জিএম ফাতিউল হাফিজ বাবু ঃ জামালপুরের বকশীগঞ্জ থানার ওসি মো. আসলাম হোসেনের নির্দেশে বাল্যবিয়ের কবল থেকে রক্ষা পেয়েছে স্কুল ছাত্রী আয়েশা খাতুন (১৩)।
আয়েশা মালির চর জিগাতলা মাহবুবা ইসলাম উচ্চ বিদ্যালয়ের ষষ্ঠ শ্রেণির ছাত্রী।
জানা গেছে, বকশীগঞ্জ ইউনিয়নের মালির চর ঘোষপাড়া গ্রামের হাবিবুর রহমানের মেয়ে আয়েশা থাতুনের সঙ্গে চন্দ্রাবাজ গ্রামের মুসল মিয়ার ছেলে সুমন মিয়া (২২) এর বিয়ের ঠিক হয়।
রোববার দুপুরে বিয়ের সকল প্রস'তি সম্পন্ন করা হয়। বর পক্ষের লোকজন বিয়ে বাড়িতে হাজির হলে বকশীগঞ্জ থানার ওসি মো. আসলাম হোসেন খবর পেয়ে এসআই মোশারফ হোসেনকে বন্ধের জন্য পাঠালে তিনি বালবিয়েটি বন্ধ করে দেন।
পরে আয়েশার বাবা হাবিবুর রহমান তার মেয়েকে ১৮ বছরের আগে বিয়ে না দেওয়ার জন্য পুলিশের কাছে অঙ্গীকার করেন।
এব্যাপারে বকশীগঞ্জ থানার ওসি মো. আসলাম হোসেন জানান, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও বাংলাদেশ পুলিশের সহযোগিতায় এবং জাতিসংঘ জনসংখ্যা তহবিলের অর্থায়নে আমরা বাল্যবিয়ে ও নারী নির্যাতন বন্ধে কাজ করছি। যেখানেই বাল্যবিয়ে সেখানেই প্রতিরোধ করতে পুলিশ কাজ করবে।
আয়েশা মালির চর জিগাতলা মাহবুবা ইসলাম উচ্চ বিদ্যালয়ের ষষ্ঠ শ্রেণির ছাত্রী।
জানা গেছে, বকশীগঞ্জ ইউনিয়নের মালির চর ঘোষপাড়া গ্রামের হাবিবুর রহমানের মেয়ে আয়েশা থাতুনের সঙ্গে চন্দ্রাবাজ গ্রামের মুসল মিয়ার ছেলে সুমন মিয়া (২২) এর বিয়ের ঠিক হয়।
রোববার দুপুরে বিয়ের সকল প্রস'তি সম্পন্ন করা হয়। বর পক্ষের লোকজন বিয়ে বাড়িতে হাজির হলে বকশীগঞ্জ থানার ওসি মো. আসলাম হোসেন খবর পেয়ে এসআই মোশারফ হোসেনকে বন্ধের জন্য পাঠালে তিনি বালবিয়েটি বন্ধ করে দেন।
পরে আয়েশার বাবা হাবিবুর রহমান তার মেয়েকে ১৮ বছরের আগে বিয়ে না দেওয়ার জন্য পুলিশের কাছে অঙ্গীকার করেন।
এব্যাপারে বকশীগঞ্জ থানার ওসি মো. আসলাম হোসেন জানান, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ও বাংলাদেশ পুলিশের সহযোগিতায় এবং জাতিসংঘ জনসংখ্যা তহবিলের অর্থায়নে আমরা বাল্যবিয়ে ও নারী নির্যাতন বন্ধে কাজ করছি। যেখানেই বাল্যবিয়ে সেখানেই প্রতিরোধ করতে পুলিশ কাজ করবে।