সেবা ডেস্ক: জামালপুরের বকশীগঞ্জে পল্লী দারিদ্র বিমোচন ফাউন্ডেশনের কর্মকর্তার বিরুদ্ধে গ্রাহকদের নামে ঋনের টাকা উত্তোলন করে আত্মসাত করার অভিযোগ উঠেছে। এনিয়ে গ্রাহকদের মথ্যে তীব্র ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে।
গ্রাহকদের অভিযোগের ভিত্তিতে জানা গেছে, বকশীগঞ্জ উপজেলায় বিভিন্ন এলাকায় পলস্নী দারিদ্র বিমোচন ফাউন্ডেশন (পিডিবিএফ) গ্রামীন নারীদের অর্থনৈতিক ভাবে স্বাবলম্বী করার লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছেন।
সে লড়্গ্যে পিডিবিএফ ঋন কর্মসূচির মাধ্যমে নারীদের সহায়তা করে থাকেন। কিন্তু' পিডিবিএফ বকশীগঞ্জ শাখার কতিপয় কর্মকর্তা ও মাঠকর্মী অসহায় , সহজ সরল নারীদের ঠকিয়ে টাকা আত্মসাত করছে মর্মে গুরতর অভিযোগ উঠে।
বকশীগঞ্জ পৌর এলাকার সর্দারপাড়া গ্রামের মনি বেগম ২০১৪ সালের পর আর কোন ঋন নেননি । তবে নিয়মিত সঞ্চয় দিয়েছেন তিনি।
গত বছরের ডিসেম্বর মাসে মনি বেগমের নামে ৫০ হাজার টাকার ঋন উত্তোলন করেন পিডিবিএফের কর্মকর্তারা। মনি বেগমের নামে ঋন উত্তোলন করা হলেও তিনি কিছুই জানেন না বলে জানিয়েছেন।
এছাড়াও সীমারপাড় এলাকার নাছরিন বেগমের নামে ৪০ হাজার , পশ্চিমপাড়া এলাকার জাহানারা বেগমের নামে ১৫ হাজার,
উত্তর সীমার পাড় এলাকার তাহমিনা আক্তারের নামে ৩০ হাজার, দড়্গিণ কাগমারী এলাকার সীমা বেগমের নামে ১২ হাজার ও গোয়ালগাঁও পূর্বপাড়া গ্রামের সিপ্রা বেগমের নামে ১০ হাজার টাকা ঋন উত্তোলন করা হলেও তারাও কিছুই জানেন না।
তার নাম ও ছবি ব্যবহার করা হলেও ঋন উত্তোলনের বিষয়ে তারা অবগত নন বলেও গ্রাহকরা জানান।
পিডিবিএফের কর্মকর্তা আবদুল মোতালেরের সঙ্গে যোগসাজস করে মাঠকর্মী নাজমুল হক এই টাকা গুলো জালিয়াতির মাধ্যমে উত্তোলন করেছে বলে জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা।
সম্প্রতি মাঠকর্মী নাজমুল হক হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা গেলে গ্রাহকদের সঙ্গে অনিয়মের বিষয়টি ফাঁস হয়ে যায়। গ্রাহকদের নামে ঋন উত্তোলনের বিষয়টি জানাজানি হলে তোলপাড় শুরম্ন হয়।
এ জন্য পিডিবিএফের উপজেলা কর্মকর্তা আবদুল মোতালেবকে দায়ী করেছেন প্রতারণার শিকার গ্রাহকরা।
কয়েকজন গ্রাহক বিষয়টি উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো.আবু হাসান সিদ্দিককে অবগত করেছেন ।
টাকা আত্মসাতের বিষয় স্বীকার করে পল্লী দারিদ্র বিমোচন ফাউন্ডেশনের (পিডিবিএফ) উপজেলা ব্যবস্থাপক আবদুল মোতালেব বলেন, দুই জনের নামে টাকা উত্তোলন করা হয়েছিল তাদের ঋনের টাকা পরিশোধের ব্যবস্থা আমরা করব।
কর্মকর্তাদের প্রতারণার বিষয়ে পিডিবিএফের জামালপুর উপ-পরিচালক মো. সিরাজুল ইসলাম জানান, বিষয়টি নিয়ে তদনত্ম করা হবে। অভিযোগ প্রমাণিত হলে কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হবে।
গ্রাহকদের অভিযোগের ভিত্তিতে জানা গেছে, বকশীগঞ্জ উপজেলায় বিভিন্ন এলাকায় পলস্নী দারিদ্র বিমোচন ফাউন্ডেশন (পিডিবিএফ) গ্রামীন নারীদের অর্থনৈতিক ভাবে স্বাবলম্বী করার লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছেন।
সে লড়্গ্যে পিডিবিএফ ঋন কর্মসূচির মাধ্যমে নারীদের সহায়তা করে থাকেন। কিন্তু' পিডিবিএফ বকশীগঞ্জ শাখার কতিপয় কর্মকর্তা ও মাঠকর্মী অসহায় , সহজ সরল নারীদের ঠকিয়ে টাকা আত্মসাত করছে মর্মে গুরতর অভিযোগ উঠে।
বকশীগঞ্জ পৌর এলাকার সর্দারপাড়া গ্রামের মনি বেগম ২০১৪ সালের পর আর কোন ঋন নেননি । তবে নিয়মিত সঞ্চয় দিয়েছেন তিনি।
গত বছরের ডিসেম্বর মাসে মনি বেগমের নামে ৫০ হাজার টাকার ঋন উত্তোলন করেন পিডিবিএফের কর্মকর্তারা। মনি বেগমের নামে ঋন উত্তোলন করা হলেও তিনি কিছুই জানেন না বলে জানিয়েছেন।
এছাড়াও সীমারপাড় এলাকার নাছরিন বেগমের নামে ৪০ হাজার , পশ্চিমপাড়া এলাকার জাহানারা বেগমের নামে ১৫ হাজার,
উত্তর সীমার পাড় এলাকার তাহমিনা আক্তারের নামে ৩০ হাজার, দড়্গিণ কাগমারী এলাকার সীমা বেগমের নামে ১২ হাজার ও গোয়ালগাঁও পূর্বপাড়া গ্রামের সিপ্রা বেগমের নামে ১০ হাজার টাকা ঋন উত্তোলন করা হলেও তারাও কিছুই জানেন না।
তার নাম ও ছবি ব্যবহার করা হলেও ঋন উত্তোলনের বিষয়ে তারা অবগত নন বলেও গ্রাহকরা জানান।
পিডিবিএফের কর্মকর্তা আবদুল মোতালেরের সঙ্গে যোগসাজস করে মাঠকর্মী নাজমুল হক এই টাকা গুলো জালিয়াতির মাধ্যমে উত্তোলন করেছে বলে জানিয়েছেন ভুক্তভোগীরা।
সম্প্রতি মাঠকর্মী নাজমুল হক হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা গেলে গ্রাহকদের সঙ্গে অনিয়মের বিষয়টি ফাঁস হয়ে যায়। গ্রাহকদের নামে ঋন উত্তোলনের বিষয়টি জানাজানি হলে তোলপাড় শুরম্ন হয়।
এ জন্য পিডিবিএফের উপজেলা কর্মকর্তা আবদুল মোতালেবকে দায়ী করেছেন প্রতারণার শিকার গ্রাহকরা।
কয়েকজন গ্রাহক বিষয়টি উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো.আবু হাসান সিদ্দিককে অবগত করেছেন ।
টাকা আত্মসাতের বিষয় স্বীকার করে পল্লী দারিদ্র বিমোচন ফাউন্ডেশনের (পিডিবিএফ) উপজেলা ব্যবস্থাপক আবদুল মোতালেব বলেন, দুই জনের নামে টাকা উত্তোলন করা হয়েছিল তাদের ঋনের টাকা পরিশোধের ব্যবস্থা আমরা করব।
কর্মকর্তাদের প্রতারণার বিষয়ে পিডিবিএফের জামালপুর উপ-পরিচালক মো. সিরাজুল ইসলাম জানান, বিষয়টি নিয়ে তদনত্ম করা হবে। অভিযোগ প্রমাণিত হলে কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হবে।