
সেবা ডেস্ক: বাংলাদেশে বাঁশ উৎপাদন ও প্রজাতি বৈচিত্র্যে বর্তমানে বিশ্বের অষ্টম স্থানে রয়েছে। জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থার (এফএও) গ্লোবাল ব্যাম্বু রিসোর্সেস প্রতিবেদন অনুযায়ী, দেশে ৩৩ প্রজাতির বাঁশ রয়েছে।
বাঁশ নিয়ে এফএও'র র্যাঙ্কিং-এ শীর্ষে রয়েছে চীন। দেশটিতে প্রায় ৫০০ প্রজাতির বাঁশ রয়েছে। ২৩২ প্রজাতি নিয়ে দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে ব্রাজিল।
বাংলাদেশ বন গবেষণা ইনস্টিটিউটের সিলভিকালচার (বন সংরক্ষণবিদ্যা) জেনেটিক্স বিভাগের প্রধান গবেষক ড. মো. মাহবুবুর রহমান বলেন, খুব শিগিগিরই বাঁশের নতুন ছয়টি জাত উন্মুক্ত করা হবে। ইতিমধ্যে তিনটি বাঁশের বৈজ্ঞানিক নামকরণ করা হয়েছে। এগুলো হচ্ছে- ম্যাসু বাঁশ, এস্পার বাঁশ ও ল্যাটি ফ্লোরাস বাঁশ।
বাঁশের তৈরি পণ্য পরিবেশবান্ধব হিসেবে বিশ্বজুড়ে স্বীকৃতি পেয়েছে। দেশের গ্রামাঞ্চলে বাঁশের গুরুত্ব অপরিসীম। গৃহনির্মাণ থেকে শুরু করে হস্তশিল্পসহ নিত্যদিনের ব্যবহার্য বিবিধ জিনিসপত্র তৈরির কাজে বাঁশ বহুল ব্যবহূত। শুধু তাই নয়, বাঁশ খাবার হিসেবেও ব্যবহার হয়।
-সেবা হট নিউজ: সত্য প্রকাশে আপোষহীন
খবর/তথ্যের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, সেবা হট নিউজ এর দায়ভার কখনই নেবে না।