অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত
জানিয়েছেন, দেশের ৫৬টি ব্যাংকে মোট খেলাপি ঋণের পরিমাণ ৫৪ হাজার ৬৫৭ কোটি
দশমিক ৬৯ কোটি টাকা। শনিবার জাতীয় সংসদে সরকারি দলের সাংসদ নুরুন্নবী
চৌধুরীর এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এই তথ্য জানান।
অর্থমন্ত্রী জানান, রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন অগ্রণী, জনতা, রূপালী ও সোনালী ব্যাংকে মোট ২২ হাজার ৬৫৪ দশমিক শূণ্য চার কোটি টাকা খেলাপি ঋণ রয়েছে। ৩৯টি বেসরকারি বাণিজ্যিক ব্যাংকের খেলাপি ঋণের পরিমাণ ২২ হাজার ৭৪৭ দশমিক ৪২ কোটি টাকা।
বেসরকারি ব্যাংকগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি খেলাপি ঋণ ইসলামী ব্যাংকের। তাদের খেলাপি ঋণের পরিমাণ ২ হাজার ৮০২ দশমিক ৬৩ কোটি টাকা, যা তাদের মোট ঋণের ৫ দশমিক ৯৭ ভাগ।
সবচেয়ে বেশি আনুপাতিক খেলাপি ঋণ আইসিবি ইসলামী ব্যাংকের, তাদের ঋণের খেলাপির পরিমাণ মোট ঋণের ৭৭ দশমিক ৪৯ ভাগ।
রাষ্ট্রায়ত্ত বেসিক ব্যাংকের ৫৬ দশমিক ৬৭ ভাগ, সোনালী ব্যাংকের ২৮ দশমিক ৬৬ ভাগ, বাংলাদেশ কমার্স ব্যাংকের ৩২ দশমিক ১৪ ভাগ ঋণ খেলাপি হয়ে গেছে।
বিদেশি নয়টি ব্যাংকের খেলাপি ঋণের পরিমাণ ১ হাজার ৮ শত ৩৯ দশমিক ১৬ কোটি টাকা।
এছাড়া ৩টি বিশেষায়িত ব্যাংকের খেলাপি ঋণের পরিমাণ ৭ হাজার ৪১৭ দশমিক শূন্য ৭ কোটি টাকা। এই তিনটি ব্যাংক হচ্ছে, বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক, বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংক ও রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংক।
অর্থমন্ত্রী জানান, রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন অগ্রণী, জনতা, রূপালী ও সোনালী ব্যাংকে মোট ২২ হাজার ৬৫৪ দশমিক শূণ্য চার কোটি টাকা খেলাপি ঋণ রয়েছে। ৩৯টি বেসরকারি বাণিজ্যিক ব্যাংকের খেলাপি ঋণের পরিমাণ ২২ হাজার ৭৪৭ দশমিক ৪২ কোটি টাকা।
বেসরকারি ব্যাংকগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি খেলাপি ঋণ ইসলামী ব্যাংকের। তাদের খেলাপি ঋণের পরিমাণ ২ হাজার ৮০২ দশমিক ৬৩ কোটি টাকা, যা তাদের মোট ঋণের ৫ দশমিক ৯৭ ভাগ।
সবচেয়ে বেশি আনুপাতিক খেলাপি ঋণ আইসিবি ইসলামী ব্যাংকের, তাদের ঋণের খেলাপির পরিমাণ মোট ঋণের ৭৭ দশমিক ৪৯ ভাগ।
রাষ্ট্রায়ত্ত বেসিক ব্যাংকের ৫৬ দশমিক ৬৭ ভাগ, সোনালী ব্যাংকের ২৮ দশমিক ৬৬ ভাগ, বাংলাদেশ কমার্স ব্যাংকের ৩২ দশমিক ১৪ ভাগ ঋণ খেলাপি হয়ে গেছে।
বিদেশি নয়টি ব্যাংকের খেলাপি ঋণের পরিমাণ ১ হাজার ৮ শত ৩৯ দশমিক ১৬ কোটি টাকা।
এছাড়া ৩টি বিশেষায়িত ব্যাংকের খেলাপি ঋণের পরিমাণ ৭ হাজার ৪১৭ দশমিক শূন্য ৭ কোটি টাকা। এই তিনটি ব্যাংক হচ্ছে, বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক, বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংক ও রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংক।