সেবা ডেস্ক:
জামালপুরের বকশীগঞ্জ উপজেলার আলোচিত যুবক জামিল কান্ডে হতবাক হয়েছেন সবাই। অপরদিকে নিরবে নিভৃতে চোখের জল ফেলে হতাশা নিয়ে জীবন পার করছেন সেই যুবক জামিল মিয়া । অসাধু কর্মকর্তাদের এহেন কর্মকান্ডে সুনাম ক্ষুণ্ন হচ্ছে পরিবার পরিকল্পনা বিভাগের । তবুও পার পেয়ে যাচ্ছে সেই কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। জামিলের ঘটনায় বকশীগঞ্জে সমালোচনার ঝড় উঠেছে। প্রশ্ন উঠেছে ওইসব কর্মকর্তাদের ব্যক্তিত্ব নিয়ে।
জানা গেছে, বকশীগঞ্জ পশ্চিম পাড়া গ্রামের মামার বাড়িতে বাস করা অবিবাহিত যুবক জামিলকে গত ২১ ডিসেম্বর বকশীগঞ্জ মা ও শিশু কল্যাণ কেন্দ্রে অপারেশনের মাধ্যমে বন্ধ্যাকরণ করা হয়।
উপজেলা পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা গোলাম রব্বানীর নির্দেশে ওই কেন্দ্রের ভিজিটর রওশন আরা ও নিলক্ষিয়া ইউনিয়নের পরিবার পকিল্পনা সহকারী রেনুকা বেগমের সহযোগিতায় অবিবাহিত যুবক জামিলকে বন্ধ্যাকরণ করা হয়। জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তার চাপের কারণে রাস্তা থেকে ধরে এনে বন্ধ্যাকরণ করা হয় জামিলকে। এঘটনায় বকশীগঞ্জে তোলপাড় শুরু হয়। অপারেশনের পর থেকেই জামিল একেবারে নির্বাক হয়ে গেছে।
মেরী স্টোপস বাংলাদেশের সহযোগিতায় উপজেলা পরিবার পরিকল্পনা অফিসের মাধ্যমে জন্মনিয়ন্ত্রণ কার্যক্রম চালানো হয়।
অনেকে চায়ের দেকানে বসেও উপজেলা পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা গোলাম রব্বানী ও মাতৃসদনের ভিজিটর রওশন আরা ও মাঠকর্মী রেনুকা বেগমের সমালোচনা করেছেন। অনেকে আবার এদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস'া গ্রহণের দাবি জানান।
জামালপুরের বকশীগঞ্জ উপজেলার আলোচিত যুবক জামিল কান্ডে হতবাক হয়েছেন সবাই। অপরদিকে নিরবে নিভৃতে চোখের জল ফেলে হতাশা নিয়ে জীবন পার করছেন সেই যুবক জামিল মিয়া । অসাধু কর্মকর্তাদের এহেন কর্মকান্ডে সুনাম ক্ষুণ্ন হচ্ছে পরিবার পরিকল্পনা বিভাগের । তবুও পার পেয়ে যাচ্ছে সেই কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। জামিলের ঘটনায় বকশীগঞ্জে সমালোচনার ঝড় উঠেছে। প্রশ্ন উঠেছে ওইসব কর্মকর্তাদের ব্যক্তিত্ব নিয়ে।
জানা গেছে, বকশীগঞ্জ পশ্চিম পাড়া গ্রামের মামার বাড়িতে বাস করা অবিবাহিত যুবক জামিলকে গত ২১ ডিসেম্বর বকশীগঞ্জ মা ও শিশু কল্যাণ কেন্দ্রে অপারেশনের মাধ্যমে বন্ধ্যাকরণ করা হয়।
উপজেলা পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা গোলাম রব্বানীর নির্দেশে ওই কেন্দ্রের ভিজিটর রওশন আরা ও নিলক্ষিয়া ইউনিয়নের পরিবার পকিল্পনা সহকারী রেনুকা বেগমের সহযোগিতায় অবিবাহিত যুবক জামিলকে বন্ধ্যাকরণ করা হয়। জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তার চাপের কারণে রাস্তা থেকে ধরে এনে বন্ধ্যাকরণ করা হয় জামিলকে। এঘটনায় বকশীগঞ্জে তোলপাড় শুরু হয়। অপারেশনের পর থেকেই জামিল একেবারে নির্বাক হয়ে গেছে।
মেরী স্টোপস বাংলাদেশের সহযোগিতায় উপজেলা পরিবার পরিকল্পনা অফিসের মাধ্যমে জন্মনিয়ন্ত্রণ কার্যক্রম চালানো হয়।
অনেকে চায়ের দেকানে বসেও উপজেলা পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা গোলাম রব্বানী ও মাতৃসদনের ভিজিটর রওশন আরা ও মাঠকর্মী রেনুকা বেগমের সমালোচনা করেছেন। অনেকে আবার এদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস'া গ্রহণের দাবি জানান।
খবর/তথ্যের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, সেবা হট নিউজ এর দায়ভার কখনই নেবে না।