
গাইবান্ধা প্রতিনিধি: গাইবান্ধার পলাশবাড়ীর পল্লীতে মোবাইল ফোনকে কেন্দ্র করে প্রতিপক্ষের মারপিটে নারীপুরুষসহ ৪ জন আহত,বাড়ীঘর ভাংচুর ও লুটপাট। থানায় অভিযোগ দায়ের।
ঘটনাটি ঘটেছে পলাশবাড়ী উপজেলার বেতকাপা ইউনিয়নের নান্শিহর হালিদারপাড়া গ্রামে। ভুক্তভোগি ও অভিযোগ সূত্রে জানাযোয়, ওই গ্রামের মৃত রইচ উদ্দীনের পুত্র আজাদুল ইসলাম গংদের সাথে প্রতিবেশি নুরুন্নবী আলতাব হালিদারদের দীর্ঘদিন যাবত মনোমালিন্য চলে আসছিল।
এদিকে গত ২৫ জানুয়ারী সকালে আজাদুলের ভাতিজা কলেজ পড়ুয়া ছাত্র মওলা মিয়া নুরুন্নবীর স্ত্রী দুই সন্তানের জননী সালমা বেগমের মেরামত করার বিষয় নিয়ে কথা কাটিকাটি ও হাতাহাতির ঘটনা ঘটে।
উক্ত বিষয়টি নিয়ে গত ২৭ ডিসেম্বর রাত সাড়ে আটটার দিকে এলাকার লোকজন আপোষ মিমাংসার জন্য শালিশ বৈঠকের আয়োজন করা কালে নুরুন্নবীগংরা উত্তেজিত হয়ে আজাদুল ইসলামগংদের উপর চড়াও হয়ে মারপিট শুরু করে। এতে আজাদুল ইসলামের ভাতিজা মুন্নাফ সরকার, বোন স্বপনা বেগম,ভাই বিপ্লব মিয়া ও ভাবি মোমেনা বেগম গুরুতর আহত হয়।
একপর্যায়ে নুরুন্নবীগংরা আজাদুল ইসলামগংদের তিনটি বসতবাড়েিত হামলা চালিয়ে ভাংচুর করাসহ লুটপাট করে তিন লক্ষ টাকার ক্ষতিসাধন করে। এব্যাপারে আজাদুল ইসলাম নামীয় ৭জন ও অজ্ঞাত নামা ১০/১৫ জনকে আসামী করে পলাশবাড়ী থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করেছেন।
পলাশবাড়ী থানা পুলিশ ঘর্টনাস্থল পরিদর্শন করেছেন আহতরা গাইবান্ধা আধুনিক সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছেন। উক্ত বিষয়ে নুরুন্নবীগংদের সাথে যোগাযোগ করা হলে তারা জানান আজাদুলের ভাতিজা মওলা মিয়া নুরুন্নবী চাকুরীর কারনে বাড়ীতে না থাকার সুবাদে তার স্ত্রী সালমা বেগমের সহিত অবৈধ প্রেমের সম্পর্ক ও মোবাইল ফোনে উক্ত্যাক্ত করত।
⇘সংবাদদাতা: গাইবান্ধা প্রতিনিধি

খবর/তথ্যের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, সেবা হট নিউজ এর দায়ভার কখনই নেবে না।