প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান
মন্ত্রণালয়ের উপ-সচিব ও রাজউকের সাবেক পরিচালক মোহাম্মদ মুসাকে অবৈধ সম্পদ
অর্জনের অভিযোগ থেকে অব্যাহতি দিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। সম্প্রতি
অভিযোগটি নথিভুক্তির মাধ্যমে নিষ্পত্তি (অব্যাহতি) করা হয়েছে।
দুদক সচিব মো. মাকসুদুল হাসান খান স্বাক্ষরিত এক পত্রে বিষয়টি মন্ত্রিপরিষদ সচিবকে জানানো হয়েছে।
দুদক সূত্র জানায়, প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের উপ-সচিব (বাজেট) ও রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (রাজউক) সাবেক পরিচালক (এস্টেট ও ভূমি) মোহাম্মদ মুসার বিরুদ্ধে অবৈধভাবে প্লট বরাদ্দ ও বরাদ্দকৃত প্লটের আকার পরিবর্তনের অভিযোগ ছিল।
এতে বলা হয়, ক্ষমতার অপব্যবহার করে তিনি এসব অবৈধকাজের মাধ্যমে কোটি কোটি টাকা জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদ অর্জন করেছেন। ২০১৪ সালের জানুয়ারি মাসে এ সব অভিযোগের অনুসন্ধানে নামে কমিশন।
দীর্ঘ অনুসন্ধান শেষে মোহাম্মদ মুসার বিরুদ্ধে ওই সব অভিযোগের কোনো সত্যতা না পাওয়ায় কমিশন এ অভিযোগ নথিভুক্তির মাধ্যমে নিষ্পত্তি করেছে। দুদকের উপ-পরিচালক এস এম রফিকুল ইসলাম অভিযোগটি অনুসন্ধান করেছেন।
দুদক সচিব মো. মাকসুদুল হাসান খান স্বাক্ষরিত এক পত্রে বিষয়টি মন্ত্রিপরিষদ সচিবকে জানানো হয়েছে।
দুদক সূত্র জানায়, প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের উপ-সচিব (বাজেট) ও রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (রাজউক) সাবেক পরিচালক (এস্টেট ও ভূমি) মোহাম্মদ মুসার বিরুদ্ধে অবৈধভাবে প্লট বরাদ্দ ও বরাদ্দকৃত প্লটের আকার পরিবর্তনের অভিযোগ ছিল।
এতে বলা হয়, ক্ষমতার অপব্যবহার করে তিনি এসব অবৈধকাজের মাধ্যমে কোটি কোটি টাকা জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদ অর্জন করেছেন। ২০১৪ সালের জানুয়ারি মাসে এ সব অভিযোগের অনুসন্ধানে নামে কমিশন।
দীর্ঘ অনুসন্ধান শেষে মোহাম্মদ মুসার বিরুদ্ধে ওই সব অভিযোগের কোনো সত্যতা না পাওয়ায় কমিশন এ অভিযোগ নথিভুক্তির মাধ্যমে নিষ্পত্তি করেছে। দুদকের উপ-পরিচালক এস এম রফিকুল ইসলাম অভিযোগটি অনুসন্ধান করেছেন।