কর্ণফুলী নদীর তলদেশে সাড়ে তিন কিলোমিটার দীর্ঘ টানেল নির্মাণে চায়না
কমিউনিকেশন্স কনস্ট্রাকশন কোম্পানির (সিসিসিসি) সঙ্গে চুক্তি সই করেছে
সরকার।
মঙ্গলবার চীনের রাজধানী বেইজিংয়ে সিসিসিসি ও বাংলাদেশের সড়ক যোগাযোগ ও সেতু মন্ত্রণালয়ের মধ্যে এই চুক্তি সই হয়।
সেতু বিভাগের পক্ষে সচিব খোন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম এবং সিসিসিসি প্রতিনিধি এ চুক্তিতে সই করেন।
সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের এবং চীনের পরিবহন মন্ত্রী চুক্তি সই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।
নয় হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে দেশে প্রথমবারের মতো নদীর তলদেশে এই টানেল নির্মাণের কাজটি পেয়েছে চীনা কোম্পানি সিসিসিসি।
এই টানেল হবে এশিয়ান হাইওয়ে এবং ঢাকা-চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের অংশ।
এ টানেল নির্মাণের জন্য গত বছরের ১০ জুন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উপস্থিতিতে বেইজিংয়ে একটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষরিত হয়।
সব ঠিক থাকলে ২০১৮ সালের ডিসেম্বরের পর দুই লেইনের এই টানেল দিয়ে যান চলাচল করতে পারবে বলে পাশা করছেন সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী।
মঙ্গলবার চীনের রাজধানী বেইজিংয়ে সিসিসিসি ও বাংলাদেশের সড়ক যোগাযোগ ও সেতু মন্ত্রণালয়ের মধ্যে এই চুক্তি সই হয়।
সেতু বিভাগের পক্ষে সচিব খোন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম এবং সিসিসিসি প্রতিনিধি এ চুক্তিতে সই করেন।
সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের এবং চীনের পরিবহন মন্ত্রী চুক্তি সই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।
নয় হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে দেশে প্রথমবারের মতো নদীর তলদেশে এই টানেল নির্মাণের কাজটি পেয়েছে চীনা কোম্পানি সিসিসিসি।
এই টানেল হবে এশিয়ান হাইওয়ে এবং ঢাকা-চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের অংশ।
এ টানেল নির্মাণের জন্য গত বছরের ১০ জুন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উপস্থিতিতে বেইজিংয়ে একটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষরিত হয়।
সব ঠিক থাকলে ২০১৮ সালের ডিসেম্বরের পর দুই লেইনের এই টানেল দিয়ে যান চলাচল করতে পারবে বলে পাশা করছেন সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী।