তরুণ বক্তা আবু ত্বহা মোহাম্মদ আদনান ও তার সঙ্গীদের সন্ধানে কতিপয় গুজব সৃষ্টিকারীরা বেপরোয়া অপপ্রচারে লিপ্ত। যখন পরিমনির ঘটনায় অভিযোগের প্রেক্ষিতে সরকারের তড়িৎ সাফল্য দেখলো দেশের মানুষ সে সময়ই সরকারের বিরুদ্ধে সরকারী বিভিন্ন সংস্থার নামে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে চরিত্র হননে ব্যপরোয়া ভূমিকায় দেখা যায় রাষ্টবিরোধি অপশক্তির।
অথচ ত্বহার হোয়াটসঅ্যাপ, ভাইবার ওপেন, শুধুমাত্র মোবাইল নাম্বারটা বন্ধ রয়েছে, তাহলে কি ত্বহা সরকারকে বিব্রত করতে মামুনুল কান্ডের মতো নিজেই পালিয়ে রয়েছেন?
অপপ্রচারকারীর কেউ কেউ বলছে ডিবি ত্বহাকে উঠিয়ে নিয়েছে, কেউ বলছে ডিজিএফআইয়ের কথা, কেউ বিদেশী গুপ্তচর সংস্থার কথা, কেউ বলছে গোয়েন্দা সংস্থার কথা।
তবে কি এটা সরকারকে চাপে ফেলার জন্য সাজানো নাটক? এসব প্রশ্ন এখন উঠতে শুরু করেছে সচেতন মানুষের নিকট হতে। মামুনুল হকের মতই একাবর বলে বিবাহিত স্ত্রী, আবার কাবিননামা দেখাতে পারে না, আবার বলে শরিয়ত মত;বিবাহ করেছে। আবার স্ত্রীও পলাতক ছিল পরে রাষ্ট্রীয় সংস্থা স্ত্রীকে যখন হেফাজতে নিয়ে আসে তখন প্রকৃত ঘঠনা জানা যায় যে মামুনুল তাকে বিয়ের প্রলোভনে দিনের পর দিন শারীরিক সম্পর্ক বজায় রেখেছে বিপরীতে অর্থনৈতিক সহযোগিতা দিয়ে। যা হোক আবু ত্বহা আদনান এর সন্ধান না চেয়ে নানাভাবে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সরকারকে দোষারোপ করা হচ্ছে।
সচেতন মানুষ দাবি করছে ত্বহাকে উদ্ধার করে জিঞ্জাসাবাদ করা হোক সে কোথায় ছিল, কিভাবে ছিল, কেন তার মোবাইল বন্ধ থাকার পরেও হোয়াটসঅ্যাপ, ভাইবার চালু থাকলো, কার সাথে তার যোগাযোগ ছিল এ সময়ে।
খবর/তথ্যের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, সেবা হট নিউজ এর দায়ভার কখনই নেবে না।