তিউনিসিয়ার সমুদ্র সৈকতে হামলার দায় স্বীকার
করেছে জঙ্গি সংগঠন ইসলামিক স্টেট (আইএস)। ওই হামলায় নিহত ৩৯ জন নিহত হয়েছে
বলে তিউনিসীয় কর্তৃপক্ষ নিশ্চিত করেছে। এদের মধ্যে অধিকাংশই ব্রিটিশ
নাগরিক বলে জানা গেছে।
এদিকে, এই ঘটনায় উস্কানি দেয়ার অভিযোগে ৮০টি মসজিদ বন্ধ করে দেয়া হবে বলে জানিয়েছেন দেশটির প্রধানমন্ত্রী হাবিব এসিদ।
শনিবার টুইটারে প্রকাশিত এক বিবৃতিতে আইএসের পক্ষ থেকে নিজেকে খেলাফতের একজন সৈনিক দাবি করে আবু ইয়াহিয়া আল-কাইরাওয়ানি নামে এক ব্যক্তি হামলার দায় স্বীকার করেন। টুইটার বার্তায় আরো বলা হয়েছে, ইসলামি রাষ্ট্রের (খেলাফত) বিরুদ্ধে লড়াইরত ক্রুসেডার রাষ্ট্রগুলোর যে জোট, নিহতরা বেশিরভাগই সেসব রাষ্ট্রের। এরই মধ্যে তিউনিশিয়ার প্রধানমন্ত্রী হাবিব এসিদ জানান, নিহতদের বেশিরভাগই যুক্তরাজ্যের নাগরিক। এছাড়া নিহতদের মধ্যে জার্মানি ও বেলজিয়ামের নাগরিকও রয়েছে। এদিকে, ইতোপূর্বে ঘোষিত নিহতের সংখ্যাও খানিকটা সংশোধন করে ৩৯ জন বলে নিশ্চিত করেছে দেশটির কর্তৃপক্ষ।
এদিকে, সহিংসতায় উস্কানির দেয়ার অভিযোগে এক সপ্তাহের মধ্যে ৮০টি মসজিদ বন্ধ করে দেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে তিউনিসিয়া। দেশটির প্রধানমন্ত্রী হাবিব এসিদ গত শুক্রবার এ ঘোষণা দিয়েছেন। রাজধানী তিউনিসে এক সংবাদ সম্মেলনে এসিদ বলেন, ‘সন্ত্রাসবাদকে সংগঠিত করতে কিছু মসজিদ অব্যাহতভাবে তাদের উস্কানি এবং বিষ ছড়িয়ে দেয়।’ স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এই মসজিদগুলো বন্ধ করে দিবে বলে তিনি জানান।
উল্লেখ্য, উত্তর আফ্রিকার ওই দেশটিতে বছরের দ্বিতীয় বড় ধরনের জঙ্গি হামলার ঘটনা এটি। মার্চে তিউনিসের একটি জাদুঘরে বন্দুকধারীদের হামলায় ২২ জন নিহত হন, যাদের মধ্যে বেশ কয়েকজন বিদেশি পর্যটক ছিল। ২০১১ সালে ‘আরব বসন্তের’ পর গণতান্ত্রিক রূপান্তরের পথ ধরে তিউনিসিয়া আরব বিশ্বে সবচেয়ে ধর্মনিরপেক্ষ দেশগুলোর একটিতে পরিণত হয়েছে। দেশটির সমুদ্রতীরবর্তী রিসোর্ট ও নাইট ক্লাবগুলো ইউরোপীয় পর্যটকদের কাছে অত্যন্ত প্রিয়।
এদিকে, এই ঘটনায় উস্কানি দেয়ার অভিযোগে ৮০টি মসজিদ বন্ধ করে দেয়া হবে বলে জানিয়েছেন দেশটির প্রধানমন্ত্রী হাবিব এসিদ।
শনিবার টুইটারে প্রকাশিত এক বিবৃতিতে আইএসের পক্ষ থেকে নিজেকে খেলাফতের একজন সৈনিক দাবি করে আবু ইয়াহিয়া আল-কাইরাওয়ানি নামে এক ব্যক্তি হামলার দায় স্বীকার করেন। টুইটার বার্তায় আরো বলা হয়েছে, ইসলামি রাষ্ট্রের (খেলাফত) বিরুদ্ধে লড়াইরত ক্রুসেডার রাষ্ট্রগুলোর যে জোট, নিহতরা বেশিরভাগই সেসব রাষ্ট্রের। এরই মধ্যে তিউনিশিয়ার প্রধানমন্ত্রী হাবিব এসিদ জানান, নিহতদের বেশিরভাগই যুক্তরাজ্যের নাগরিক। এছাড়া নিহতদের মধ্যে জার্মানি ও বেলজিয়ামের নাগরিকও রয়েছে। এদিকে, ইতোপূর্বে ঘোষিত নিহতের সংখ্যাও খানিকটা সংশোধন করে ৩৯ জন বলে নিশ্চিত করেছে দেশটির কর্তৃপক্ষ।
এদিকে, সহিংসতায় উস্কানির দেয়ার অভিযোগে এক সপ্তাহের মধ্যে ৮০টি মসজিদ বন্ধ করে দেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে তিউনিসিয়া। দেশটির প্রধানমন্ত্রী হাবিব এসিদ গত শুক্রবার এ ঘোষণা দিয়েছেন। রাজধানী তিউনিসে এক সংবাদ সম্মেলনে এসিদ বলেন, ‘সন্ত্রাসবাদকে সংগঠিত করতে কিছু মসজিদ অব্যাহতভাবে তাদের উস্কানি এবং বিষ ছড়িয়ে দেয়।’ স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এই মসজিদগুলো বন্ধ করে দিবে বলে তিনি জানান।
উল্লেখ্য, উত্তর আফ্রিকার ওই দেশটিতে বছরের দ্বিতীয় বড় ধরনের জঙ্গি হামলার ঘটনা এটি। মার্চে তিউনিসের একটি জাদুঘরে বন্দুকধারীদের হামলায় ২২ জন নিহত হন, যাদের মধ্যে বেশ কয়েকজন বিদেশি পর্যটক ছিল। ২০১১ সালে ‘আরব বসন্তের’ পর গণতান্ত্রিক রূপান্তরের পথ ধরে তিউনিসিয়া আরব বিশ্বে সবচেয়ে ধর্মনিরপেক্ষ দেশগুলোর একটিতে পরিণত হয়েছে। দেশটির সমুদ্রতীরবর্তী রিসোর্ট ও নাইট ক্লাবগুলো ইউরোপীয় পর্যটকদের কাছে অত্যন্ত প্রিয়।