
বাংলাদেশের হয়ে গোল তিনটি করেছেন হাসান জুবায়ের নিলয়, আশরাফুল ইসলাম ও এএইচএম কামরুজ্জামান। ম্যাচের শুরু থেকেই আক্রমণাত্মক খেলতে থাকে জিমি-চয়নরা। দলটির আক্রমণের ধারাবাহিকতায় প্রথমার্ধেই ধরা দেয় সফলতা। ম্যাচের বয়স যখন ২২ মিনিট তখন ফিল্ড গোল থেকে বোর্ডে বল ঠেলে দলকে ১-০ তে এগিয়ে দেন নিলয়।
পিছিয়ে পড়ে প্রথমার্ধেই সমতায় ফিরতে চেয়েছে শ্রীলঙ্কা। কিন্তু বাংলাদেশের গড়া রক্ষণে তাদের প্রতিটি আক্রমণ প্রতিহত হলে পিছিয়ে থেকেই যেতে হয় বিরতিতে।
বিরতির পরে আক্রমণের ধারা বাড়ায় বাংলাদেশ। ৬১ মিনিটে পেনাল্টি কর্নার থেকে আশরাফুল ইসলাম গোলে ২-০ তে এগিয়ে যায় বাংলাদেশ। তৃতীয় গোলটি আসে ৬৭ মিনিটে। পেনাল্টি কর্নার থেকে কামরুজ্জামান লঙ্কানদের জালে বল জড়িয়ে দলকে ৩-০ তে এগিয়ে দেন।
এর আগে ২০০৮ ও ২০১২ সালে এএইচএফ কাপে ব্যাক টু ব্যাক শিরোপা জিতেছিল বাংলাদেশ।