
সেবা ডেস্ক: নোয়াখালী জেলার চৌমুহনীর পৌর এলাকার করিমপুর নুরানী মাদরাসার শিক্ষক মাওলানা মো. নুরুল ইসলামের বড় ছেলে মাহমুদুল। বিরল রোগে আক্রান্ত দশ বছরের শিশুটি। মানুষের সুদৃষ্টি পেলেই বাঁচতে পারে সে। ফিরে পেতে পারে জীবন।
মাহমুদুল হাসানের বাবা নুরুল ইসলাম বলেন, ২০১৩ সালে ওর বয়স তখন চার বছর। তখন প্রথমে ওর জ্বর হয়। এরপর থেকে স্বাস্থ্যের অবনতি হতে থাকে। ডাক্তার বলে প্যারা টাইফয়েড হয়েছে। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল কলেজে চিকিৎসাধীন ছিল। এখানে বায়োলজিকেল বিভাগের বিশেষজ্ঞগণ প্রতিদিন একটি করে মোট ১২টি ইনজেকশান প্রয়োগ করার উপদেশ দেন। প্রতিটি ইনজেকশানের দাম আসে প্রায় সাড়ে ২২ হাজার টাকা করে। এ জন্য প্রয়োজন ২ লাখ ৭০ হাজার টাকা। সামান্য বেতনে মাদরাসায় চাকরি আমার। যা দিয়ে সংসার চালিয়ে এতো টাকা জোগাড় করা সম্ভব নয়।
এদিকে টাকার অভাবে মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়ছে মাহমুদুল। একমাত্র বিত্তবানরা সাহায্যের হাত বাড়ালেই সে বাঁচতে পারে। ফিরে পেতে পারে নতুন জীবন।
সরকার ও সমাজের বিত্তবানদের প্রতি সাহায্যের জন্য আকুল আবেদন জানিয়েছেন মাহমুদুলের বাবা মাওলানা মো. নুরুল ইসলাম। সাহায্য পাঠানোর ঠিকানা মাওলানা মো. নুরুল ইসলাম, করিমপুর নূরানী মাদরাসার শিক্ষক, চৌমুহনী অথবা বিকাশ নং-০১৮৪৩৪৪৮৪৬৫।
-সেবা হট নিউজ: সত্য প্রকাশে আপোষহীন
খবর/তথ্যের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, সেবা হট নিউজ এর দায়ভার কখনই নেবে না।