বাংলাদেশে ভ্রাম্যমাণ আদালতের ক্ষমতা বাড়িয়ে সংশ্লিষ্ট আইনে সাক্ষ্যের ভিত্তিতে সাজা দেয়ার বিধান আনা হচ্ছে।
এ ব্যাপারে মোবাইল কোর্ট আইনের সংশোধনী প্রস্তাব সোমবার মন্ত্রিসভা অনুমোদন করেছে।
সরকারের পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, দোষী বা অপরাধী দোষ স্বীকার না করলেও সাক্ষী ও পারিপার্শ্বিক অবস্থা বিবেচনায় নিয়ে শাস্তি দেয়ার এই ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে ভ্রাম্যমাণ আদালতের কার্যকারিতা বাড়ানোর জন্য।
তবে মানবাধিকার সংগঠক বা আইনজীবীদের অনেকে মনে করেন, ভ্রাম্যমাণ আদালতকে এমন ক্ষমতা দেয়া হলে এর অপপ্রয়োগ বাড়ার আশঙ্কা থাকে।
মন্ত্রিপরিষদের সচিব মো. মোশাররফ হোসাইন ভুইঞা বলছেন, প্রচলিত মোবাইল কোর্ট আইনে একজন ম্যাজিস্ট্রেটের সামনে অপরাধ সংঘটিত হওয়া কিংবা অপরাধী দোষ স্বীকার করলেই কেবল শাস্তি দেয়া যায়।
তিনি বলেন, আইনের এই সীমাবদ্ধতা দূর করতেই সংশোধনী আনা হচ্ছে এবং নতুন বিধান যুক্ত হচ্ছে যে অভিযুক্ত দোষ স্বীকার না করলেও পর্যাপ্ত সাক্ষ্য-প্রমাণের ভিত্তিতে তাকে শাস্তি দেয়া যাবে।
রাজনৈতিক সহিংসতা দমনে অনেক সময় ভ্রাম্যমাণ আদালতের ব্যবহার হয়েছে বলে অনেকে মনে করেন। এছাড়া, মোবাইল কোর্ট পরিচালনার ক্ষেত্রে ইলেক্ট্রনিক স্বাক্ষর গ্রহণযোগ্য হবে এবং বায়োমেট্রিক ব্যবহার করা যাবে বলে তিনি উল্লেখ করেন।
তবে মানবাধিকার আইনজীবী শাহদীন মালিক মনে করেন, মোবাইল কোর্ট আইনের কারণে আইনজীবীর সঙ্গে পরামর্শ করার মৌলিক অধিকার থেকে অভিযুক্ত বঞ্চিত হচ্ছেন।
তিনি বলেন, সাক্ষ্যের সত্যতা যাচাই করা বিচার ব্যবস্থার একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ, কিন্তু তাৎক্ষনিক বিচারে তা সম্ভব না। তাঁর মতে মোবাইল কোর্ট আইন অপব্যবহার হতে বাধ্য।
তবে মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলছেন, সরকারের মন্ত্রীরা মনে করেন যে এই আইনের অপব্যবহারের কোন আশঙ্কা নেই।
এ ব্যাপারে মোবাইল কোর্ট আইনের সংশোধনী প্রস্তাব সোমবার মন্ত্রিসভা অনুমোদন করেছে।
সরকারের পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, দোষী বা অপরাধী দোষ স্বীকার না করলেও সাক্ষী ও পারিপার্শ্বিক অবস্থা বিবেচনায় নিয়ে শাস্তি দেয়ার এই ব্যবস্থা নেয়া হচ্ছে ভ্রাম্যমাণ আদালতের কার্যকারিতা বাড়ানোর জন্য।
তবে মানবাধিকার সংগঠক বা আইনজীবীদের অনেকে মনে করেন, ভ্রাম্যমাণ আদালতকে এমন ক্ষমতা দেয়া হলে এর অপপ্রয়োগ বাড়ার আশঙ্কা থাকে।
মন্ত্রিপরিষদের সচিব মো. মোশাররফ হোসাইন ভুইঞা বলছেন, প্রচলিত মোবাইল কোর্ট আইনে একজন ম্যাজিস্ট্রেটের সামনে অপরাধ সংঘটিত হওয়া কিংবা অপরাধী দোষ স্বীকার করলেই কেবল শাস্তি দেয়া যায়।
তিনি বলেন, আইনের এই সীমাবদ্ধতা দূর করতেই সংশোধনী আনা হচ্ছে এবং নতুন বিধান যুক্ত হচ্ছে যে অভিযুক্ত দোষ স্বীকার না করলেও পর্যাপ্ত সাক্ষ্য-প্রমাণের ভিত্তিতে তাকে শাস্তি দেয়া যাবে।
রাজনৈতিক সহিংসতা দমনে অনেক সময় ভ্রাম্যমাণ আদালতের ব্যবহার হয়েছে বলে অনেকে মনে করেন। এছাড়া, মোবাইল কোর্ট পরিচালনার ক্ষেত্রে ইলেক্ট্রনিক স্বাক্ষর গ্রহণযোগ্য হবে এবং বায়োমেট্রিক ব্যবহার করা যাবে বলে তিনি উল্লেখ করেন।
তবে মানবাধিকার আইনজীবী শাহদীন মালিক মনে করেন, মোবাইল কোর্ট আইনের কারণে আইনজীবীর সঙ্গে পরামর্শ করার মৌলিক অধিকার থেকে অভিযুক্ত বঞ্চিত হচ্ছেন।
তিনি বলেন, সাক্ষ্যের সত্যতা যাচাই করা বিচার ব্যবস্থার একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ, কিন্তু তাৎক্ষনিক বিচারে তা সম্ভব না। তাঁর মতে মোবাইল কোর্ট আইন অপব্যবহার হতে বাধ্য।
তবে মন্ত্রিপরিষদ সচিব বলছেন, সরকারের মন্ত্রীরা মনে করেন যে এই আইনের অপব্যবহারের কোন আশঙ্কা নেই।