এসএম আশরাফুল আজম ঃ
জামালপুরের বকশীগঞ্জ সরকারি পাবলিক লাইব্রেরী উদ্বোধনের আগেই জমে উঠেছে। পাঠকদের পদচারনা ও বই পড়ার গুনগুন শব্দে প্রাণবন্ত হয়ে উঠেছে এই সরকারি পাবলিক লাইব্রেরীটি। প্রতিদিন প্রায় ৩ শতাধিক পাঠক আসেন এই লাইব্রেরীতে । পড়েন তাদের মনের মত বই, পত্রিকা। সাহিত্যিক প্রমথ চৌধুরীর সেই বাণীই যেন বাস্তবে পরিণত হতে চলেছে। প্রমথ চৌধুরী বলেছেন “হাসপাতালের চেয়ে গ্রন'াগারের প্রয়োজন বেশি, কারণ হাসপাতালে দেহের চিকিৎসা হয় আর গ্রন'াগারে মনের চিকিৎসা হয়”। তাই প্রতিদিন জ্ঞান পিপাসুরা আসেন জ্ঞান লাভ করতে। শিশু , কিশোর, ছাত্র-ছাত্রী মধ্য বয়সি মানুষ তাদের পছন্দ মত বই পড়ে যায়। বিশেষ করে স্কুল কলেজের শিক্ষার্থীদের আসা-যাওয়া এই পাবলিক লাইব্রেরীর মহত্ব বাড়িয়ে দিয়েছে।
জানা গেছে, সাবেক সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রী আবুল কালাম আজাদ এমপির ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় ২০১৩ সালের ৭ জুন এর ভিত্তিপ্রস্তর স'াপণ করা হয়। সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের তত্ত্বাবধানে গণপূর্ত বিভাগের উদ্যোগে ২ কোটি ৬২ লাখ টাকা ব্যায়ে প্রায় দেড় বছরে বকশীগঞ্জ সরকারি পাবলিক লাইব্রেরী নির্মাণ করা হয়। এবছর জানুয়ারি থেকে সরকারি এই লাইব্রেরীর জন্য একজন লাইব্রেরী ইনচার্জ ও একজন অফিস সহায়ক ডেপুটেশনে নিয়োগ দেয়া হয়েছে। গত ১৫ মে থেকে সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের উর্ধ্বতন কর্মকর্তার মৌখিক নির্দেশের পর লাইব্রেরীর কার্যক্রম শুরু হয়েছে। এ পর্যন্ত ৫ হাজার বিভিন্ন ধরণের বই দেয়া হয়েছে। প্রতিদিন ৭টি জাতীয় দৈনিক নেয়া হয়। স'ানীয় বিজ্ঞমহল লাইব্রেরীটি নির্মাণে সাবেক মন্ত্রী আবুল কালাম আজাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।
এনএম উচ্চ বিদ্যালয়ের দশম শ্রেণির ছাত্র মাহমুদুল হাসান বলেন, আমি এখানে নিয়মিত আসি কবি-সাহিত্যিকদের বই পড়ি।
সানরাইজ এডুকেয়ার একাডেমির ছাত্র রকিবুল হাসান বলেন,পাঠ্যবইয়ের পাশাপাশি বাড়তি পড়ার সযোগ পেয়ে আমরা সত্যিই আনন্দিত।
বকশীগঞ্জ সরকারি পাবলিক লাইব্রেরীর ইনচার্জ মো. আবু হাসেম জানান, লাইব্রেরীটি নতুন হলেও পাঠকদের ব্যাপক সাড়া পাচ্ছি। তিনি আরও জানান আমরা ৫ হাজার বই দিয়ে লাইব্রেরীর কার্যক্রম শুরু করেছি। তবে আগামী জুলাই মাসে দেড় লাখ বই পাওয়ার সম্ভাবণা রয়েছে। উদ্বোধনের পর লাইব্রেরীর দৃশ্যপট আরও বদলে যাবে।
জামালপুরের বকশীগঞ্জ সরকারি পাবলিক লাইব্রেরী উদ্বোধনের আগেই জমে উঠেছে। পাঠকদের পদচারনা ও বই পড়ার গুনগুন শব্দে প্রাণবন্ত হয়ে উঠেছে এই সরকারি পাবলিক লাইব্রেরীটি। প্রতিদিন প্রায় ৩ শতাধিক পাঠক আসেন এই লাইব্রেরীতে । পড়েন তাদের মনের মত বই, পত্রিকা। সাহিত্যিক প্রমথ চৌধুরীর সেই বাণীই যেন বাস্তবে পরিণত হতে চলেছে। প্রমথ চৌধুরী বলেছেন “হাসপাতালের চেয়ে গ্রন'াগারের প্রয়োজন বেশি, কারণ হাসপাতালে দেহের চিকিৎসা হয় আর গ্রন'াগারে মনের চিকিৎসা হয়”। তাই প্রতিদিন জ্ঞান পিপাসুরা আসেন জ্ঞান লাভ করতে। শিশু , কিশোর, ছাত্র-ছাত্রী মধ্য বয়সি মানুষ তাদের পছন্দ মত বই পড়ে যায়। বিশেষ করে স্কুল কলেজের শিক্ষার্থীদের আসা-যাওয়া এই পাবলিক লাইব্রেরীর মহত্ব বাড়িয়ে দিয়েছে।
জানা গেছে, সাবেক সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রী আবুল কালাম আজাদ এমপির ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় ২০১৩ সালের ৭ জুন এর ভিত্তিপ্রস্তর স'াপণ করা হয়। সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের তত্ত্বাবধানে গণপূর্ত বিভাগের উদ্যোগে ২ কোটি ৬২ লাখ টাকা ব্যায়ে প্রায় দেড় বছরে বকশীগঞ্জ সরকারি পাবলিক লাইব্রেরী নির্মাণ করা হয়। এবছর জানুয়ারি থেকে সরকারি এই লাইব্রেরীর জন্য একজন লাইব্রেরী ইনচার্জ ও একজন অফিস সহায়ক ডেপুটেশনে নিয়োগ দেয়া হয়েছে। গত ১৫ মে থেকে সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের উর্ধ্বতন কর্মকর্তার মৌখিক নির্দেশের পর লাইব্রেরীর কার্যক্রম শুরু হয়েছে। এ পর্যন্ত ৫ হাজার বিভিন্ন ধরণের বই দেয়া হয়েছে। প্রতিদিন ৭টি জাতীয় দৈনিক নেয়া হয়। স'ানীয় বিজ্ঞমহল লাইব্রেরীটি নির্মাণে সাবেক মন্ত্রী আবুল কালাম আজাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।
এনএম উচ্চ বিদ্যালয়ের দশম শ্রেণির ছাত্র মাহমুদুল হাসান বলেন, আমি এখানে নিয়মিত আসি কবি-সাহিত্যিকদের বই পড়ি।
সানরাইজ এডুকেয়ার একাডেমির ছাত্র রকিবুল হাসান বলেন,পাঠ্যবইয়ের পাশাপাশি বাড়তি পড়ার সযোগ পেয়ে আমরা সত্যিই আনন্দিত।
বকশীগঞ্জ সরকারি পাবলিক লাইব্রেরীর ইনচার্জ মো. আবু হাসেম জানান, লাইব্রেরীটি নতুন হলেও পাঠকদের ব্যাপক সাড়া পাচ্ছি। তিনি আরও জানান আমরা ৫ হাজার বই দিয়ে লাইব্রেরীর কার্যক্রম শুরু করেছি। তবে আগামী জুলাই মাসে দেড় লাখ বই পাওয়ার সম্ভাবণা রয়েছে। উদ্বোধনের পর লাইব্রেরীর দৃশ্যপট আরও বদলে যাবে।