ফিলিস্তিনের রাষ্ট্রপ্রধান মাহমুদ আব্বাস এক চাঞ্চল্যকর বক্তব্য
দিয়েছেন। বলেছেন, দেশটির সম্মিলিত সরকার শিগগিরই পদত্যাগ করবে। বিশেষজ্ঞদের
ধারণা আভ্যন্তরীণ দ্বন্দ্বসমূহই এর কারণ। মাহমুদ আব্বাসের ভাষ্য থেকে এটা
পরিষ্কার যে দুই বাঘ এক ঘরে আর টিকতে পারছে না। নিজ দল ফাতাহকে টেক্কা দিয়ে
জোট-অংশীদার হামাস দেখাচ্ছে ক্ষমতার স্বেচ্ছাচারিতা। আর এটিই মেনে নিতে
পারছেন না আব্বাস।
আক্ষেপের সঙ্গে বলেছেন গাজা উপত্যকার কথা। ওখানে একচ্ছত্র আধিপত্য বজায় রেখেছে হামাস এবং জোট-অংশীদার ফাতাহকে কোনো প্রকল্প বাস্তবায়ন করতে দিতে রাজি নয়। এ অবস্থায় যৌথ মন্ত্রীপরিষদ নিয়ে শাসন করে যাওয়া সম্ভব নয়। মাহমুদ আব্বাস পশ্চিম তীরের রামাল্লাহ শহরের এ সম্মেলনে এ তথ্য দেয়ার পর আরও বলেছেন, এমনকি আগামী কয়েক ঘণ্টার মধ্যে পদত্যাগ করতে পারে যৌথ প্রশাসন।
ইতোমধ্যে দুই দলের যৌথ শাসনতন্ত্রে চলছে ফিলিস্তিন প্রায় এক বছর হয়ে গেল। গত বছর জুন মাসে এই মিলিত সরকার যাত্রা শুরু করেছিল অনেক আশা আকাঙ্ক্ষা নিয়ে। রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি নিয়ে আসা, দেশের মানচিত্র স্থিতিশীল রাখা, সার্বভৌমত্ব অক্ষুণ্ন রাখাসহ অনেক প্রতিশ্রুতিই আভ্যন্তরীণ অন্তর্কোন্দলের সুবাদে ইসরায়েলের সুযোগসন্ধানী হস্তক্ষেপে বানের জলে ভেসে গেছে।
দুই পক্ষ কেন সুপ্রতিসমভাবে মিলিত হতে পারছে না, তার পেছনে কারণ খুঁজতে গিয়ে দেখা গেছে অতীত ইতিহাস খুব একটা মিত্রতার নয়, বরং বৈরীতারই। যে কারণে এখনও অনেক না তোলা শোধের আগুন বুকে পুষে রেখেছে দুই দলই, যে কারণে এমন অসহযোগীতা। পেছন ফিরলে দেখা যায় ২০০৬ সালে হামাস নির্বাচনে জয়লাভ করার পর গাজা উপত্যকা থেকে ২০০৭ সালের মধ্যে ফাতাহকে উৎখাত করেছিল।

ফাতাহর অসংখ্য অভিযোগের মধ্যে সবচেয়ে সংবেদনশীল অভিযোগ হিসেবে আলোচিত হচ্ছে যা, তা হলো, হামাসের একটি পরিকল্পনা সম্পর্কে পূর্বানুমান। ফাতাহ অনুমান করছে হামাস শুধুমাত্র গাজাভিত্তিক একটি পৃথক রাষ্ট্র গড়ে তোলার ব্যাপারে ভাবছে। এমন সন্দেহের সপক্ষে যথেষ্ট তথ্যপ্রমাণও নাকি ফাতাহর হাতে আছে।
আক্ষেপের সঙ্গে বলেছেন গাজা উপত্যকার কথা। ওখানে একচ্ছত্র আধিপত্য বজায় রেখেছে হামাস এবং জোট-অংশীদার ফাতাহকে কোনো প্রকল্প বাস্তবায়ন করতে দিতে রাজি নয়। এ অবস্থায় যৌথ মন্ত্রীপরিষদ নিয়ে শাসন করে যাওয়া সম্ভব নয়। মাহমুদ আব্বাস পশ্চিম তীরের রামাল্লাহ শহরের এ সম্মেলনে এ তথ্য দেয়ার পর আরও বলেছেন, এমনকি আগামী কয়েক ঘণ্টার মধ্যে পদত্যাগ করতে পারে যৌথ প্রশাসন।
ইতোমধ্যে দুই দলের যৌথ শাসনতন্ত্রে চলছে ফিলিস্তিন প্রায় এক বছর হয়ে গেল। গত বছর জুন মাসে এই মিলিত সরকার যাত্রা শুরু করেছিল অনেক আশা আকাঙ্ক্ষা নিয়ে। রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি নিয়ে আসা, দেশের মানচিত্র স্থিতিশীল রাখা, সার্বভৌমত্ব অক্ষুণ্ন রাখাসহ অনেক প্রতিশ্রুতিই আভ্যন্তরীণ অন্তর্কোন্দলের সুবাদে ইসরায়েলের সুযোগসন্ধানী হস্তক্ষেপে বানের জলে ভেসে গেছে।
দুই পক্ষ কেন সুপ্রতিসমভাবে মিলিত হতে পারছে না, তার পেছনে কারণ খুঁজতে গিয়ে দেখা গেছে অতীত ইতিহাস খুব একটা মিত্রতার নয়, বরং বৈরীতারই। যে কারণে এখনও অনেক না তোলা শোধের আগুন বুকে পুষে রেখেছে দুই দলই, যে কারণে এমন অসহযোগীতা। পেছন ফিরলে দেখা যায় ২০০৬ সালে হামাস নির্বাচনে জয়লাভ করার পর গাজা উপত্যকা থেকে ২০০৭ সালের মধ্যে ফাতাহকে উৎখাত করেছিল।
ফাতাহর অসংখ্য অভিযোগের মধ্যে সবচেয়ে সংবেদনশীল অভিযোগ হিসেবে আলোচিত হচ্ছে যা, তা হলো, হামাসের একটি পরিকল্পনা সম্পর্কে পূর্বানুমান। ফাতাহ অনুমান করছে হামাস শুধুমাত্র গাজাভিত্তিক একটি পৃথক রাষ্ট্র গড়ে তোলার ব্যাপারে ভাবছে। এমন সন্দেহের সপক্ষে যথেষ্ট তথ্যপ্রমাণও নাকি ফাতাহর হাতে আছে।