প্রতি বছর ৮ মার্চ তারিখে পালিত হয়। বিশ্বের এক এক প্রান্তে নারীদিবস উদযাপনের প্রধান লক্ষ্য এক এক প্রকার হয়। কোথাও নারীর প্রতি সাধারণ সম্মান ও শ্রদ্ধা উদযাপনের মুখ্য বিষয় হয়, আবার কোথাও মহিলাদের আর্থিক, রাজনৈতিক ও সামাজিক প্রতিষ্ঠা বেশি গুরুত্ব পায়। বাংলাদেশে মোট জনসংখ্যার প্রায় সমান সমান নারী-পুরুষ এটা প্রাকৃতিক ভাবে উন্নয়নটি হয়েছে
প্রথমত, গ্লোবালাইজেশন একটি কারণ,দেশের সবক্ষেত্রের ধারাবাহিকতায় নারীদেরও উন্নয়ন হয়েছে,নারী বান্ধব প্রধানমন্ত্রী, নারীবান্ধব সরকার ও নারীবাদী মানুষ ও সংগঠনগুলোর ভূমিকা আছে। একজন নারী শুধু নারী হিসাবে বিবেচনা করার অবকাশ এ মুহুর্তে নেই।তারা সমাজের অংশ মাত্র,আর সব কিছুর মত,নারী যেমন মা,বোন,অধাঙ্গি পুরুষও বাবা,চাচা,ভাই হিসাবে আছে,নারী নারী করতে করতে এমন পর্যায়ে এরা নিজেকে নিয়ে গিয়াছে যদি পুরুষরা এটার প্রতিবাদ করে প্রতিপক্ষ হিসাবে তবে অস্তিত্ব (অধিকার)থাকবে না,অস্তিত্ব বিলিন আমার লক্ষ্য না,একজন নারীকে মানুষ হিসাবে বিবেচিত হতে হবে,মানুষের যেমন অন্য, বস্ত্র, বাসস্থান, শিক্ষা দরকার তেমন। অামি গুলাইয়ে ফালাইতাছি, শুধু একটি উদাহরণ দিয়ে শেষ করি, বাসে নারীদের জন্য কোটার সিট আছে যদি খালি থাকে তবে পুরুষরা বসে পরে যখন নারী বাসে উঠে দেখে যে পুরুষ বসে আছে এক ধমকে সাইজ করে,আবার অন্যান্য সিটে যদি নারী বসে বাসে একটি সিট খালি থাকে তবে কোন পুরুষ বসতে হাজার বার চিন্তা করে বসবো কিনা,বসলেও কমপক্ষে দুই ইঞ্চি দুরত্বরেখে বসে নিজেকে রক্ষা করে। কারণ ঐ ধমক,চিৎকার,চেচামেচি,প্রেসস্টিজ।
এজন্য কি নারীকে এগিয়ে দিবে না অবশ্যই দিবে বরাবেরর মতই দিবে, আরো বেশি প্রবলেব হলেও দিবে সকল সন্মানিত পুরুষ।এসব ও আজকে বলা যায় না তাই প্রতিবাদ্য বিষয়টি এবার অসাধারণ হয়েছে উপরের অভিজ্ঞতার আলোকেই। 'সবাই মিলে ভাবো, নতুন কিছু করো নারী পুরুষ সমতার নতুন বিশ্ব গড়ো' কবির এতটুকু মনে রাখি সবাই বিশ্বের যা কিছু সৃষ্টি চির কল্যাণকর, অর্ধেক তার করিয়াছে নারী অর্ধেক তার নর।
শামীম তালুকদার
বকশীগঞ্জ, জামালপুর
খবর/তথ্যের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, সেবা হট নিউজ এর দায়ভার কখনই নেবে না।