![]() |
সারিয়াকান্দির ডাকাত মারা চর থেকে ক্যমিক্যাল পরিক্ষার জন্য মহিষের দুধ সংগ্রহ করেন সেনেটারি ইন্সপেক্টর কে.এম আজিজুল কবির রিপন |
সরেজমিনে গেলে স্থানীয় খামারি ও মহিষের মালিকরা জানান, আমরা দুর্গম এলাকার মানুষ। উপজেলা শহরের সাথে আমাদের যোগাযোগ ব্যবস্থা খুবই কষ্টকর। যোগাযোগ ব্যবস্থা ভাল না থাকায় উৎপাদিত দুধ প্রতিদিন বাজারে বিক্রি করা সম্ভব হয়না। যোগাযোগ ব্যবস্থা লাজুক হওয়ায় এখানে প্রতিদিন দুধের পাইকার ও খুচরা ক্রেতারা আসতে চায় না। ফলে সংসার ও গাভীদের খাদ্যের যোগান দিতে বাধ্য হয়ে অ-বিক্রিত দুধের সাথে এক প্রকার ঔষধ মেশানো হয়। আর এই ঔষধ মেশানো হলে দুধ বেশ কয়েকদিন সংরক্ষন করে রাখা যায়। তবে এই ঔষধ ক্যামিক্যাল কি না তা আমরা জানি না।
এ ব্যাপারে সারিয়াকান্দি উপজেল স্বাস্থ্য কমপ্লেক্র এর দায়িত্ব প্রাপ্ত স্যানেটারি ইন্সপেক্টর ও নিরাপদ খাদ্য পরিদর্শক কে.এম আজিজুল কবির রিপন জানান, চরাঞ্চলে হাজার হাজার মহিষের পাল থেকে প্রতিদিন শতশত লিটার দুধ পাওয়া যায়। তাতে ক্যামিক্যাল আছে কি না তা আমি জানি না। অভিযোগের ভিত্তিতে আমি চর থেকে দুধ সংগ্রহ করে পরিক্ষার জন্য পাঠিয়েছি। পরিক্ষার রিপোর্ট হাতে আসলে এবং ক্যামিক্যালের প্রমান মিললে মহিষ মালিকদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে।
⇘সংবাদদাতা: সারিয়াকান্দি প্রতিনিধি
খবর/তথ্যের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, সেবা হট নিউজ এর দায়ভার কখনই নেবে না।