
মাহবুবে আলম বলেন, এই অবস্থায় কোনো বিচারপতির বিরুদ্ধে অভিযোগ আসলে কোনো ব্যবস্থা নেয়া সম্ভব নয়। তিনি বলেন, হাইকোর্টের রায়ের সত্যায়িত অনুলিপি পাওয়ার জন্য আবেদন দাখিল করেছি। এক মাসের মধ্যে এই অনুলিপি পাওয়ার পরই রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করা হবে। সর্বোচ্চ আদালতে আপিলের পক্ষে প্রয়োজনীয় যুক্তিতর্ক উপস্থাপন করা হবে যাতে হাইকোর্টের রায় আপিল বিভাগে বাতিল হয়ে যায়।
তিনি বলেন, বিচারপতি অপসারণ সংক্রান্ত সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিল আইয়ুব খানের শাসনামলে অন্তুর্ভুক্ত করা হয়েছিল। পরে পঞ্চম সংশোধনীর মাধ্যমে এই বিধান আমাদের সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত হয়। এখন আমরা যদি সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিল পুনর্বহাল করি তাহলে মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ভূলুণ্ঠিত হবে।