পুরান ঢাকার সরকারি
কবি নজরুল
কলেজের মাস্টার্সের
ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে ‘চাঁদা
আদায়ের’ ঘটনাকে
কেন্দ্র করে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়
ছাত্রলীগ ও
কবি নজরুল
কলেজ ছাত্রলীগের
কর্মীদের মধ্যে
সংঘর্ষ হয়েছে।
বুধবার বেলা ১টার দিকে দুই দফা সংঘর্ষে অন্তত পাঁচজন আহত হয়েছেন।
সংঘর্ষের ঘটনায় আহত সরকারি কবি নজরুল কলেজ ছাত্রলীগের প্রস্তাবিত কমিটির যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ শাহজালাল জানান, কলেজে মাস্টার্সের ভর্তি ফরম বিতরণ চলছে। গতকাল (মঙ্গলবার) জগন্নাথ ছাত্রলীগের ইংরেজি বিভাগের ৯ম ব্যাচের ছাত্রলীগ কর্মী কামরুল কলেজের ব্যাংকে টাকা জমা দানকারী শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে ২০০ টাকা করে চাঁদা নিয়েছিল।
তিনি বলেন, ‘আজ আবার সে ঝামেলা করলে কয়েকজন শিক্ষার্থী তাকে বাধা দেয়। এ সময় তার সঙ্গে আসা জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের কয়েকজন কর্মী তাদের মারধর করে। এ সময় ইটের আঘাতে কামরুলের মাথা কেটে যায়।’
তিনি আরও জানান, এ ঘটনার পর জগন্নাথের ২০-৩০ জন ছাত্রলীগ কর্মী এসে কবি নজরুল ছাত্রলীগের নেতাকর্মীদের ওপর হামলা চালায়। এতে আমি, কবির, ফারুকসহ ছাত্রলীগের কয়েকজন আহত হই।’
কবি নজরুল কলেজের কয়েকজন ছাত্রলীগ নেতা নামপ্রকাশ না করার শর্তে জানিয়েছেন, মাস্টার্সের ফরম উত্তোলন করা প্রত্যেক শিক্ষার্থীর কাছ থেকে কলেজ নেতারা ২০০ থেকে ৫০০ টাকা করে চাঁদা আদায় করছেন। আর এ চাঁদা উত্তোলনের কারণেই সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে।
কলেজের দায়িত্বশীল এক শিক্ষক নামপ্রকাশ না করার শর্তে বলেন, ‘সত্য কথা বলতে কী, এ সব আর ভালো লাগে না। যা চলছে, তা বন্ধ করারও কোনো উপায় নেই, ইচ্ছে করে চাকরি ছেড়ে চলে যাই।’
এ বিষয়ে যোগাযোগ করতে চাইলে জগন্নাথ ছাত্রলীগের কর্মী কামরুলের মুঠোফোন নাম্বারটি বন্ধ পাওয়া গেছে।
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রক্টর ড. নূর মোহাম্মদ বলেন, ‘কামরুল তার এক আত্মীয়ের জন্য কবি নজরুল কলেজে টাকা জমা দিতে গিয়েছিল। এ সময় লাইনে দাঁড়ানো নিয়ে কথা কাটাকাটি হলে হাতাহাতির ঘটনা ঘটে। পরে জগন্নাথ থেকে কয়েকজন শিক্ষার্থী গিয়ে তাকে কলেজ থেকে নিয়ে আসে।’
কামরুল কবি নজরুল কলেজে চাঁদা উত্তোলন করছিল অভিযোগ রয়েছে জানালে তিনি বলেন, ‘বিষয়টি তো আমি জানি না, জানতে হবে।’ - See more at:
বুধবার বেলা ১টার দিকে দুই দফা সংঘর্ষে অন্তত পাঁচজন আহত হয়েছেন।
সংঘর্ষের ঘটনায় আহত সরকারি কবি নজরুল কলেজ ছাত্রলীগের প্রস্তাবিত কমিটির যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ শাহজালাল জানান, কলেজে মাস্টার্সের ভর্তি ফরম বিতরণ চলছে। গতকাল (মঙ্গলবার) জগন্নাথ ছাত্রলীগের ইংরেজি বিভাগের ৯ম ব্যাচের ছাত্রলীগ কর্মী কামরুল কলেজের ব্যাংকে টাকা জমা দানকারী শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে ২০০ টাকা করে চাঁদা নিয়েছিল।
তিনি বলেন, ‘আজ আবার সে ঝামেলা করলে কয়েকজন শিক্ষার্থী তাকে বাধা দেয়। এ সময় তার সঙ্গে আসা জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের কয়েকজন কর্মী তাদের মারধর করে। এ সময় ইটের আঘাতে কামরুলের মাথা কেটে যায়।’
তিনি আরও জানান, এ ঘটনার পর জগন্নাথের ২০-৩০ জন ছাত্রলীগ কর্মী এসে কবি নজরুল ছাত্রলীগের নেতাকর্মীদের ওপর হামলা চালায়। এতে আমি, কবির, ফারুকসহ ছাত্রলীগের কয়েকজন আহত হই।’
কবি নজরুল কলেজের কয়েকজন ছাত্রলীগ নেতা নামপ্রকাশ না করার শর্তে জানিয়েছেন, মাস্টার্সের ফরম উত্তোলন করা প্রত্যেক শিক্ষার্থীর কাছ থেকে কলেজ নেতারা ২০০ থেকে ৫০০ টাকা করে চাঁদা আদায় করছেন। আর এ চাঁদা উত্তোলনের কারণেই সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে।
কলেজের দায়িত্বশীল এক শিক্ষক নামপ্রকাশ না করার শর্তে বলেন, ‘সত্য কথা বলতে কী, এ সব আর ভালো লাগে না। যা চলছে, তা বন্ধ করারও কোনো উপায় নেই, ইচ্ছে করে চাকরি ছেড়ে চলে যাই।’
এ বিষয়ে যোগাযোগ করতে চাইলে জগন্নাথ ছাত্রলীগের কর্মী কামরুলের মুঠোফোন নাম্বারটি বন্ধ পাওয়া গেছে।
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রক্টর ড. নূর মোহাম্মদ বলেন, ‘কামরুল তার এক আত্মীয়ের জন্য কবি নজরুল কলেজে টাকা জমা দিতে গিয়েছিল। এ সময় লাইনে দাঁড়ানো নিয়ে কথা কাটাকাটি হলে হাতাহাতির ঘটনা ঘটে। পরে জগন্নাথ থেকে কয়েকজন শিক্ষার্থী গিয়ে তাকে কলেজ থেকে নিয়ে আসে।’
কামরুল কবি নজরুল কলেজে চাঁদা উত্তোলন করছিল অভিযোগ রয়েছে জানালে তিনি বলেন, ‘বিষয়টি তো আমি জানি না, জানতে হবে।’ - See more at: