
সেবা ডেস্ক: শেরপুরের গজনী বিনোদন কেন্দ্র দিয়েই শেরপুর জেলা পরিচিত। এখানে উঁচু-নিচু পাহাড়, শারি-শারি শালবন সেই সাথে রয়েছে উপজাতি সম্প্রদায়ের লোকজনের বসবাস। গজনী অঞ্চলের অন্যতম পর্যটনকেন্দ্র হিসেবে পরিচিতি লাভ করেছে বলে জানান নৌ পরিবহন মন্ত্রণালয়ের সচিব মোঃ আবদুস সামাদ।
তিনি ৯ মার্চ শনিবার দুপুরে শেরপুর জেলার ঝিনাইগাতী উপজেলার অন্যতম পর্যটন কেন্দ্র গজনী অবকাশ কেন্দ্রের ১নং লেক এর পুন:খনন কাজের উদ্বোধন কালে এসব কথা বলেন।
তিনি আরো বলেন, লেকের পানি, পুকুরের পানি যত বেশি আমরা সংরক্ষণ করবো, ততো আমাদের ভূ-গর্ভের পানি স্তরটা উপরের দিকে উঠে আসবে। ইতিমধ্যেই পর্যটকদের সুবিধার্থে গভীর কয়েকটি নলকূপ স্থাপনের উদ্যোগ নেওয়া হবে বলে তিনি জানান।
ওইসময় উপস্থিত ছিলেন, শেরপুর জেলা প্রশাসক আনার কলি মাহবুব, স্থানীয় সরকারের উপ-পরিচালক (উপ-সচিব) এটিএম জিয়াউল ইসলাম, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) এবিএম এহছানুল হক মামুন, এনডিসি মেজবাউল আলম ভুইঁয়া, ঝিনাইগাতী উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) রুবেল মাহমুদ, শেরপুর প্রেসক্লাবের সভাপতি শরিফুর রহমান, সাধারণ সম্পাদক মেরাজ উদ্দিনসহ স্থানীয় গণমাধ্যমকর্মী।
উল্লেখ্য, দূর্গা এন্টারপ্রাইজ নামে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ অভ্যন্তরীন নৌ পরিবহন কর্তৃপক্ষের বাস্তবায়নে, শেরপুর জেলা প্রশাসনের পরিকল্পনায় ২ কোটি ৭১ লাখ টাকা ব্যয়ে গজনী অবকাশ পর্যটন কেন্দ্রের সৌর্ন্দয্য বর্ধনের কাজ করবেন বলে জানা যায়।
-সেবা হট নিউজ: সত্য প্রকাশে আপোষহীন
খবর/তথ্যের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, সেবা হট নিউজ এর দায়ভার কখনই নেবে না।