
বরিশালের কাছে ৫ উইকেটে হেরে বিদায় নিল সাকিবের রংপুর রাইডার্স। সাব্বির-শাহরিয়ার নাফিসের ১২৪ রানের পার্টনারশিপে জয় পায় বরিশাল বুলস।
ম্যাচের আগেই বরিশাল ভক্তদের মাঝে ছিল গেইল না থাকার হাহাকার। সেই হাহাকারটাকে আরো তীব্র করে দেয় রংপুরের ব্যাটিং। শুরু থেকেই বরিশালের বোলারদের শাসন করে তারা সংগ্রহ করে ফেলে ১৬০ রান। শেষ ওভারে দ্রুত উইকেট পতন না হলে হয়ত স্কোরটা আরো কিছুটা লম্বা করার সুযোগ ছিল। কিন্তু রান আউট ও কুপারের কল্যাণে তা আর হয়ে ওঠেনি।
১৬১ রানের টার্গেট দিয়েই পেরেরা-স্যামিদের সঙ্গে নিয়ে জয়ের স্বপ্ন দেখছিলেন দলটির অধিনায়ক সাকিব আল হাসান। কিন্তু গেইলের আদর্শে অনুপ্রাণিত সাব্বিরের কাছে ধরাশয়ী হয়ে যায় রংপুর। ১০ রানে ২ উইকেট স্কোরের বরিশালকে সাব্বির-নাফিস নিয়ে যান ১৩৪ রানে। সাব্বির করেন ৪৯ বলে ৭৯ রান। ফলে ৫ উইকটে হাতে রেখে বরিশালের জয়ের পথ রচনা হয়ে যায় এখানেই।
১৮ তম ওভারে সাব্বির পেরেরার বলে স্যামির কাছে ধরা পড়লেও বাকি কাজটা সারতে কোনো ঝামেলা হয়নি বরিশালের। জিততে শেষ দুই ওভারে বরিশালের প্রয়োজন ছিল ১৯ রান। মাহমুদুল্লাহ ১৯ তম ওভারের চতুর্থ বলে আউট হওয়ার পরে উইকেটে আসেন রায়াদ এমরিত। এসেই ড্যারেন স্যামির বলে ছক্কা মারেন তিনি।
শেষ ওভারে আট রান দরকার ছিল, থিসারা পেরেরার ভুলে প্রথম বলেই উইকেটের পেছন দিয়ে চার হয়ে যায়। তৃতীয় বলে কুপার চার মেরে তিন বল হাতে রেখেই নিশ্চিত করেন বরিশালের পাঁচ উইকেটের জয়। ১৫ তারিখ মঙ্গলবার, শেরে বাংলা জাতীয় স্টেডিয়ামে সন্ধ্যা সাড়ে ছয়টায় মাশরাফির কুমিল্লার বিপক্ষে ফাইনালে মুখোমুখি হবে মাহমুদুল্লাহর বরিশাল।
শেষ ওভারে আট রান দরকার ছিল, থিসারা পেরেরার ভুলে প্রথম বলেই উইকেটের পেছন দিয়ে চার হয়ে যায়। তৃতীয় বলে কুপার চার মেরে তিন বল হাতে রেখেই নিশ্চিত করেন বরিশালের পাঁচ উইকেটের জয়। ১৫ তারিখ মঙ্গলবার, শেরে বাংলা জাতীয় স্টেডিয়ামে সন্ধ্যা সাড়ে ছয়টায় মাশরাফির কুমিল্লার বিপক্ষে ফাইনালে মুখোমুখি হবে মাহমুদুল্লাহর বরিশাল।
