ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত দেয়ার মামলায় সাবেক মন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ নেতা
আবদুল লতিফ সিদ্দিকীর জামিনে মুক্তিকে ‘পরিকল্পিত এবং দেশকে অস্থিতিশীল
করার নীলনকশা’ বলে দাবি করেছে ইসলামী ছাত্রশিবির।
লতিফ সিদ্দিকীর মুক্তির প্রতিবাদ এবং অবিলম্বে তাকে গ্রেপ্তারের দাবি জানিয়ে মঙ্গলবার দেয়া এক বিবৃতিতে ছাত্রশিবিরের সভাপতি আবদুল জব্বার ও সেক্রেটারি জেনারেল আতিকুর রহমান এমন দাবি করেন।
যৌথ বিবৃতিতে বলা হয়, ‘৯০ ভাগ মুসলমানের দেশে পবিত্র রমজান মাসে লতিফ সিদ্দিকীর মত ইসলাম বিদ্ধেষী নাস্তিককে মুক্তি দিয়ে সরকার চরম দৃষ্টতা দেখিয়েছে। এর মাধ্যমে সরকার নিজেদেরকে চূড়ান্তভাবে ইসলাম বিদ্ধেষী ও নাস্তিক্যবাদী শক্তির দোসর হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছে।’
এতে বলা হয়, ‘লতিফ সিদ্দিকীকে গ্রেপ্তার ছিল সর্বস্তরের মুসলমানদের সঙ্গে প্রতারণা ও ধোঁকাবাজি যা তাকে মুক্তির মাধ্যমে প্রকাশ হয়ে পড়েছে। পবিত্র রমজান মাসে মুসলমানরা ইবাদত-বন্দেগীতে মশগুল থাকে। কিন্তু সরকার মুসলমানদের কলিজায় আঘাত দিতে পরিকল্পিতভাবে লতিফ সিদ্দিকীকে মুক্তি দিয়েছে।’
শিবির নেতৃদ্বয়ের দাবি, ‘এই অনৈতিক মুক্তি মূলতঃ ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাতকারীদের প্রশ্রয় এবং লালনের ব্যবস্থা করা ছাড়া আর কিছুই নয়। এর মাধ্যমে পরিকল্পিতভাবে উস্কানি দিয়ে দেশকে অস্থিতিশীল করার নীলনকশা বাস্তবায়ন করতে চাইছে সরকার।’
হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে তিনি বলেন, সরকারের ধারাবাহিক ইসলাম বিরোধী কর্মকাণ্ডে জনগণ এমনিতেই বিক্ষুব্ধ হয়ে আছে। তার ওপর মুসলমানদের সঙ্গে এমন দৃষ্টতাপূর্ণ আচরণ অব্যাহত রাখলে গণবিস্ফোরণ ঘটবে।
অবিলম্বে লতিফ সিদ্দিকীকে গ্রেপ্তারের দাবি জানিয়ে জাব্বার ও আতিকুর বলেন, ‘ইসলাম বিরোধী কর্মকাণ্ড বন্ধ করতে হবে। অন্যথায় ইসলাম রক্ষ ও ইসলামের দুশমনদের প্রতিহত করতে প্রয়োজনে বাংলার মুসলমানরা এক কাঁতারে দাঁড়িয়ে প্রতিরোধের সিদ্ধান্ত নেবে। আর তখন যে কোনো পরিস্থিতির দায়ভার সরকারকেই নিতে হবে।’
লতিফ সিদ্দিকীর মুক্তির প্রতিবাদ এবং অবিলম্বে তাকে গ্রেপ্তারের দাবি জানিয়ে মঙ্গলবার দেয়া এক বিবৃতিতে ছাত্রশিবিরের সভাপতি আবদুল জব্বার ও সেক্রেটারি জেনারেল আতিকুর রহমান এমন দাবি করেন।
যৌথ বিবৃতিতে বলা হয়, ‘৯০ ভাগ মুসলমানের দেশে পবিত্র রমজান মাসে লতিফ সিদ্দিকীর মত ইসলাম বিদ্ধেষী নাস্তিককে মুক্তি দিয়ে সরকার চরম দৃষ্টতা দেখিয়েছে। এর মাধ্যমে সরকার নিজেদেরকে চূড়ান্তভাবে ইসলাম বিদ্ধেষী ও নাস্তিক্যবাদী শক্তির দোসর হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছে।’
এতে বলা হয়, ‘লতিফ সিদ্দিকীকে গ্রেপ্তার ছিল সর্বস্তরের মুসলমানদের সঙ্গে প্রতারণা ও ধোঁকাবাজি যা তাকে মুক্তির মাধ্যমে প্রকাশ হয়ে পড়েছে। পবিত্র রমজান মাসে মুসলমানরা ইবাদত-বন্দেগীতে মশগুল থাকে। কিন্তু সরকার মুসলমানদের কলিজায় আঘাত দিতে পরিকল্পিতভাবে লতিফ সিদ্দিকীকে মুক্তি দিয়েছে।’
শিবির নেতৃদ্বয়ের দাবি, ‘এই অনৈতিক মুক্তি মূলতঃ ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাতকারীদের প্রশ্রয় এবং লালনের ব্যবস্থা করা ছাড়া আর কিছুই নয়। এর মাধ্যমে পরিকল্পিতভাবে উস্কানি দিয়ে দেশকে অস্থিতিশীল করার নীলনকশা বাস্তবায়ন করতে চাইছে সরকার।’
হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করে তিনি বলেন, সরকারের ধারাবাহিক ইসলাম বিরোধী কর্মকাণ্ডে জনগণ এমনিতেই বিক্ষুব্ধ হয়ে আছে। তার ওপর মুসলমানদের সঙ্গে এমন দৃষ্টতাপূর্ণ আচরণ অব্যাহত রাখলে গণবিস্ফোরণ ঘটবে।
অবিলম্বে লতিফ সিদ্দিকীকে গ্রেপ্তারের দাবি জানিয়ে জাব্বার ও আতিকুর বলেন, ‘ইসলাম বিরোধী কর্মকাণ্ড বন্ধ করতে হবে। অন্যথায় ইসলাম রক্ষ ও ইসলামের দুশমনদের প্রতিহত করতে প্রয়োজনে বাংলার মুসলমানরা এক কাঁতারে দাঁড়িয়ে প্রতিরোধের সিদ্ধান্ত নেবে। আর তখন যে কোনো পরিস্থিতির দায়ভার সরকারকেই নিতে হবে।’