সেবা ডেস্ক: দুর্নীতিবাজ হিসেবে বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকীর কুখ্যাতি সারাদেশ জুড়েই। জাতীয় ও স্থানীয় গণমাধ্যমগুলোতে তথ্য-প্রমাণসহ তার দুর্নীতির অসংখ্য প্রতিবেদনও হয়েছে। সাধারণত টেন্ডারকাজে ও জাল জালিয়াতিতে হাত তার বেশ পাকা। তবে যে কোন নির্বাচন এলে তিনি আদাজল খেয়েই মাঠে নামেন, হাতিয়ে নেন কোটি কোটি টাকা।
অনুসন্ধানে জানা যায়, এবারও এর কোন ব্যতিক্রম হচ্ছে না। ইতোমধ্যে তিনি দলীয় মনোনয়ন প্রদানের মাধ্যমে হাতিয়ে নিয়েছেন মোটা অঙ্কের টাকা। জাল মনোনয়নপত্র প্রদানের অভিযোগও উঠেছে কাদের সিদ্দিকীর বিরুদ্ধে।
তবে আরও কয়েক দফা দুর্নীতিতে জড়াচ্ছেন এই রাজনীতিবিদ। টাঙ্গাইল-৫ আসনে তিনি এবার প্রত্যাহার করতে যাচ্ছেন নিজ দলীয় প্রার্থীকে, যাকে তিনি নিজেই মনোনয়ন দিয়েছিলেন। এই ‘প্রত্যাহার খেলা’র পেছনে কাজ করছে মোটা অঙ্কের টাকা।
প্রসঙ্গত, এই আসনটিতে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপিও তাদের দলীয় প্রার্থীকে মনোনয়ন দিয়েছে। এ আসনে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী মেজর জেনারেল (অবঃ) মাহমুদুল হাসান। উভয় দলেই প্রার্থী থাকা নিয়ে চাপা উত্তেজনা বিরাজ করছিলো টাঙ্গাইলে। বিএনপি ও কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ-দু’দলের কর্মীরাই চাচ্ছিলেন তাদের প্রার্থী শেষ অবধি টিকে থাকুক।
তবে যথারীতি দলের সাথে ডিগবাজী দিয়েছেন বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী। কর্মীদের সকল আশা হয়েছে ভঙ্গ।
কাদের সিদ্দিকীর ঘনিষ্ঠ একটি সূত্র জানায়, অর্থলোভী কাদের সিদ্দিকী এই আসনটি বিক্রি করে দিতে চলেছেন। এজন্য তিনি হাঁকিয়েছেন মোটা অঙ্কের টাকা। এরই মধ্যে তিনি বিএনপি’র প্রার্থীকে এ সংক্রান্ত একটি প্রস্তাবও দিয়েছেন। যার সারমর্ম হচ্ছে, বিএনপি প্রার্থী তার দাবিকৃত টাকা দিলে তিনি দলীয় প্রার্থী প্রত্যাহার করে নেবেন।
তার এই প্রস্তাবে বিএনপি প্রার্থী তাকে কী বলেছেন, তা জানা যায়নি। তবে কাদের সিদ্দিকীর এ ‘অসাধুতা’য় তৃণমূলের ক্ষোভের কথা জানা গেছে। টাঙ্গাইলের কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের এক কর্মী জানান, কাদের সিদ্দিকী মুখে বড় বড় কথা বললেও তিনি একজন অসৎ লোক। নিজেসহ তার পরিবারের লোকজনই যেন দলের সব। দুর্নীতি করে তারা সম্পদের পাহাড় গড়েছেন, অথচ দলের কর্মীরা তাদের কাছে অবহেলিত। এই আসনে তিনি আবারও দলের সাথে বেঈমানী করলেন। আমরা তার এসব সিদ্ধান্ত আর মেনে নিবো না।
দলের ঘনিষ্ঠ একটি সূত্র জানায়, দলীয় প্রার্থীর দাবিতে একজোট হতে যাচ্ছেন স্থানীয় নেতাকর্মীরা।
⇘সংবাদদাতা: সেবা ডেস্ক
অনুসন্ধানে জানা যায়, এবারও এর কোন ব্যতিক্রম হচ্ছে না। ইতোমধ্যে তিনি দলীয় মনোনয়ন প্রদানের মাধ্যমে হাতিয়ে নিয়েছেন মোটা অঙ্কের টাকা। জাল মনোনয়নপত্র প্রদানের অভিযোগও উঠেছে কাদের সিদ্দিকীর বিরুদ্ধে।
তবে আরও কয়েক দফা দুর্নীতিতে জড়াচ্ছেন এই রাজনীতিবিদ। টাঙ্গাইল-৫ আসনে তিনি এবার প্রত্যাহার করতে যাচ্ছেন নিজ দলীয় প্রার্থীকে, যাকে তিনি নিজেই মনোনয়ন দিয়েছিলেন। এই ‘প্রত্যাহার খেলা’র পেছনে কাজ করছে মোটা অঙ্কের টাকা।
প্রসঙ্গত, এই আসনটিতে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপিও তাদের দলীয় প্রার্থীকে মনোনয়ন দিয়েছে। এ আসনে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী মেজর জেনারেল (অবঃ) মাহমুদুল হাসান। উভয় দলেই প্রার্থী থাকা নিয়ে চাপা উত্তেজনা বিরাজ করছিলো টাঙ্গাইলে। বিএনপি ও কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ-দু’দলের কর্মীরাই চাচ্ছিলেন তাদের প্রার্থী শেষ অবধি টিকে থাকুক।
তবে যথারীতি দলের সাথে ডিগবাজী দিয়েছেন বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী। কর্মীদের সকল আশা হয়েছে ভঙ্গ।
কাদের সিদ্দিকীর ঘনিষ্ঠ একটি সূত্র জানায়, অর্থলোভী কাদের সিদ্দিকী এই আসনটি বিক্রি করে দিতে চলেছেন। এজন্য তিনি হাঁকিয়েছেন মোটা অঙ্কের টাকা। এরই মধ্যে তিনি বিএনপি’র প্রার্থীকে এ সংক্রান্ত একটি প্রস্তাবও দিয়েছেন। যার সারমর্ম হচ্ছে, বিএনপি প্রার্থী তার দাবিকৃত টাকা দিলে তিনি দলীয় প্রার্থী প্রত্যাহার করে নেবেন।
তার এই প্রস্তাবে বিএনপি প্রার্থী তাকে কী বলেছেন, তা জানা যায়নি। তবে কাদের সিদ্দিকীর এ ‘অসাধুতা’য় তৃণমূলের ক্ষোভের কথা জানা গেছে। টাঙ্গাইলের কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের এক কর্মী জানান, কাদের সিদ্দিকী মুখে বড় বড় কথা বললেও তিনি একজন অসৎ লোক। নিজেসহ তার পরিবারের লোকজনই যেন দলের সব। দুর্নীতি করে তারা সম্পদের পাহাড় গড়েছেন, অথচ দলের কর্মীরা তাদের কাছে অবহেলিত। এই আসনে তিনি আবারও দলের সাথে বেঈমানী করলেন। আমরা তার এসব সিদ্ধান্ত আর মেনে নিবো না।
দলের ঘনিষ্ঠ একটি সূত্র জানায়, দলীয় প্রার্থীর দাবিতে একজোট হতে যাচ্ছেন স্থানীয় নেতাকর্মীরা।
⇘সংবাদদাতা: সেবা ডেস্ক
খবর/তথ্যের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, সেবা হট নিউজ এর দায়ভার কখনই নেবে না।