সৌদি আরবের জেদ্দায় আটক রাজন হত্যাকাণ্ডের প্রধান আসামি
কামরুলকে ইন্টারপোলের মাধ্যমে দেশে নিয়ে আসার ব্যবস্থা করা হচ্ছে বলে
জানিয়েছেন পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) এ কে এম শহীদুল হক।
তিনি বলেন, রাজন হত্যাকাণ্ডের মূল আসামি কামরুল ইসলামকে ইন্টারপোলের মাধ্যমে দেশে আনার ব্যবস্থা করা হচ্ছে। সিলেটের সিএমপি কমিশনারকে আমরা চাপ দিচ্ছি যাতে তারা দ্রুততার সঙ্গে এ ঘটনার তদন্ত সম্পন্ন করেন।
বৃহস্পতিবার (১৬ জুলাই) গাবতলী বাস টার্মিনালে সরেজমিনে যাত্রীদের সুবিধা-অসুবিধা পরিদর্শন করার সময় সাংবাদিকদের একথা জানান তিনি।
এ ঘটনায় পুলিশের সম্পৃক্ততা সম্পর্কে তিনি বলেন, রাজন হত্যার ঘটনাটি সব মহলে, এমনকি পুলিশ মহলেও বেশ আলোচিত। এর সঙ্গে পুলিশের সম্পৃক্ততার থাকার বিষয়টি তদন্ত করে দেখা হচ্ছে।
রাজধানী থেকে গ্রামের বাড়ি যাওয়া মানুষের বাসা-বাড়ির নিরাপত্তা বিষয়ে পুলিশ কি ব্যবস্থা নিচ্ছে জানতে চাইলে আইজিপি বলেন, বাসা-বাড়িতে চুরিসহ অন্য অপরাধ কর্মকাণ্ড যেন না ঘটে সেজন্য পুলিশের পক্ষ থেকে সর্বোচ্চ চেষ্টা থাকবে। প্রতিটি মহল্লায় আমাদের মোবাইল টিম থাকবে। পাড়ায় পাড়ায় প্রতিটি প্রতিনিধির সঙ্গে সমন্বয় করে নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা হবে।
টার্মিনালের সার্বিক অবস্থা যথেষ্ট ভালো উল্লেখ করে পুলিশের এ কর্মকর্তা বলেন, এবারের ঈদে কালো বাজারে টিকিট বিক্রি, অতিরিক্ত যাত্রী বহন, বেশি টাকায় টিকিট বিক্রিসহ সব ধরনের অনৈতিক কর্মকাণ্ডের বিষয়ে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। ফলে উল্লেখযোগ্য কোনো ঘটনা এখন পর্যন্ত ঘটেনি। মানুষ স্বাচ্ছন্দ্যেই নিজ নিজ বাড়ি যাচ্ছে।
এসময় সেখানে উপস্থিত ছিলেন ডিএমপি কমিশনার মো. আসাদুজ্জামান মিয়া, ঢাকা উত্তরের ডিসি মো. নজরুল, মিরপুর এলাকার এসি মো. নেওয়াজসহ পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।
তিনি বলেন, রাজন হত্যাকাণ্ডের মূল আসামি কামরুল ইসলামকে ইন্টারপোলের মাধ্যমে দেশে আনার ব্যবস্থা করা হচ্ছে। সিলেটের সিএমপি কমিশনারকে আমরা চাপ দিচ্ছি যাতে তারা দ্রুততার সঙ্গে এ ঘটনার তদন্ত সম্পন্ন করেন।
বৃহস্পতিবার (১৬ জুলাই) গাবতলী বাস টার্মিনালে সরেজমিনে যাত্রীদের সুবিধা-অসুবিধা পরিদর্শন করার সময় সাংবাদিকদের একথা জানান তিনি।
এ ঘটনায় পুলিশের সম্পৃক্ততা সম্পর্কে তিনি বলেন, রাজন হত্যার ঘটনাটি সব মহলে, এমনকি পুলিশ মহলেও বেশ আলোচিত। এর সঙ্গে পুলিশের সম্পৃক্ততার থাকার বিষয়টি তদন্ত করে দেখা হচ্ছে।
রাজধানী থেকে গ্রামের বাড়ি যাওয়া মানুষের বাসা-বাড়ির নিরাপত্তা বিষয়ে পুলিশ কি ব্যবস্থা নিচ্ছে জানতে চাইলে আইজিপি বলেন, বাসা-বাড়িতে চুরিসহ অন্য অপরাধ কর্মকাণ্ড যেন না ঘটে সেজন্য পুলিশের পক্ষ থেকে সর্বোচ্চ চেষ্টা থাকবে। প্রতিটি মহল্লায় আমাদের মোবাইল টিম থাকবে। পাড়ায় পাড়ায় প্রতিটি প্রতিনিধির সঙ্গে সমন্বয় করে নিরাপত্তার ব্যবস্থা করা হবে।
টার্মিনালের সার্বিক অবস্থা যথেষ্ট ভালো উল্লেখ করে পুলিশের এ কর্মকর্তা বলেন, এবারের ঈদে কালো বাজারে টিকিট বিক্রি, অতিরিক্ত যাত্রী বহন, বেশি টাকায় টিকিট বিক্রিসহ সব ধরনের অনৈতিক কর্মকাণ্ডের বিষয়ে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। ফলে উল্লেখযোগ্য কোনো ঘটনা এখন পর্যন্ত ঘটেনি। মানুষ স্বাচ্ছন্দ্যেই নিজ নিজ বাড়ি যাচ্ছে।
এসময় সেখানে উপস্থিত ছিলেন ডিএমপি কমিশনার মো. আসাদুজ্জামান মিয়া, ঢাকা উত্তরের ডিসি মো. নজরুল, মিরপুর এলাকার এসি মো. নেওয়াজসহ পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।