
জানা গেছে, ৭১’র ১০ অক্টোবর মুক্তিযোদ্ধা ও হানাদার বাহিনীর মধ্যে সম্মূখযুদ্ধ হয় বাউসি পপুলার চত্বরে। এখানে যারা শহিদ হন তাঁদের স্মরণে পৌর মেয়র রুকুনুজ্জামান রোকন এই ভাস্কর্যটি স্থাপনের সিদ্ধান্ত নেন। এর নির্মাণ ব্যয় ধরা হয়েছে প্রায় ১৬ লাখ ৯৯ হাজার টাকা।
গত ১৪ সেপ্টেম্বর (শুক্রবার) শহিদ জননী জায়েদা বেগমের হাত দিয়ে মাটি কাটার মাধ্যমে এর ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করা হয়। পৌর মেয়র ও পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি রুকুনুজ্জামান রোকনের সভাপতিত্বে এ সময় এক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আলহাজ ছানোয়ার হোসেন বাদশা। এতে উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সাবেক কমান্ডার মোফাজ্জল হোসেনসহ মুক্তিযোদ্ধা, রাজনৈতিক ও প্রশাসনিক ব্যক্তিরা উপস্থিত ছিলেন।
পৌর মেয়র রুকুনুজ্জামান রোকন বলেন, ‘মহান মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণকারী ও জীবনদানকারীদের ঋণ শোধ করার নয়। তবু ভাস্কর্যটি তাঁদের কিছুটা সম্মান বয়ে আনবে। পৌরসভার বিভিন্ন রোড ও গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনাকে পর্যায়ক্রমে মুক্তিযোদ্ধাদের নামে নামকরণ করার ইচ্ছা রয়েছে।’ উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সাবেক কমান্ডার মোফাজ্জল হোসেন বলেন, ‘মুক্তিযোদ্ধা ভাস্কর্য নির্মাণে পৌর মেয়রের উদ্যোগ প্রশংসনীয়। তাঁর অবদান কেউ ভুলবে না।
⇘সংবাদদাতা: জাকারিয়া জাহাঙ্গির
খবর/তথ্যের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, সেবা হট নিউজ এর দায়ভার কখনই নেবে না।