অনলাইনে ভর্তি প্রক্রিয়ায় নিজেদের নাম না থাকায় কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া সরকারি কলেজে ভাঙচুর চালিয়েছে ছাত্রলীগ কর্মীরা।
মঙ্গলবার দুপুর ১২টার দিকে শহরের কান্দিরপাড়ায় অবস্থিত কলেজের উচ্চ মাধ্যমিক শাখায় এ ঘটনা ঘটে।
পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, উচ্চ মাধ্যমিকে ভর্তিকে কেন্দ্র করে স্থানীয় ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা নবীনদের স্বাগত জানাতে সকাল থেকেই কলেজ ক্যাম্পাসে সমবেত হয়। দুপুর ১২টার দিকে অনলাইনের ভর্তি প্রক্রিয়ায় রোল নম্বর নেই— এমন কিছু ছাত্রলীগ কর্মী কলেজের অফিস কক্ষের আসবাবপত্র ও গ্লাস ভাঙচুর করে।
খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গেলে পুলিশের সাথে ছাত্রলীগ কর্মীদের ধাওয়া পাল্টা-ধাওয়ার ঘটনা ঘটে। এ সময় কলেজ ক্যাম্পাসে কয়েকটি ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে।
সংঘর্ষের সময় নবাগত শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের মাঝে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। এ ঘটনায় কিছু সময়ে জন্য ভর্তি কার্যক্রম বন্ধ রাখে কলেজ কর্তৃপক্ষ।
ভাঙচুরের বিষয়ে একাধিকবার যোগাযোগ করে ছাত্রলীগের দায়িত্বশীল কোন নেতার বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
কুমিল্লা কোতয়ালী মডেল থানার এস.আই শামসুদ্দিন জানান, বর্তমানে কলেজে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন রাখা হয়েছে।
কলেজের অধ্যক্ষ মো. আবদুর রশিদ জানান, ‘অনলাইনের ভর্তি প্রক্রিয়ায় কলেজ কর্তৃপক্ষের কারো হাত নেই, হয়তো ভর্তি বঞ্চিতরাই অফিস কক্ষের চেয়ার-টেবিল ও গ্লাস ভাঙচুর করেছে।’
মঙ্গলবার দুপুর ১২টার দিকে শহরের কান্দিরপাড়ায় অবস্থিত কলেজের উচ্চ মাধ্যমিক শাখায় এ ঘটনা ঘটে।
পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, উচ্চ মাধ্যমিকে ভর্তিকে কেন্দ্র করে স্থানীয় ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা নবীনদের স্বাগত জানাতে সকাল থেকেই কলেজ ক্যাম্পাসে সমবেত হয়। দুপুর ১২টার দিকে অনলাইনের ভর্তি প্রক্রিয়ায় রোল নম্বর নেই— এমন কিছু ছাত্রলীগ কর্মী কলেজের অফিস কক্ষের আসবাবপত্র ও গ্লাস ভাঙচুর করে।
খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গেলে পুলিশের সাথে ছাত্রলীগ কর্মীদের ধাওয়া পাল্টা-ধাওয়ার ঘটনা ঘটে। এ সময় কলেজ ক্যাম্পাসে কয়েকটি ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে।
সংঘর্ষের সময় নবাগত শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের মাঝে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। এ ঘটনায় কিছু সময়ে জন্য ভর্তি কার্যক্রম বন্ধ রাখে কলেজ কর্তৃপক্ষ।
ভাঙচুরের বিষয়ে একাধিকবার যোগাযোগ করে ছাত্রলীগের দায়িত্বশীল কোন নেতার বক্তব্য পাওয়া যায়নি।
কুমিল্লা কোতয়ালী মডেল থানার এস.আই শামসুদ্দিন জানান, বর্তমানে কলেজে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন রাখা হয়েছে।
কলেজের অধ্যক্ষ মো. আবদুর রশিদ জানান, ‘অনলাইনের ভর্তি প্রক্রিয়ায় কলেজ কর্তৃপক্ষের কারো হাত নেই, হয়তো ভর্তি বঞ্চিতরাই অফিস কক্ষের চেয়ার-টেবিল ও গ্লাস ভাঙচুর করেছে।’