তামাকের অপরাজনীতি থেকে দেশের মানুষ মুক্তি চায় উল্লেখ করে হিউম্যান ডেভেলপমেন্ট রিসার্স সেন্টার (এইচডিআরসি) এর প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. আবুল বারাকাত বলেছেন, ‘তামাকজাত পণ্যের ভোগ কমলে সুযোগ ব্যয়ের সৃষ্টি নিরিখে দরিদ্র ও নিম্নবিত্ত মানুষসহ শিশু ও নারীরা তুলনামূলক বেশি উপকৃত হবেন। কারণ দারিদ্ররা হ্রাস পাওয়া নীট খরচের তুলনামূলক বড় অংশের সুবিধা পাবেন। এসবই বাংলাদেশে দারিদ্র হ্রাসের অন্যতম কৌশল হিসেবে গন্য করা যেতে পারে।
সোমবার দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবের ভিআইপি লাউঞ্জে হিউম্যানডেভেলপমেন্ট রিসার্স সেন্টার (এইচডিআরসি) আয়োজিত তামাক কর-তামাক রাজনীতি ২০১৫ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেট প্রতিক্রিয়া ও সুপারিশ শীর্ষক এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।’
আবুল বারাকাত বলেন, এবারের প্রস্তাবিত বাজেটে এক কথায় আমরা যা পেলাম তা হলো তামাকজাত পণ্যের উপর কর যৎসামান্য বৃদ্ধি পেয়েছে আর অতীতের মতই বহুজাতিক ও দেশীয় সিগারেট কোম্পানিগুলোকে সুবিধা প্রদান অব্যাহত থাকছে। ২০১৫-১৬ অর্থবছরের জন্য আমাদের প্রস্তাব ছিল সিগারেটের কর নির্ধারণ প্রক্রিয়া সহজতর করা কিন্তু তা প্রস্তাবিত বাজেটে জটিলতর। এটা তামাকের অপরাজনীতির অনুষঙ্গ।
প্রস্তাবিত তামাক কর নীতিমালা ২০১৫ যৌক্তিকতার নিরিখে গণ্য ও গ্রহণ করা হলে সরকার আগামী তিন অর্থবছরে তামাকজাত পণ্য থেকে বিপুল পরিমান বাড়তি রাজস্ব আদায় করতে পারবে বলে ও জানান এই অর্থনীতিবিদ ।
তিনি বলেন, ২০১৫-১৬ অর্থবছরের বাজেটে ওই সংগঠনগুলোর পক্ষ থেকে সিগারেটের ক্ষেত্রে কর নির্ধারনের ক্ষেত্রে মূল্যস্তর বাতিল করে তুলনামূলক উচ্ছহারে নির্দিষ্ট পরিমাণ এক্সাইজ ট্যাক্স আরোপ করা হোক। এই অর্থবছর থেকে তামাকজাত পণ্যের বিক্রয় মূল্যের ওপর বর্তমানে আরোপিত এক পার্সেন্ট হেলথ সারচার্জ বাড়িয়ে ২ পার্সেন্ট করা সহ কিছু সুনিদির্ষট প্রস্তাব দেওয়া হয়।
সরকার যদি তামাক কর সংশ্লিষ্ট প্রস্তাব সমূহ চুড়ান্ত বাজেটে গ্রহণ করেন এবং তাহলে বাস্তবায়ন করেন তাহলে স্বল্পমেয়াদি, মধ্যেমেয়াদি, ও দীর্ঘমেয়াদে বহুমূখি সুফল পাওয়া সম্ভব।
তিনি আরো বলেন, প্রস্তাবিত তামাক কর নীতিমালা ২০১৫ যোক্তিকতার নিরিখে গন্য ও গ্রহন করা হলে আগামী ৩ বছরে এই পন্য থেকে বিপুল পরিমাণ রাজস্ব আদায় করতে পারবে।
আমাদের হিসাবে আগামী২০১৬-১৭ অর্থ বছরে ১৮ হাজার ৭০০ কোটি টাকায় এবং ২০১৭-১৮ অর্থবছরে ২৬ হাজার কোটি টাকায় উন্নীত করা সম্ভব বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
সংবাদ সম্মেলনে ড.আবুল বারাকাত সহহিউম্যান ডেভেলপমেন্ট রিসার্চ সেন্টার, প্রগতির জন্য জ্ঞান, এন্টি টোব্যাকো মিডিয়া এলায়েন্স এবং ক্যাম্পেইন ফর টোব্যাকো ফ্রি কিডসের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।
সোমবার দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাবের ভিআইপি লাউঞ্জে হিউম্যানডেভেলপমেন্ট রিসার্স সেন্টার (এইচডিআরসি) আয়োজিত তামাক কর-তামাক রাজনীতি ২০১৫ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেট প্রতিক্রিয়া ও সুপারিশ শীর্ষক এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।’
আবুল বারাকাত বলেন, এবারের প্রস্তাবিত বাজেটে এক কথায় আমরা যা পেলাম তা হলো তামাকজাত পণ্যের উপর কর যৎসামান্য বৃদ্ধি পেয়েছে আর অতীতের মতই বহুজাতিক ও দেশীয় সিগারেট কোম্পানিগুলোকে সুবিধা প্রদান অব্যাহত থাকছে। ২০১৫-১৬ অর্থবছরের জন্য আমাদের প্রস্তাব ছিল সিগারেটের কর নির্ধারণ প্রক্রিয়া সহজতর করা কিন্তু তা প্রস্তাবিত বাজেটে জটিলতর। এটা তামাকের অপরাজনীতির অনুষঙ্গ।
প্রস্তাবিত তামাক কর নীতিমালা ২০১৫ যৌক্তিকতার নিরিখে গণ্য ও গ্রহণ করা হলে সরকার আগামী তিন অর্থবছরে তামাকজাত পণ্য থেকে বিপুল পরিমান বাড়তি রাজস্ব আদায় করতে পারবে বলে ও জানান এই অর্থনীতিবিদ ।
তিনি বলেন, ২০১৫-১৬ অর্থবছরের বাজেটে ওই সংগঠনগুলোর পক্ষ থেকে সিগারেটের ক্ষেত্রে কর নির্ধারনের ক্ষেত্রে মূল্যস্তর বাতিল করে তুলনামূলক উচ্ছহারে নির্দিষ্ট পরিমাণ এক্সাইজ ট্যাক্স আরোপ করা হোক। এই অর্থবছর থেকে তামাকজাত পণ্যের বিক্রয় মূল্যের ওপর বর্তমানে আরোপিত এক পার্সেন্ট হেলথ সারচার্জ বাড়িয়ে ২ পার্সেন্ট করা সহ কিছু সুনিদির্ষট প্রস্তাব দেওয়া হয়।
সরকার যদি তামাক কর সংশ্লিষ্ট প্রস্তাব সমূহ চুড়ান্ত বাজেটে গ্রহণ করেন এবং তাহলে বাস্তবায়ন করেন তাহলে স্বল্পমেয়াদি, মধ্যেমেয়াদি, ও দীর্ঘমেয়াদে বহুমূখি সুফল পাওয়া সম্ভব।
তিনি আরো বলেন, প্রস্তাবিত তামাক কর নীতিমালা ২০১৫ যোক্তিকতার নিরিখে গন্য ও গ্রহন করা হলে আগামী ৩ বছরে এই পন্য থেকে বিপুল পরিমাণ রাজস্ব আদায় করতে পারবে।
আমাদের হিসাবে আগামী২০১৬-১৭ অর্থ বছরে ১৮ হাজার ৭০০ কোটি টাকায় এবং ২০১৭-১৮ অর্থবছরে ২৬ হাজার কোটি টাকায় উন্নীত করা সম্ভব বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
সংবাদ সম্মেলনে ড.আবুল বারাকাত সহহিউম্যান ডেভেলপমেন্ট রিসার্চ সেন্টার, প্রগতির জন্য জ্ঞান, এন্টি টোব্যাকো মিডিয়া এলায়েন্স এবং ক্যাম্পেইন ফর টোব্যাকো ফ্রি কিডসের প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।