রকি চন্দ্র সাহা : বাংলাদেশ ন্যাশনাল সার্ভিস একতা কল্যাণ পরিষদের উদ্যোগে ১৪ই অক্টোবর রবিবার সকাল ১১ টায় জাতীয় প্রেসক্লাব সম্মুখে “ন্যাশনাল সার্ভিস কর্মীদের বেতন বৃদ্ধি ও চাকুরী স্থায়ীকরণের দাবিতে” মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।
মানববন্ধনে সভাপতিত্ব করেন ন্যাশনাল সার্ভিস একতা কল্যাণ পরিষদের সভাপতি মোঃ মোস্তফা আল এজাজ।
মানববন্ধনে সভাপতিত্ব করেন ন্যাশনাল সার্ভিস একতা কল্যাণ পরিষদের সভাপতি মোঃ মোস্তফা আল এজাজ।
বক্তব্য রাখেন সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক দেলোয়ার হোসেন, সাংগঠনিক সম্পাদক জুয়েল আহমেদ, জুয়েল রানা,কোষাদক্ষ্য হ্লক্রা মারমা, চট্টগ্রাম বিভাগীয় সভাপতি মঞ্জুরুল আলম, সিলেট বিভাগীয় সভাপতি কায়সার আহমেদ, জাকির হোসেন রামগড়, কুমিল্লা সদর উপজেলা এনামুল হক সরকার, হাজীগঞ্জ উপজেলার সভাপতি মনজুর আলম পাটোয়ারী , সাধারণ সম্পাদক সোহেল হোসেন , ফরিদগঞ্জ সভাপতি মোঃ রুবেল হোসেন , মতলব দক্ষিন সভাপতি মোঃ জহিরুল ইসলাম , শাহরাস্তি উপজেলা আহবায়ক রকি চন্দ্র সাহা শাহরাস্তি, লক্ষ্মীপুর প্রতিনিধি মোঃজুলফিকার হোসেন, বরিশাল প্রতিনিধি মোঃ মিজান, কুমিল্লা প্রতিনিধি মোঃআক্তার হোসেন ,কঁচুয়া প্রতিনিধি সুমন মিয়াজী, ফারজানা আক্তার, ইব্রাহিম খলিল পন্ডিত,রবিউল হাসান, হুমায়ুন সহ বিভিন্ন নেতৃবৃন্দ।
মানববন্ধনে বক্তারা ন্যাশনাল সার্ভিস প্রকল্পের মাধ্যমে বেকারদের কর্মসংস্থানের সৃষ্টি করায় মাদার অব্ হিউম্যানিটি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনাকে প্রাণঢালা শুভেচ্ছা জানান ও কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করেন।
তারা বলেন, প্রধানমন্ত্রীর ২০০৮ সালের নির্বাচনের ইশতেহারের ১৪নং অনুচ্ছেদে উল্লেখ করা হয়েছে প্রত্যেক ঘরে ঘরে চাকরি দিবেন। এর ফলশ্রুতিতে ২০১০ সাল থেকে আজ অবধি ন্যাশনাল সার্ভিস প্রকল্পের মাধ্যমে বেকারত্ব দূরীকরণের লক্ষ্যে সারাদেশে ২ লক্ষাধিক বেকারের অস্থায়ী ভিত্তিতে কর্মসংস্থান সৃষ্টি করা হয়েছে। বর্তমানে ৬ হাজার টাকা মূল বেতন, ২ হাজার সঞ্চয় হিসেবে কর্তনের ফলে একজন ন্যাশনাল সার্ভিস কর্মী মাসিক ৪ হাজার টাকা বেতন পাচ্ছেন, যা বর্তমান সময়ে অত্যন্ত নগন্য।
বক্তারা, অসহায় ন্যাশনাল সার্ভিস কর্মী ও তাদের দরিদ্র্য পরিবারের আর্থিক নিরাপত্তার স্বার্থে বেতন বৃদ্ধি ও চাকুরী স্থায়ীকরণে সরকারের কাছে আহ্বান জানান।
সংগঠনের সভাপতি মোঃ মোস্তফা মানববন্ধনে নিম্নলিখিত দাবিগুলো সরকারের উদ্দেশ্যে পেশ করেন।
১. ন্যাশনাল সার্ভিস কর্মীদের বেতন বৃদ্ধি ও চাকুরী স্থায়ীকরণ করা।
২. মাসিক হারে নিয়মিত বেতন প্রদান নিশ্চিত করা।
৩. যেসকল জেলা-উপজেলা এখনো ন্যাশনাল সার্ভিসের আওতাভুক্ত হয়নি তাদের অবিলম্বের ন্যাশনাল সার্ভিসের আওতাভুক্ত করা।
৪. যেসকল উপজেলায় প্রকল্পের মেয়াদ শেষ হয়েছে, তাদের পুনরায় নিয়োগ করা।
৫. ন্যাশনাল সার্ভিস কর্মীদের কর্মসংস্থান ও আত্মকর্মসংস্থা সৃষ্টির লক্ষ্যে যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয় থেকে গঠিত কমিটিতে ন্যাশনাল সার্ভিস কর্মীদের প্রতিনিধি রাখা।
⇘সংবাদদাতা: রকি চন্দ্র সাহা
মানববন্ধনে বক্তারা ন্যাশনাল সার্ভিস প্রকল্পের মাধ্যমে বেকারদের কর্মসংস্থানের সৃষ্টি করায় মাদার অব্ হিউম্যানিটি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনাকে প্রাণঢালা শুভেচ্ছা জানান ও কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করেন।
তারা বলেন, প্রধানমন্ত্রীর ২০০৮ সালের নির্বাচনের ইশতেহারের ১৪নং অনুচ্ছেদে উল্লেখ করা হয়েছে প্রত্যেক ঘরে ঘরে চাকরি দিবেন। এর ফলশ্রুতিতে ২০১০ সাল থেকে আজ অবধি ন্যাশনাল সার্ভিস প্রকল্পের মাধ্যমে বেকারত্ব দূরীকরণের লক্ষ্যে সারাদেশে ২ লক্ষাধিক বেকারের অস্থায়ী ভিত্তিতে কর্মসংস্থান সৃষ্টি করা হয়েছে। বর্তমানে ৬ হাজার টাকা মূল বেতন, ২ হাজার সঞ্চয় হিসেবে কর্তনের ফলে একজন ন্যাশনাল সার্ভিস কর্মী মাসিক ৪ হাজার টাকা বেতন পাচ্ছেন, যা বর্তমান সময়ে অত্যন্ত নগন্য।
এই অপ্রতুলতার মধ্যেও তারা নিরলসভাবে দেশ ও জাতির সমৃদ্ধি-উন্নয়নের লক্ষ্যে ও মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নিজস্ব উদ্যোগে গঠিত ন্যাশনাল সার্ভিসকে সফল করার লক্ষ্যে আমরা ন্যাশনাল সার্ভিস কর্মীরা সরকারি কর্মকর্তাদের সাথে তাদের ন্যায় আট ঘন্টা কার্য সম্পাদন করে সমান ভূমিকা রাখছি ও সাধারণ জনগণের সহায়তাকারী হিসেবে কাজ করে আসছি।
এই নামমাত্র বেতন ও চাকুরী অস্থায়ী হওয়ায় প্রায় ২ লক্ষাধিক ন্যাশনাল সার্ভিস কর্মী ও তাদের পরিবার ‘ঘরে ঘরে চাকুরী’ প্রদানের যে সুবিধা পাওয়ার কথা তা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন এবং চরম অনিশ্চয়তায় দিনাতিপাত করছেন।
বক্তারা, অসহায় ন্যাশনাল সার্ভিস কর্মী ও তাদের দরিদ্র্য পরিবারের আর্থিক নিরাপত্তার স্বার্থে বেতন বৃদ্ধি ও চাকুরী স্থায়ীকরণে সরকারের কাছে আহ্বান জানান।
সংগঠনের সভাপতি মোঃ মোস্তফা মানববন্ধনে নিম্নলিখিত দাবিগুলো সরকারের উদ্দেশ্যে পেশ করেন।
১. ন্যাশনাল সার্ভিস কর্মীদের বেতন বৃদ্ধি ও চাকুরী স্থায়ীকরণ করা।
২. মাসিক হারে নিয়মিত বেতন প্রদান নিশ্চিত করা।
৩. যেসকল জেলা-উপজেলা এখনো ন্যাশনাল সার্ভিসের আওতাভুক্ত হয়নি তাদের অবিলম্বের ন্যাশনাল সার্ভিসের আওতাভুক্ত করা।
৪. যেসকল উপজেলায় প্রকল্পের মেয়াদ শেষ হয়েছে, তাদের পুনরায় নিয়োগ করা।
৫. ন্যাশনাল সার্ভিস কর্মীদের কর্মসংস্থান ও আত্মকর্মসংস্থা সৃষ্টির লক্ষ্যে যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয় থেকে গঠিত কমিটিতে ন্যাশনাল সার্ভিস কর্মীদের প্রতিনিধি রাখা।
⇘সংবাদদাতা: রকি চন্দ্র সাহা
খবর/তথ্যের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, সেবা হট নিউজ এর দায়ভার কখনই নেবে না।