
সোমবার দুপুরে
বিজিবির প্রতিনিধি
দলের কাছে
তাদের হস্তান্তর
করা হয়।
তাদের কক্সবাজার সাংস্কৃতিক
কেন্দ্রে রাখা
হয়েছে।
উদ্ধারকৃত ১৫০ বাংলাদেশির
মধ্যে ১৭
জেলার বাসিন্দা
রয়েছেন। এরমধ্যে
৫৫ জনই
নরসিংদী জেলার
বাসিন্দা।
এছাড়া কক্সবাজারের ৩৩
জন, ঝিনাইদহের
১২ জন,
বান্দরবানের ১০ জন, চট্টগ্রামের ৭
জন, বাহ্মণবাড়িয়ার
৬ জন,
পাবনার ৫
জন, টাঙ্গাইলের
৩ জন,
সুনামগঞ্জ-বাগেরহাট-চুয়াডাঙার ৪ জন করে, নাটোর-
চাঁদপুর-হবিগঞ্জের
১ জন
করে, নারায়ণগঞ্জ-রাজবাড়ি-যশোরের
২ জন
করে বাসিন্দা
রয়েছেন।
বিজিবি কক্সবাজার সেক্টরের
কমান্ডার কর্নেল
খালেকুজ্জামান বলেন, তিন মাস আগে
সাগরপথে অবৈধভাবে
মালয়েশিয়া যাত্রা করেছিলেন ১৫০ বাংলাদেশী।
মাঝপথে মানবপাচারকারীরা
তাদের ভুলপথে
ভাসিয়ে দেয়।
একপর্যায়ে তাদের বহনকারী ট্রলারের ইঞ্জিন
বিকল হয়ে
যায়। অর্ধাহারে-অনাহারে থেকে
২১ মে
মিয়ানমার উপকূল
থেকে সে
দেশের নৌবাহিনী
তাদেরসহ ২০৮
অভিবাসীকে ভাসমান অবস্থায় উদ্ধার করে।
কক্সবাজারের পুলিশ সুপার
শ্যামল কুমারনাথ
জানান, ফিরে
আসা অভিবাসীদের
জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে। পরে তাদের
কাছ থেকে
পাওয়া তথ্যের
ভিত্তিতে আসল
মানবপাচারকারী দালালদের গ্রেফতার করবে পুলিশ।এ
ছাড়া ফেরত
আসা অভিবাসীদের
কেউ কোনো
অপরাধে অভিযুক্ত
কি না
তাও খতিয়ে
দেখা হবে।
কক্সবাজারের জেলা প্রশাসক
মোহাম্মদ আলী
হোসেন জানান,
‘আইনি প্রক্রিয়া
শেষে অভিবাসীদের
স্বজনের কাছে
হস্তান্তর করা হবে। স্বজনের কাছে
হস্তান্তর না হওয়া পর্যন্ত সরকারিভাবে
তাদের থাকা
খাওয়ার ব্যবস্থা
থাকবে। তারা
আপাতত কক্সবাজার
সাংস্কৃতিক কেন্দ্রে আশ্রয়ে থাকবেন।
এরআগে সোমবার সকালে
বর্ডার গার্ড
বাংলাদেশের (বিজিবি) একটি প্রতিনিধি দল
তাদের ফিরিয়ে
আনতে মায়ানমারের
গিয়ে পৌঁছান।
সকাল সাড়ে ১০টায়
১৫০ বাংলাদেশিকে
দেশে ফেরত
আনতে বাংলাদেশের
ঘুমধুম ও
মিয়ানমারের ঢেকিবনিয়া সীমান্তে বিজিবির সাথে
মিয়ানমারের বর্ডার গার্ড পুলিশের (বিজিপি)
পতাকা বৈঠক
অনুষ্ঠিত হয়।
গত ২১ মে
সাগরে ভাসমান
অবস্থায় থাকা
২০৮ জন
অভিবাসীকে উদ্ধার করে মিয়ানমারের নৌবাহিনী।
উদ্ধার হওয়ার
পর মিয়ানমারের
পক্ষ থেকে
দাবি করা
হয় এদের
মধ্যে ২০০
জন বাংলাদেশি
রয়েছে।
সম্প্রতি মিয়ানমারের পক্ষ থেকে ২শ’ জনের একটি তালিকা পাঠানো হয়। তালিকাটি যাচাই-বাছাই করে ১৫০ জনকে বাংলাদেশি নাগরিক হিসেবে শনাক্ত করা হয়।
অনিশ্চিত
যাত্রা থেকে দেশে ফিরেছে দেড়শ বাংলাদেশী। মিয়ানমারের উপকূলে উদ্ধার হওয়া
১৫০ বাংলাদেশিকে বিজিবির কাছে হস্তান্তর করে মিয়ানমারের বর্ডার গার্ড পুলিশ
(বিজিপি)।
সোমবার দুপুরে বিজিবির প্রতিনিধি দলের কাছে তাদের হস্তান্তর করা হয়।তাদের কক্সবাজার সাংস্কৃতিক কেন্দ্রে রাখা হয়েছে।উদ্ধারকৃত ১৫০ বাংলাদেশির মধ্যে ১৭ জেলার বাসিন্দা রয়েছেন। এরমধ্যে ৫৫ জনই নরসিংদী জেলার বাসিন্দা।এছাড়া
কক্সবাজারের ৩৩ জন, ঝিনাইদহের ১২ জন, বান্দরবানের ১০ জন, চট্টগ্রামের ৭
জন, বাহ্মণবাড়িয়ার ৬ জন, পাবনার ৫ জন, টাঙ্গাইলের ৩ জন,
সুনামগঞ্জ-বাগেরহাট-চুয়াডাঙার ৪ জন করে, নাটোর- চাঁদপুর-হবিগঞ্জের ১ জন
করে, নারায়ণগঞ্জ-রাজবাড়ি-যশোরের ২ জন করে বাসিন্দা রয়েছেন।বিজিবি
কক্সবাজার সেক্টরের কমান্ডার কর্নেল খালেকুজ্জামান বলেন, তিন মাস আগে
সাগরপথে অবৈধভাবে মালয়েশিয়া যাত্রা করেছিলেন ১৫০ বাংলাদেশী। মাঝপথে
মানবপাচারকারীরা তাদের ভুলপথে ভাসিয়ে দেয়। একপর্যায়ে তাদের বহনকারী
ট্রলারের ইঞ্জিন বিকল হয়ে যায়। অর্ধাহারে-অনাহারে থেকে ২১ মে মিয়ানমার
উপকূল থেকে সে দেশের নৌবাহিনী তাদেরসহ ২০৮ অভিবাসীকে ভাসমান অবস্থায় উদ্ধার
করে।কক্সবাজারের পুলিশ সুপার শ্যামল
কুমারনাথ জানান, ফিরে আসা অভিবাসীদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে। পরে তাদের কাছ
থেকে পাওয়া তথ্যের ভিত্তিতে আসল মানবপাচারকারী দালালদের গ্রেফতার করবে
পুলিশ।এ ছাড়া ফেরত আসা অভিবাসীদের কেউ কোনো অপরাধে অভিযুক্ত কি না তাও
খতিয়ে দেখা হবে।কক্সবাজারের জেলা
প্রশাসক মোহাম্মদ আলী হোসেন জানান, ‘আইনি প্রক্রিয়া শেষে অভিবাসীদের
স্বজনের কাছে হস্তান্তর করা হবে। স্বজনের কাছে হস্তান্তর না হওয়া পর্যন্ত
সরকারিভাবে তাদের থাকা খাওয়ার ব্যবস্থা থাকবে। তারা আপাতত কক্সবাজার
সাংস্কৃতিক কেন্দ্রে আশ্রয়ে থাকবেন।এরআগে সোমবার সকালে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) একটি প্রতিনিধি দল তাদের ফিরিয়ে আনতে মায়ানমারের গিয়ে পৌঁছান।সকাল
সাড়ে ১০টায় ১৫০ বাংলাদেশিকে দেশে ফেরত আনতে বাংলাদেশের ঘুমধুম ও
মিয়ানমারের ঢেকিবনিয়া সীমান্তে বিজিবির সাথে মিয়ানমারের বর্ডার গার্ড
পুলিশের (বিজিপি) পতাকা বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।গত
২১ মে সাগরে ভাসমান অবস্থায় থাকা ২০৮ জন অভিবাসীকে উদ্ধার করে মিয়ানমারের
নৌবাহিনী। উদ্ধার হওয়ার পর মিয়ানমারের পক্ষ থেকে দাবি করা হয় এদের মধ্যে
২০০ জন বাংলাদেশি রয়েছে।সম্প্রতি
মিয়ানমারের পক্ষ থেকে ২শ’ জনের একটি তালিকা পাঠানো হয়। তালিকাটি
যাচাই-বাছাই করে ১৫০ জনকে বাংলাদেশি নাগরিক হিসেবে শনাক্ত করা হয়। - See
more at:
http://www.jugantor.com/current-news/2015/06/08/275574#sthash.q9zR354N.dpuf
<a
href='http://platinum.ritsads.com/ads/server/adserve/www/delivery/ck.php?n=acd94d5f'
target='_blank'><img
src='http://platinum.ritsads.com/ads/server/adserve/www/delivery/avw.php?zoneid=780&amp;n=acd94d5f'
border='0' alt='' /></a>
অনিশ্চিত
যাত্রা থেকে দেশে ফিরেছে দেড়শ বাংলাদেশী। মিয়ানমারের উপকূলে উদ্ধার হওয়া
১৫০ বাংলাদেশিকে বিজিবির কাছে হস্তান্তর করে মিয়ানমারের বর্ডার গার্ড পুলিশ
(বিজিপি)।
সোমবার দুপুরে বিজিবির প্রতিনিধি দলের কাছে তাদের হস্তান্তর করা হয়।তাদের কক্সবাজার সাংস্কৃতিক কেন্দ্রে রাখা হয়েছে।উদ্ধারকৃত ১৫০ বাংলাদেশির মধ্যে ১৭ জেলার বাসিন্দা রয়েছেন। এরমধ্যে ৫৫ জনই নরসিংদী জেলার বাসিন্দা।এছাড়া
কক্সবাজারের ৩৩ জন, ঝিনাইদহের ১২ জন, বান্দরবানের ১০ জন, চট্টগ্রামের ৭
জন, বাহ্মণবাড়িয়ার ৬ জন, পাবনার ৫ জন, টাঙ্গাইলের ৩ জন,
সুনামগঞ্জ-বাগেরহাট-চুয়াডাঙার ৪ জন করে, নাটোর- চাঁদপুর-হবিগঞ্জের ১ জন
করে, নারায়ণগঞ্জ-রাজবাড়ি-যশোরের ২ জন করে বাসিন্দা রয়েছেন।বিজিবি
কক্সবাজার সেক্টরের কমান্ডার কর্নেল খালেকুজ্জামান বলেন, তিন মাস আগে
সাগরপথে অবৈধভাবে মালয়েশিয়া যাত্রা করেছিলেন ১৫০ বাংলাদেশী। মাঝপথে
মানবপাচারকারীরা তাদের ভুলপথে ভাসিয়ে দেয়। একপর্যায়ে তাদের বহনকারী
ট্রলারের ইঞ্জিন বিকল হয়ে যায়। অর্ধাহারে-অনাহারে থেকে ২১ মে মিয়ানমার
উপকূল থেকে সে দেশের নৌবাহিনী তাদেরসহ ২০৮ অভিবাসীকে ভাসমান অবস্থায় উদ্ধার
করে।কক্সবাজারের পুলিশ সুপার শ্যামল
কুমারনাথ জানান, ফিরে আসা অভিবাসীদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে। পরে তাদের কাছ
থেকে পাওয়া তথ্যের ভিত্তিতে আসল মানবপাচারকারী দালালদের গ্রেফতার করবে
পুলিশ।এ ছাড়া ফেরত আসা অভিবাসীদের কেউ কোনো অপরাধে অভিযুক্ত কি না তাও
খতিয়ে দেখা হবে।কক্সবাজারের জেলা
প্রশাসক মোহাম্মদ আলী হোসেন জানান, ‘আইনি প্রক্রিয়া শেষে অভিবাসীদের
স্বজনের কাছে হস্তান্তর করা হবে। স্বজনের কাছে হস্তান্তর না হওয়া পর্যন্ত
সরকারিভাবে তাদের থাকা খাওয়ার ব্যবস্থা থাকবে। তারা আপাতত কক্সবাজার
সাংস্কৃতিক কেন্দ্রে আশ্রয়ে থাকবেন।এরআগে সোমবার সকালে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) একটি প্রতিনিধি দল তাদের ফিরিয়ে আনতে মায়ানমারের গিয়ে পৌঁছান।সকাল
সাড়ে ১০টায় ১৫০ বাংলাদেশিকে দেশে ফেরত আনতে বাংলাদেশের ঘুমধুম ও
মিয়ানমারের ঢেকিবনিয়া সীমান্তে বিজিবির সাথে মিয়ানমারের বর্ডার গার্ড
পুলিশের (বিজিপি) পতাকা বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।গত
২১ মে সাগরে ভাসমান অবস্থায় থাকা ২০৮ জন অভিবাসীকে উদ্ধার করে মিয়ানমারের
নৌবাহিনী। উদ্ধার হওয়ার পর মিয়ানমারের পক্ষ থেকে দাবি করা হয় এদের মধ্যে
২০০ জন বাংলাদেশি রয়েছে।সম্প্রতি
মিয়ানমারের পক্ষ থেকে ২শ’ জনের একটি তালিকা পাঠানো হয়। তালিকাটি
যাচাই-বাছাই করে ১৫০ জনকে বাংলাদেশি নাগরিক হিসেবে শনাক্ত করা হয়। - See
more at:
http://www.jugantor.com/current-news/2015/06/08/275574#sthash.q9zR354N.dpuf
<a
href='http://platinum.ritsads.com/ads/server/adserve/www/delivery/ck.php?n=acd94d5f'
target='_blank'><img
src='http://platinum.ritsads.com/ads/server/adserve/www/delivery/avw.php?zoneid=780&amp;n=acd94d5f'
border='0' alt='' /></a>
অনিশ্চিত
যাত্রা থেকে দেশে ফিরেছে দেড়শ বাংলাদেশী। মিয়ানমারের উপকূলে উদ্ধার হওয়া
১৫০ বাংলাদেশিকে বিজিবির কাছে হস্তান্তর করে মিয়ানমারের বর্ডার গার্ড পুলিশ
(বিজিপি)।
সোমবার দুপুরে বিজিবির প্রতিনিধি দলের কাছে তাদের হস্তান্তর করা হয়।তাদের কক্সবাজার সাংস্কৃতিক কেন্দ্রে রাখা হয়েছে।উদ্ধারকৃত ১৫০ বাংলাদেশির মধ্যে ১৭ জেলার বাসিন্দা রয়েছেন। এরমধ্যে ৫৫ জনই নরসিংদী জেলার বাসিন্দা।এছাড়া
কক্সবাজারের ৩৩ জন, ঝিনাইদহের ১২ জন, বান্দরবানের ১০ জন, চট্টগ্রামের ৭
জন, বাহ্মণবাড়িয়ার ৬ জন, পাবনার ৫ জন, টাঙ্গাইলের ৩ জন,
সুনামগঞ্জ-বাগেরহাট-চুয়াডাঙার ৪ জন করে, নাটোর- চাঁদপুর-হবিগঞ্জের ১ জন
করে, নারায়ণগঞ্জ-রাজবাড়ি-যশোরের ২ জন করে বাসিন্দা রয়েছেন।বিজিবি
কক্সবাজার সেক্টরের কমান্ডার কর্নেল খালেকুজ্জামান বলেন, তিন মাস আগে
সাগরপথে অবৈধভাবে মালয়েশিয়া যাত্রা করেছিলেন ১৫০ বাংলাদেশী। মাঝপথে
মানবপাচারকারীরা তাদের ভুলপথে ভাসিয়ে দেয়। একপর্যায়ে তাদের বহনকারী
ট্রলারের ইঞ্জিন বিকল হয়ে যায়। অর্ধাহারে-অনাহারে থেকে ২১ মে মিয়ানমার
উপকূল থেকে সে দেশের নৌবাহিনী তাদেরসহ ২০৮ অভিবাসীকে ভাসমান অবস্থায় উদ্ধার
করে।কক্সবাজারের পুলিশ সুপার শ্যামল
কুমারনাথ জানান, ফিরে আসা অভিবাসীদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে। পরে তাদের কাছ
থেকে পাওয়া তথ্যের ভিত্তিতে আসল মানবপাচারকারী দালালদের গ্রেফতার করবে
পুলিশ।এ ছাড়া ফেরত আসা অভিবাসীদের কেউ কোনো অপরাধে অভিযুক্ত কি না তাও
খতিয়ে দেখা হবে।কক্সবাজারের জেলা
প্রশাসক মোহাম্মদ আলী হোসেন জানান, ‘আইনি প্রক্রিয়া শেষে অভিবাসীদের
স্বজনের কাছে হস্তান্তর করা হবে। স্বজনের কাছে হস্তান্তর না হওয়া পর্যন্ত
সরকারিভাবে তাদের থাকা খাওয়ার ব্যবস্থা থাকবে। তারা আপাতত কক্সবাজার
সাংস্কৃতিক কেন্দ্রে আশ্রয়ে থাকবেন।এরআগে সোমবার সকালে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) একটি প্রতিনিধি দল তাদের ফিরিয়ে আনতে মায়ানমারের গিয়ে পৌঁছান।সকাল
সাড়ে ১০টায় ১৫০ বাংলাদেশিকে দেশে ফেরত আনতে বাংলাদেশের ঘুমধুম ও
মিয়ানমারের ঢেকিবনিয়া সীমান্তে বিজিবির সাথে মিয়ানমারের বর্ডার গার্ড
পুলিশের (বিজিপি) পতাকা বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।গত
২১ মে সাগরে ভাসমান অবস্থায় থাকা ২০৮ জন অভিবাসীকে উদ্ধার করে মিয়ানমারের
নৌবাহিনী। উদ্ধার হওয়ার পর মিয়ানমারের পক্ষ থেকে দাবি করা হয় এদের মধ্যে
২০০ জন বাংলাদেশি রয়েছে।সম্প্রতি
মিয়ানমারের পক্ষ থেকে ২শ’ জনের একটি তালিকা পাঠানো হয়। তালিকাটি
যাচাই-বাছাই করে ১৫০ জনকে বাংলাদেশি নাগরিক হিসেবে শনাক্ত করা হয়। - See
more at:
http://www.jugantor.com/current-news/2015/06/08/275574#sthash.q9zR354N.dpuf
<a
href='http://platinum.ritsads.com/ads/server/adserve/www/delivery/ck.php?n=acd94d5f'
target='_blank'><img
src='http://platinum.ritsads.com/ads/server/adserve/www/delivery/avw.php?zoneid=780&amp;n=acd94d5f'
border='0' alt='' /></a>