
সেবা ডেস্ক: টাঙ্গাইলে যমুনা নদীর পানি সিরাজগঞ্জ পয়েন্টে বিপদসীমার ৮ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে এবং ধলেশ্বরী নদীর পানি এলাসিন পয়েন্টে বিপদসীমার ৬৪ সেন্টিমিটার ও ঝিনাই নদীর পানি যোকারচর পয়েন্টে বিপদসীমার ৫ সেন্টিমিটার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে। টাঙ্গাইল জেলার সার্বিক বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি ঘটছে।
তবে গ্রামীন অবকাঠামোর রাস্তা বন্যার পানিতে ভেঙ্গে যাওয়ায় নতুন নতুন এলাকা প্লাবিত হচ্ছে। জেলায় মোট দেড় লক্ষ মানুষ পানি বন্দি হয়ে পড়েছে। বন্যা কবলিত এলাকায় বিশুদ্ধ খাবার পানি সংকট দেখা দিয়েছে। বন্যা কবলিত এলাকার মানুষ মানবেতর জীবন যাপন করছে। এখন পর্যন্ত তেমন কোন সরকারি সহায়তা পৌছেনি তাদের হাতে।
জেলায় এ পর্যন্ত ৬টি উপজেলার ২৪ টি ইউনিয়নের ১৩৭টি গ্রাম প্লাবিত হয়েছে। ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে প্রায় ৬ হাজার হেক্টর জমির ফসল। নদী গর্ভে চলে গেছে দেড় সহস্রাধিক ঘরবাড়ি।
খবর/তথ্যের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, সেবা হট নিউজ এর দায়ভার কখনই নেবে না।