
শফিকুল ইসলাম: পরিবারের একমাত্র উপার্জনক্ষম ব্যক্তিটিই যখন জীবনের সাথে যুদ্ধ করে বেঁচে থাকেন তখন পরিবারের অন্য সদস্যদের মহান আল্লাহ্র নিকট চেয়ে থাকা ছাড়া আর কোনো উপায় থাকে না।
জীবনের সাথে যুদ্ধ করে বেঁচে থাকা মা’টির নাম মোকছেদা খাতুন (৪৮)। কুড়িগ্রামের রৌমারী উপজেলার বন্দবেড় ইউনিয়নের বাঞ্ছারচর গ্রামের বাসিন্দা । তিনি দীর্ঘ ৬ মাস যাবৎ মরণব্যাধি ব্লাড ক্যান্সারে আক্রান্ত হয়ে ঢাকার বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে চিকিৎসাধীনে রয়েছে। তিনি পেশায় পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তরে কর্মরত। তার স্বামী গোলাম মোস্তফা পেশায় একজন ব্যবসায়ী হলেও বর্তমানে তিনি কর্মহীন।
তিনি এক মেয়ে ও এক ছেলে সন্তানের জননী। মেয়েটি বর্তমানে সরকারি তিতুমীর কলেজে মাস্টার্সে এবং ছেলে আহসান উল্লাহ বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স ৩য় বর্ষে অধ্যয়নরত।
পরিবারের একমাত্র উপার্জনক্ষম ব্যক্তিটিই ছিলেন তিনি। তার অসুস্থতা জনিত চিকিৎসায় পরিবারের শেষ সম্বল বসতবাড়িটি ছাড়া আর কিছুই অবশিষ্ট নেই। এমতাবস্থায় হৃদয়বান মানুষের সাহায্য ছাড়া ওই মা’কে বাঁচানো সম্ভব নয়।
চিকিৎসকরা পরামর্শ দেন তাকে স্বাভাবিক জীবনে বাঁচিয়ে রাখতে কমপক্ষে ১৫ লাখ টাকার প্রয়োজন। কিন্তু দরিদ্র ওই পরিবারটির পক্ষে তার চিকিৎসার ব্যয়ভার বহন করা মোটেই সম্ভব না। তাই ক্যান্সার আক্রান্ত ওই মায়ের চিকিৎসার জন্য তার অসহায় ছেলে সমাজের সকল হৃদয়বান দানশীল ও বিত্তবান ব্যক্তিদের আন্তরিক সাহায্যের আবেদন করেছেন।
ছেলে জুম্মান হোসেন সাগর, বিকাশ-০১৯৮৯২৩৪২৭২, ডাচবাংলা নং- ০১৯৮৯২৩৪২৭২-১।
খবর/তথ্যের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, সেবা হট নিউজ এর দায়ভার কখনই নেবে না।