
সরেজমিনে জানা গেছে, উপজেলার তুলা চাষিদের উদ্বুদ্ধকরণের লক্ষ্যে গাংনী সদর উপজেলা, ধানখোলা, বেতবাড়ীয়া, কাজীপুর ও বামন্দী পাঁচটি ইউনিটের বিভিন্ন গ্রামের কৃষকদের নিয়ে আইপিএম প্রশিক্ষণ দেয়া হয়েছে। প্রশিক্ষকরা তুলা চাষ অন্যান্য ফসলের চেয়ে লাভজনক বললেও বাস্তবে কৃষকরা এর উল্টো চিত্র দেখতে পারছেন।
জানা গেছে, এ বছর গাংনী, গাঁড়াডোব, আযান, ধানখোলা, মহিষাখোলা, জালসুকা, বামন্দী, মটমুড়া, রাজাপুর, তেঁতুলবাড়ীয়া, বেতবাড়ীয়া ও কাজীপুরে তুলনামূলকভাবে তুলা চাষ বেশি হলেও লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত হয়নি।
আরো জানা গেছে, আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় গত বছরের তুলনায় এবার তুলার ফলন আশানুরুপ হতে পারে।
তুলা উন্নয়ন বোর্ডের গাংনী ইউনিট কর্মকর্তা আব্দুল ওয়াদুদ জানান, গত বছর মনপ্রতি তুলার দাম ছিল এক হাজার নয় শ ২০ টাকা, এ বছর মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে দুই হাজার এক শ টাকা। এবার উপজেলায় তুলা চাষের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছিল এক হাজার পাঁচ শ ২৫ হেক্টর। চাষ করা হয়েছে এক হাজার চার শ ৮৬ হেক্টর জমিতে। তুলনামূলকভাবে আবাদ বাড়লেও লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে কম।
খবর/তথ্যের বিষয়বস্তুর সঙ্গে মিল আছে এবং আপত্তিজনক নয়- এমন মন্তব্যই প্রদর্শিত হবে। মন্তব্যগুলো পাঠকের নিজস্ব মতামত, সেবা হট নিউজ এর দায়ভার কখনই নেবে না।