বৃষ্টির কারণে ঢাকা টেস্টের চতুর্থদিনের
খেলাও শেষ পর্যন্ত পরিত্যক্ত হয়েছে। এদিন অবশ্য দুই দলের খেলোয়াড়রাই
মিরপুরের হোম অব ক্রিকেটে এসেছিল। আগে মাঠে এসে টাইগার দলের খেলোয়াড়রা
ফুটবল খেলে এবং বিভিন্ন স্ট্রেচিংয়ের মাধ্যমে কিছুটা শারিরিক কসরত করে
নিলেও দক্ষিণ আফ্রিকার খেলোয়াড়রা মাঠে গিয়ে কসরত করার আগেই নেমে আসে
বৃষ্টি।
ময়দানি লড়াইয়ে বিরতি থাকলেও যথারিতি মিডিয়া সেশন সম্পন্ন হয়েছে। রবিবার সাংবাদিকদের সামনে কথা বলেন টাইগার দলের অল রাউন্ডার মাহমুদুল্লাহ রিয়াদ। বৃষ্টির কারণে খেলতে না পেরে হতাশা ব্যক্ত করলেও প্রকৃতির ওপর কোন হাত না থাকায় সেটিকে মেনে নিয়েছেন বলে উল্লেখ করেন তিনি। তবে রিয়াদের মতে বাংলাদেশের পরের প্রতিপক্ষ পরাক্রমশালী অস্ট্রেলিয়া হওয়ায় খেলাটি খেলতে পারলে দল উপকৃত হতো।
টাইগার দলের অল রাউন্ডার বলেন, পুরো পাঁচদিন যদি টেস্ট ম্যাচ খেলতে পারতাম তাহলে প্রস্তুতিটা খুবই ভালো হতো। হারি কিংবা জিতি, সেটা আমাদের কাজে দিত। কারণ আমরা বিশ্বের সেরা দলটির বিপক্ষে খেলতাম। এটা আমাদের জন্যে ইতিবাচক হতো, ভালো হত। এর মাধ্যমে আমরা আমাদের স্কিলগুলোকে আরও ঝালিয়ে নিতে পারতাম।
এভাবে সময় কাটানো বেশ কঠিন উল্লেখ করে রিয়াদ বলেন, আপনি যখন পাঁচদিন মাঠে নামার পরিকল্পনা ও মানসিক প্রস্তুতি নিয়ে মাঠে নামবেন, তারপর টানা তিনদিন খেলা পরিত্যক্ত হওয়া স্বাভাবিকভাবেই বিরক্তকর। এই সময়ে ব্যক্তিগত প্রস্তুতিরও প্রয়োজন। যাতে আমরা ফোকাস থেকে সরে না যাই।
মাঠে সেট হয়ে যাওয়ার পর আকস্মিক উইকেট বিলিয়ে দিয়ে আসা বাংলাদেশ দলের জন্য যে হানিকর সেটি অকপটে স্বীকার করে নিয়ে রিয়াদ বলেন, আমার মনে হয় সবাই এটা অনুভব করছে। এটা বড় একটা সুযোগ। কারণ প্রথম ২০-৩০ রান তোলা কঠিন। এরপর স্বাভাবিক খেলার সময়। তিন-চার জন আমরা ২০-৩০-৩৫-৪০ রান করে আউট হয়ে গেছি। আমার মনে হয় টেস্ট ক্রিকেটে এটা একটা অপরাধ। আমাদের গ্রুপ করে ব্যক্তিগতভাবে আলাপ করে বের করতে হবে সমস্যা কোথায় হচ্ছে। যেন এখান থেকে আমরা বের হতে পারি। আশা করি দ্রুতই সমস্যার সমাধান করে ফেলব।
ময়দানি লড়াইয়ে বিরতি থাকলেও যথারিতি মিডিয়া সেশন সম্পন্ন হয়েছে। রবিবার সাংবাদিকদের সামনে কথা বলেন টাইগার দলের অল রাউন্ডার মাহমুদুল্লাহ রিয়াদ। বৃষ্টির কারণে খেলতে না পেরে হতাশা ব্যক্ত করলেও প্রকৃতির ওপর কোন হাত না থাকায় সেটিকে মেনে নিয়েছেন বলে উল্লেখ করেন তিনি। তবে রিয়াদের মতে বাংলাদেশের পরের প্রতিপক্ষ পরাক্রমশালী অস্ট্রেলিয়া হওয়ায় খেলাটি খেলতে পারলে দল উপকৃত হতো।
টাইগার দলের অল রাউন্ডার বলেন, পুরো পাঁচদিন যদি টেস্ট ম্যাচ খেলতে পারতাম তাহলে প্রস্তুতিটা খুবই ভালো হতো। হারি কিংবা জিতি, সেটা আমাদের কাজে দিত। কারণ আমরা বিশ্বের সেরা দলটির বিপক্ষে খেলতাম। এটা আমাদের জন্যে ইতিবাচক হতো, ভালো হত। এর মাধ্যমে আমরা আমাদের স্কিলগুলোকে আরও ঝালিয়ে নিতে পারতাম।
এভাবে সময় কাটানো বেশ কঠিন উল্লেখ করে রিয়াদ বলেন, আপনি যখন পাঁচদিন মাঠে নামার পরিকল্পনা ও মানসিক প্রস্তুতি নিয়ে মাঠে নামবেন, তারপর টানা তিনদিন খেলা পরিত্যক্ত হওয়া স্বাভাবিকভাবেই বিরক্তকর। এই সময়ে ব্যক্তিগত প্রস্তুতিরও প্রয়োজন। যাতে আমরা ফোকাস থেকে সরে না যাই।
মাঠে সেট হয়ে যাওয়ার পর আকস্মিক উইকেট বিলিয়ে দিয়ে আসা বাংলাদেশ দলের জন্য যে হানিকর সেটি অকপটে স্বীকার করে নিয়ে রিয়াদ বলেন, আমার মনে হয় সবাই এটা অনুভব করছে। এটা বড় একটা সুযোগ। কারণ প্রথম ২০-৩০ রান তোলা কঠিন। এরপর স্বাভাবিক খেলার সময়। তিন-চার জন আমরা ২০-৩০-৩৫-৪০ রান করে আউট হয়ে গেছি। আমার মনে হয় টেস্ট ক্রিকেটে এটা একটা অপরাধ। আমাদের গ্রুপ করে ব্যক্তিগতভাবে আলাপ করে বের করতে হবে সমস্যা কোথায় হচ্ছে। যেন এখান থেকে আমরা বের হতে পারি। আশা করি দ্রুতই সমস্যার সমাধান করে ফেলব।