জামালপুর প্রতিনিধিঃ সরিষাবাড়ী জুট মিলের ক্যান্টিনের নাস্তা খেয়ে অর্ধশত শ্রমিক অসুস' হয়েছে বলে জানাগেছে।
মঙ্গলবার সকালে পৌর এলাকার সরিষাবাড়ী আলহাজ জুট মিলে এ ঘটনা ঘটে। অসুস' শ্রমিকদের সুত্রে জানা গেছে, সরিষাবাড়ীর আলহাজ জুট মিলের পুরুষ ও নারী শ্রমিকরা কাজের ফাকে মঙ্গলবার সকালে জুট মিলের আব্দুল কাদেরের ক্যান্টিনে রুটি, ডাল, চা নাস্তা করেন। নাস্তা খাবার পর পরই তাদের পেটে প্রচন্ড ব্যাথা ও বমি শুরু হয়। এক এক প্রায় সকলেই অসুস' হয়ে পডে। এক পর্যায়ে অসুস'্য শ্রমীকদের সরিষাবাড়ী হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। অসুস' শ্রমিকরা হলেন ইউনুস, আলমাছ, মোজাম্মেল হক, শফিকুল ইসলাম, আব্দুল্লাহ, আলহাজ, হাফিজুর রহমান, মকবুল হোসেন, সুলতান মিয়া, সন্ধা, রশিদ, ফজলুল হক, আমিনুল ইসলাম, হক মন্ডল, সামিউল ইসলাম, হাওয়া বেগম, জুয়েল, শামীম, হাবিবর রহমান, হীরা, জাহানারা, জেসমীন, লালু, সাকিল, সাইফুল ইসলাম, আঙ্গুরী, রুমেল, হাকিম, ওয়াদুদ, আলাউদ্দিন, মনোহর, ফকির, রোকেয়া, জাহানারা বেগমকে সরিষাবাড়ী হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। অন্যান্যদের স'ানীয়ভাবে চিকিৎসা দেয়া হয়েছে।
শ্রমিক জেসমিন বেগম জানায় (৩৫) জানায়, ক্যান্টিনে পানি খাওয়ার পর পাতলা পায়খানা ও বমি এবং পেটে ব্যাথা হয়েছে।
জুট মিলের উপ-ব্যবস'াপক আব্দুস সামাদ জানান, অর্ধ শতাধিক শ্রমিক ক্যান্টিনের খাবার খেয়ে অসুস'্য হয়ে পড়লে তাদেরকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
জুট মিলের শ্রমিক কর্মচারী ইউনিয়নের সভাপতি বিল্লাল হোসেন জানান, ৫০/৬০ জন শ্রমিক হোটেলের খাবার খেয়ে অসুস' হয়েছে।
সরিষাবাড়ী হাসপাতালে আবাসিক মেডিকেল অফিসার ডাঃ মোঃ মমতাজ উদ্দিনের নিকট সরিষাবাড়ীর আলহাজ জুট মিলের ক্যান্টিনের খাবার খেয়ে শ্রমিক অসুস' হওয়ার বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি জানান, পানি অথবা খাবারে জীবানুর কারনে শ্রমিকরা অসুস' হয়ে পড়েছে। তাদেরকে হাসপাতালে চিকিৎসা দেয়া হচেছ।
মঙ্গলবার সকালে পৌর এলাকার সরিষাবাড়ী আলহাজ জুট মিলে এ ঘটনা ঘটে। অসুস' শ্রমিকদের সুত্রে জানা গেছে, সরিষাবাড়ীর আলহাজ জুট মিলের পুরুষ ও নারী শ্রমিকরা কাজের ফাকে মঙ্গলবার সকালে জুট মিলের আব্দুল কাদেরের ক্যান্টিনে রুটি, ডাল, চা নাস্তা করেন। নাস্তা খাবার পর পরই তাদের পেটে প্রচন্ড ব্যাথা ও বমি শুরু হয়। এক এক প্রায় সকলেই অসুস' হয়ে পডে। এক পর্যায়ে অসুস'্য শ্রমীকদের সরিষাবাড়ী হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। অসুস' শ্রমিকরা হলেন ইউনুস, আলমাছ, মোজাম্মেল হক, শফিকুল ইসলাম, আব্দুল্লাহ, আলহাজ, হাফিজুর রহমান, মকবুল হোসেন, সুলতান মিয়া, সন্ধা, রশিদ, ফজলুল হক, আমিনুল ইসলাম, হক মন্ডল, সামিউল ইসলাম, হাওয়া বেগম, জুয়েল, শামীম, হাবিবর রহমান, হীরা, জাহানারা, জেসমীন, লালু, সাকিল, সাইফুল ইসলাম, আঙ্গুরী, রুমেল, হাকিম, ওয়াদুদ, আলাউদ্দিন, মনোহর, ফকির, রোকেয়া, জাহানারা বেগমকে সরিষাবাড়ী হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। অন্যান্যদের স'ানীয়ভাবে চিকিৎসা দেয়া হয়েছে।
শ্রমিক জেসমিন বেগম জানায় (৩৫) জানায়, ক্যান্টিনে পানি খাওয়ার পর পাতলা পায়খানা ও বমি এবং পেটে ব্যাথা হয়েছে।
জুট মিলের উপ-ব্যবস'াপক আব্দুস সামাদ জানান, অর্ধ শতাধিক শ্রমিক ক্যান্টিনের খাবার খেয়ে অসুস'্য হয়ে পড়লে তাদেরকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
জুট মিলের শ্রমিক কর্মচারী ইউনিয়নের সভাপতি বিল্লাল হোসেন জানান, ৫০/৬০ জন শ্রমিক হোটেলের খাবার খেয়ে অসুস' হয়েছে।
সরিষাবাড়ী হাসপাতালে আবাসিক মেডিকেল অফিসার ডাঃ মোঃ মমতাজ উদ্দিনের নিকট সরিষাবাড়ীর আলহাজ জুট মিলের ক্যান্টিনের খাবার খেয়ে শ্রমিক অসুস' হওয়ার বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি জানান, পানি অথবা খাবারে জীবানুর কারনে শ্রমিকরা অসুস' হয়ে পড়েছে। তাদেরকে হাসপাতালে চিকিৎসা দেয়া হচেছ।