
মো. শাহ্ জামাল, জামালপুর সংবাদদাতা ॥ জামালপুরের মেলান্দহ উপজেলার রোকনাইপাড়া উরমী নদীর ব্রিজের এপ্রোচ নাথাকায় ব্রিজটি কোন কাজে আসছে না। মাহমুদপুর থেকে খাসীমারা, রোকনাইপাড়া সংযোগ রাস্তার সংযোগ স্থাপন করেছে উরমী ব্রিজটি।
স্থানীয়রা ব্রিজের নিচ থেকে ড্রেজার দিয়ে বালি উত্তোলন করায় নিচ থেকে মাটি সরে গেছে। ফলে ব্রিজের এপ্রোচ থেকে মাটি সরে গেছে। ড্রেজার দিয়ে মাটি উত্তোলন বন্ধের জন্য বলা হলেও কোন কাজে আসে নি। ১৯৯৬ সালে ব্রিজটি নির্মাণ হয়। ২০০৮ সালের বন্যায় ভেঙ্গে যাওয়ার পর থেকেই জন দুর্ভোগের শিকার এলাকাবাসি।
মাহমুদপুর থেকে সরাসরি মেলান্দহ সদরের সাথে সড়ক যোগাযোগ রক্ষায় উরমী ব্রিজের গুরুত্বপূর্ণ। ব্রিজটি সচল থাকলে প্রতিদিন নলছিয়া, খাসীমারা, ফকিরাবাড়ি, কাজাইকাটা, বানাবন্ধা, পুটিয়াপাড়া, আদবাড়িয়া, পশ্চিশত আজিজপুর, মাহমুদপুর, গোবিন্দি, ঝাড়কাটা, চরমাহমুদপুর, মাদারগঞ্জের একাংশসহ প্রায় ২০ হাজার মানুষ চলাচল করতো।
এ ছাড়াও ৩০টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, হাটবাজার, কমিউনিটি ক্লিনিক আছে। ডাক্তার আসে না। ভাল ঘরে বিয়ে শাদী হয় না। স্থানীয় যুবক বিকুল, ইলিয়াস, রকিবসহ কয়েকজনে বাঁশের সাঁকু দিয়ে ব্রিজের সংযোগের ব্যবস্থা করেছিলেন। এখন তাও নেই।
শফিকুল ইসলাম গৃহ শিক্ষক, কৃষক হায়দার আলী, তোতা শেখ জানান-ব্রিজ ও রাস্তা সচল নাথাকায় কৃষিপণ্যের ন্যায্য মূল্য পাওয়া যাচ্ছে না। দুরদিয়ে যাতায়াত করতে হয়। জনপ্রতিনিধিরা ইলেকশনের সময় এসে সবকিছুই দিয়ে যায়। নির্বাচনের পর কারোর মুখ দেখা যায় না।
⇘সংবাদদাতা: সেবা ডেস্ক
মাহমুদপুর থেকে সরাসরি মেলান্দহ সদরের সাথে সড়ক যোগাযোগ রক্ষায় উরমী ব্রিজের গুরুত্বপূর্ণ। ব্রিজটি সচল থাকলে প্রতিদিন নলছিয়া, খাসীমারা, ফকিরাবাড়ি, কাজাইকাটা, বানাবন্ধা, পুটিয়াপাড়া, আদবাড়িয়া, পশ্চিশত আজিজপুর, মাহমুদপুর, গোবিন্দি, ঝাড়কাটা, চরমাহমুদপুর, মাদারগঞ্জের একাংশসহ প্রায় ২০ হাজার মানুষ চলাচল করতো।
এ ছাড়াও ৩০টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, হাটবাজার, কমিউনিটি ক্লিনিক আছে। ডাক্তার আসে না। ভাল ঘরে বিয়ে শাদী হয় না। স্থানীয় যুবক বিকুল, ইলিয়াস, রকিবসহ কয়েকজনে বাঁশের সাঁকু দিয়ে ব্রিজের সংযোগের ব্যবস্থা করেছিলেন। এখন তাও নেই।
শফিকুল ইসলাম গৃহ শিক্ষক, কৃষক হায়দার আলী, তোতা শেখ জানান-ব্রিজ ও রাস্তা সচল নাথাকায় কৃষিপণ্যের ন্যায্য মূল্য পাওয়া যাচ্ছে না। দুরদিয়ে যাতায়াত করতে হয়। জনপ্রতিনিধিরা ইলেকশনের সময় এসে সবকিছুই দিয়ে যায়। নির্বাচনের পর কারোর মুখ দেখা যায় না।
⇘সংবাদদাতা: সেবা ডেস্ক

খবর/তথ্যের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, সেবা হট নিউজ এর দায়ভার কখনই নেবে না।