
জামালপুর সংবাদদাতা : জামালপুরের মেলান্দহে বন্যা পরিস্থিতি কিছুটা উন্নতি হলেও; রাস্তা-ঘাট-বসতি-শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এখনো পানির নিচে। তবে গতকাল থেকে রেলযোগাযোগ শুরু হয়েছে।
বানভাসিদের দুর্ভোগ লাগব হয় নি। মানুষের দুর্গতি স্বাভাবিক হতে অনন্তত: এক সপ্তাহ সময় লাগতে পারে। খাদ্য-পানীয় সংকট চলছেই। চাহিদার তুলনায় সরকারি ত্রাণ অপ্রতুল।
পিআইও আ: রাজ্জাক জানিয়েছেন, এ যাবৎ লক্ষাধিক টাকা এবং ১১৫ মে: টন চাল বরাদ্দ পাওয়া গেছে। প্রায় ১২ হাজার বানভাসিদের মাঝে শুকনো খাবার বিতরণ করা হয়েছে। ২২ জুলাই পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের সচিব আনোয়ার বিন খালিদ ৮ শত বন্যার্ত মানুষের মাঝে খিচুড়ি এবং ১১০ জনের মাঝে ১০ লিটার মিনারেল ওয়াটার বিতরণ করেছেন। জেলা প্রশাসক আহমেদ কবির, উপজেলা চেয়ারম্যান ইঞ্জিনিয়ার কামরুজ্জামান, ইউএনও তামিম আল ইয়ামীনসহ গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ এসময় উপস্থিত ছিলেন।
ওদিকে বেসরকারিভাবে ইউনাইটেড ট্রাস্ট ও ইউনাইটেড গ্রæপ ৫ হাজার বন্যার্ত নারী-পুরুষ ও শিশুদের মাঝে সাড়ে ১২ লাখ টাকার সামগ্রি বিতরণ করেছে। মেলান্দহে কোন বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে এটিই সর্বোচ্চ ত্রাণ বিতরণ। বন্যা পরিস্থিতি উন্নতি হওয়ায় ব্যক্তি উদ্যোগে পরিচালিত দু’টি লঙ্গরখানা বন্ধ রাখা হয়েছে।
-সেবা হট নিউজ: সত্য প্রকাশে আপোষহীন

খবর/তথ্যের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, সেবা হট নিউজ এর দায়ভার কখনই নেবে না।