ডাঃ জিএম,ক্যাপ্টেন, কুড়িগ্রাম জেলা প্রতিনিধিঃ গত ২৯ জানুয়ারী ২০১৭ইং তারিখে দৈনিক যুগের আলো শেষ পৃষ্ঠাসহ বিভিন্ন দৈনিক জাতীয়, আঞ্চলিক ও স্থানীয় পত্রিকায় উলিপুরে বার্ষিক ক্রিড়া প্রতিযোগীতায় “চুন খেয়ে ১২ শিড়্গার্থী হাসপাতালে” শীর্ষক প্রকাশিত সংবাদ এর তীব্র প্রতিবাদ জানাচ্ছি। সংবাদটি আমার দৃষ্টিগোচর হয়েছে। উক্ত সংবাদটি আংশিক সত্য কিন্তু বিভ্রানত্মমূলক তথ্য দিয়ে প্রকাশ করা হয়েছে যাহা মিথ্যা , বানোয়াট ও ভিত্তিহীন। প্রকৃত সত্য এই-
উলিপুর সরকারী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের “বার্ষিক ক্রিড়া প্রতিযোগীতা চলাকালে খেলার উপকরণ ময়দা এবং মাঠের লাইন দেওয়ার জন্য চকের গুড়া পাশাপাশি থাকায় স্বেচ্ছাসেবকেরা ময়দা মনে করে চকের গুড়া খেলায় ব্যবহার করলে প্রতিযোগীরা দুর্ঘটনার শিকার হন। খেলাটি ছিল গুপ্তধন উদ্ধার। যেভাবে ঘটনাটি ঘটে-
(১)প্রথম পর্যায়ে ধন টিকে ময়দা দ্বারা ঢেকে দেওয়া হয়। কিন্তু পর্যাপ্ত ঢাকা না হওয়ায় স্বেচ্ছাসেবকদের আরো বেশি কেরে ময়দা দেওয়ার জন্য বলা হলে তারা ভুলক্রমে ময়দার পাশে থাকা চকের গুড়া নিয়ে আসে এবং ময়দার উপর চকের গুড়া দিলে ঘটনাটি ঘঠে । ঘটনার সঙ্গে সঙ্গে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়ার পর হাসপাতালে নেওয়া হয় এবং (২) চিকিৎসার যাবতীয় ব্যয়ভার বিদ্যালয় কর্তৃপড়্গ বহন করে। ঐ দিন ২ ঘন্টা চিকিৎসা সেবার পর প্রত্যেকেই সুস্থ হয়ে অভিভাবকের সঙ্গে বাড়ি ফিরে যায়। তাদের সঙ্গে বাড়িতে প্রতিষ্ঠান প্রধান সার্বড়্গণিক যোগাযোগ রাখছে। এ ব্যাপারে উক্ত বিদ্যালয়ের প্রধান শিড়্গক রীতা সরকার জানান, তাৎড়্গণিকভাবে গঠনকৃত দুই সদস্য বিশিষ্ট কমিটির মাধ্যমে তদনত্মপূর্বক নিশ্চিত হওয়া গেছে এটা নিছক একটি দুর্ঘটনা মাত্র। এজন্য আনত্মরিকভাবে আমরা দুঃখিত।
উলিপুর সরকারী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের “বার্ষিক ক্রিড়া প্রতিযোগীতা চলাকালে খেলার উপকরণ ময়দা এবং মাঠের লাইন দেওয়ার জন্য চকের গুড়া পাশাপাশি থাকায় স্বেচ্ছাসেবকেরা ময়দা মনে করে চকের গুড়া খেলায় ব্যবহার করলে প্রতিযোগীরা দুর্ঘটনার শিকার হন। খেলাটি ছিল গুপ্তধন উদ্ধার। যেভাবে ঘটনাটি ঘটে-
(১)প্রথম পর্যায়ে ধন টিকে ময়দা দ্বারা ঢেকে দেওয়া হয়। কিন্তু পর্যাপ্ত ঢাকা না হওয়ায় স্বেচ্ছাসেবকদের আরো বেশি কেরে ময়দা দেওয়ার জন্য বলা হলে তারা ভুলক্রমে ময়দার পাশে থাকা চকের গুড়া নিয়ে আসে এবং ময়দার উপর চকের গুড়া দিলে ঘটনাটি ঘঠে । ঘটনার সঙ্গে সঙ্গে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়ার পর হাসপাতালে নেওয়া হয় এবং (২) চিকিৎসার যাবতীয় ব্যয়ভার বিদ্যালয় কর্তৃপড়্গ বহন করে। ঐ দিন ২ ঘন্টা চিকিৎসা সেবার পর প্রত্যেকেই সুস্থ হয়ে অভিভাবকের সঙ্গে বাড়ি ফিরে যায়। তাদের সঙ্গে বাড়িতে প্রতিষ্ঠান প্রধান সার্বড়্গণিক যোগাযোগ রাখছে। এ ব্যাপারে উক্ত বিদ্যালয়ের প্রধান শিড়্গক রীতা সরকার জানান, তাৎড়্গণিকভাবে গঠনকৃত দুই সদস্য বিশিষ্ট কমিটির মাধ্যমে তদনত্মপূর্বক নিশ্চিত হওয়া গেছে এটা নিছক একটি দুর্ঘটনা মাত্র। এজন্য আনত্মরিকভাবে আমরা দুঃখিত।