাঁশখালীর পৌরসভা সদরস্থ জলদী ধর্মরত্ন বিহার, দক্ষিণ জলদী বিবেকারাম বিহার, বাঁশখালী কেন্দ্রীয় শীলকূপ চৈত্য বিহার, কাহারঘোনা মিনজিরীতলা সংঘরাজ অভয়তিষ্য পারিজাত আরাম বিহার, বাঁশখালী পূর্ব পুঁইছড়ি চন্দ্রজ্যোতি বৌদ্ধ বিহার, বাঁশখালী শীলকূপ জ্ঞানোদয় বিহার সহ সকল বৌদ্ধ মন্দিরে একযোগে আনন্দ উৎসাহ উদ্দীপনার মধ্যে দিয়ে প্রবারনা পূর্নিমা পালন হচ্ছে।
সন্ধ্যায় বাঁশখালী কেন্দ্রীয় শীলকূপ চৈত্য বিহার প্রাঙ্গনে শুভ প্রবারনা পূর্ণিমা উদযাপন সহ বিভিন্ন বৌদ্ধ মন্দির পরিদর্শন করেন বাঁশখালী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোমেনা আক্তার।
দুপুর থেকে শত শত নারী পুরুষ একত্রিত হয়ে ঢোল বাজনা, বারুদ, ফাটিয়ে ব্যাপক আনন্দ উৎসাহের মধ্যে দিয়ে উৎযাপিত হল বৌদ্ধ ধর্মের অন্যতম এই প্রবারনা পূর্ণিমা অনুষ্টান। সন্ধ্যা থেকে বাঁশখালীর বিভিন্ন বৌদ্ধ মন্দিরে ব্যাপক আনন্দ উৎসবের মধ্য দিয়ে ফানুস উত্তোলন করে বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীরা। এরই ধারবাহিকতায় বর্নিল ফানুসে ঢেকে গেছে বাঁশখালীর আকাশ ,সুন্দর মনোরম এই দৃশ্য দেখতে উপজেলার প্রতিটি বৌদ্ধ বিহার জুড়ো হতে থাকে হাজার হাজার বিভিন্ন ধর্মের মানুষেরর ভীড়।
পাশাপাশি বৌদ্ধ ধর্মের এই প্রবারণা পূর্ণিমায় পুলিশের সার্বিক নিরাপত্তা প্রধান করার জন্য বাঁশখালী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোমেনা আক্তার ও থানা (ভারপ্রাপ্ত) কর্মকর্তা অফিসার ইনচার্জ কামাল হোসেন এর বিচক্ষণতাই আইন শৃঙ্খলা বাহিনী বাঁশখালীর প্রতিটি বৌদ্ধ মন্দির গুলোতে নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহন করেন।
কোন ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা ছাড়ায় প্রবারনা পূর্নিমা সফল ও সুন্দর ভাবে উৎযাপিত হওয়ায় বাঁশখালী উপজেলা প্রশাসনকে বাঁশখালী বৌদ্ধ সমিতির পক্ষে থেকে সভাপতি রাহুল প্রিয় মহাস্থবীর ও সাধারন সম্পাদক সাংবাদিক কল্যাণ বড়ুয়া মুক্তা ধন্যবাদ জানান।
উল্লেখ্য যে, অপর দিকে আগামী ২৯ অক্টোবর থেকে ৩ নভেম্বর পযর্ন্ত বাঁশখালী ৬ টি বৌদ্ধ মন্দিরের কটিন চীবর দানোৎসবের আয়োজন করেছে বাঁশখালী বৌদ্ধ সমিতি।
⇘সংবাদদাতা: শিব্বির আহমদ রানা
উপজেলার মধ্যে ৬ টি বৌদ্ধ মন্দিরে একই সাথে যথাক্রমে বাঁশখালীর পৌরসভা সদরস্থ জলদী ধর্মরত্ন বিহার, দক্ষিণ জলদী বিবেকারাম বিহার, বাঁশখালী কেন্দ্রীয় শীলকূপ চৈত্য বিহার, কাহারঘোনা মিনজিরীতলা সংঘরাজ অভয়তিষ্য পারিজাত আরাম বিহার, বাঁশখালী পূর্ব পুঁইছড়ি চন্দ্রজ্যোতি বৌদ্ধ বিহার, বাঁশখালী শীলকূপ জ্ঞানোদয় বিহার সহ সকল বৌদ্ধ মন্দিরে একযোগে আনন্দ উৎসাহ উদ্দীপনার মধ্যে দিয়ে প্রবারনা পূর্নিমা পালন হচ্ছে।
সন্ধ্যায় বাঁশখালী কেন্দ্রীয় শীলকূপ চৈত্য বিহার প্রাঙ্গনে শুভ প্রবারনা পূর্ণিমা উদযাপন সহ বিভিন্ন বৌদ্ধ মন্দির পরিদর্শন করেন বাঁশখালী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোমেনা আক্তার।
দুপুর থেকে শত শত নারী পুরুষ একত্রিত হয়ে ঢোল বাজনা, বারুদ, ফাটিয়ে ব্যাপক আনন্দ উৎসাহের মধ্যে দিয়ে উৎযাপিত হল বৌদ্ধ ধর্মের অন্যতম এই প্রবারনা পূর্ণিমা অনুষ্টান। সন্ধ্যা থেকে বাঁশখালীর বিভিন্ন বৌদ্ধ মন্দিরে ব্যাপক আনন্দ উৎসবের মধ্য দিয়ে ফানুস উত্তোলন করে বৌদ্ধ ধর্মাবলম্বীরা। এরই ধারবাহিকতায় বর্নিল ফানুসে ঢেকে গেছে বাঁশখালীর আকাশ ,সুন্দর মনোরম এই দৃশ্য দেখতে উপজেলার প্রতিটি বৌদ্ধ বিহার জুড়ো হতে থাকে হাজার হাজার বিভিন্ন ধর্মের মানুষেরর ভীড়।
পাশাপাশি বৌদ্ধ ধর্মের এই প্রবারণা পূর্ণিমায় পুলিশের সার্বিক নিরাপত্তা প্রধান করার জন্য বাঁশখালী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোমেনা আক্তার ও থানা (ভারপ্রাপ্ত) কর্মকর্তা অফিসার ইনচার্জ কামাল হোসেন এর বিচক্ষণতাই আইন শৃঙ্খলা বাহিনী বাঁশখালীর প্রতিটি বৌদ্ধ মন্দির গুলোতে নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহন করেন।
কোন ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা ছাড়ায় প্রবারনা পূর্নিমা সফল ও সুন্দর ভাবে উৎযাপিত হওয়ায় বাঁশখালী উপজেলা প্রশাসনকে বাঁশখালী বৌদ্ধ সমিতির পক্ষে থেকে সভাপতি রাহুল প্রিয় মহাস্থবীর ও সাধারন সম্পাদক সাংবাদিক কল্যাণ বড়ুয়া মুক্তা ধন্যবাদ জানান।
উল্লেখ্য যে, অপর দিকে আগামী ২৯ অক্টোবর থেকে ৩ নভেম্বর পযর্ন্ত বাঁশখালী ৬ টি বৌদ্ধ মন্দিরের কটিন চীবর দানোৎসবের আয়োজন করেছে বাঁশখালী বৌদ্ধ সমিতি।
⇘সংবাদদাতা: শিব্বির আহমদ রানা
খবর/তথ্যের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, সেবা হট নিউজ এর দায়ভার কখনই নেবে না।