শিব্বির আহমদ রানা, চট্টগ্রাম প্রতিনিধি:বাঁশখালীস্থ দ্বীনি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান আল জামিয়া আল ইসলামিয়া জলদী মখজনুল উলুম (বাইঙ্গাপাড়া) বাঁশখালী বড় মাদরাসার ৯১তম বার্ষিক মাহফিল গত বৃহস্পতিবার (১৪ মার্চ) অনুষ্টিত হয়েছে।
মাহফিলে প্রধান মেহমান হিসাবে উপস্থিত থেকে আলোচনা রাখেন, হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের মুহতরাম আমীর, দারুল উলূম মুঈনুল ইসলাম হাটহাজারীর মহাপরিচালক ও কওমী মাদরাসা শিক্ষাবোর্ড (বেফাক) চেয়ারম্যান ও মখজনুল উলুম মাদরাসার প্রধান পরিচালক পীরে কামেল শায়খুল ইসলাম আল্লামা শাহ আহমদ শফী (দাঃবাঃ)। মাহফিলে বিশেষ মেহমান হিসেবে উপস্থিত থেকে আলোচনায় অংশগ্রহণ করেন হেফাজত ইসলাম বাংলাদেশের মহাসচিব ও দারুল উলুম মুঈনুল ইসলাম মাদরাসার মুহাদ্দিস আল্লামা জুনাইদ বাবুনগরী (দাঃবা)।
মাহফিলে অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে আলোচনায় অংশ নেন হাটহাজারী মাদরাসার মুহাদ্দিস আল্লামা শেখ আহমদ, মুফতি ইসহাক নুর, আল্লামা ফোরকান, আশরাফ আলী নিজামপুরী, আল্লামা মুফতি আজিজুল হক আলমাদানী, মুফতি ফজলুল হক আমিনীর (রাহঃ) জামাতা ঢাকা লালবাগ মাদরাসার মুহাদ্দিস মুফতি সাখাওয়াত ইসলাম, মুফতি ফয়জুল্লাহ, মুঈনুদ্দীন রুহী, মুফতি নুর মুহাম্মাদ, নাছিরাবাদ মাদরাসার মহাপরিচালক মাওলানা আব্দুল জাব্বার, সার্বিক তত্ত্ববধানে ছিলেন বায়তুল ইরফান মাদরাসার প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক কাজী মুহাম্মদ মনছুরুল হক, মাওলানা আব্দুর রহমান বিন আব্দুস সোবহান, জলদী মাদরাসার দাতা ও প্রতিষ্টাতা সদস্য মুহাম্মদ মিজান বিন তাহের প্রমুখ। এসময় মাহফিলে উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে অংশগ্রহনকারী চেয়ারম্যান প্রার্থীরা উপস্থিত ছিলেন।
শায়খুল ইসলাম আল্লামা শাহ আহমদ শফী (দাঃবাঃ) বলেন যারা চুরি করে, জুলুম করে, অন্যায় অবিচার করে, মিথ্যা কথা বলে সন্ত্রাসী করে তারা জাহান্নামে যাবে। তাই এসব কাজ থেকে নিজেকে বিরত রাখা প্রয়োজন। তিনি আরো বলেন, মখজনুল উলুম মাদরাসায় লেখা-পড়া করেনি এমন কোন আলেম নেই। তাই মাদরাসার ঐতিহ্যকে ধরে রাখা প্রয়োজন। স্থানীয়দের সার্বিক সহযোগীতায় মাদরাসাটি আরো সমৃদ্ধির পথে এগিয়ে যাবে প্রত্যাশা করেন তিনি।
⇘সংবাদদাতা: শিব্বির আহমদ রানা
খবর/তথ্যের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, সেবা হট নিউজ এর দায়ভার কখনই নেবে না।