সেবা ডেস্ক:
জামালপুরের বকশীগঞ্জে উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে উপজেলার নিম্নাঞ্চল
পস্নাবিত হয়েছে। পানি বৃদ্ধি অব্যাহত খাকায় নদী ভাঙন দেখা দিয়েছে।
কয়েক দিনের বৃষ্টিতে ও উজান থেকে নেমে আসা পানিতে বন্যায় রূপ নিয়েছে।
বন্যার পানিতে মেরুরচর ইউনিয়নের মাইছানির চর গ্রাম, মাদারের চর , উজান
কলকিহারা, ভাটি কলকিহারা ,
ঘুঘরাকান্দি, শেকেরচর , বেতমারী, আউল পাড়া,
বাগাডুবি, চর আইরমারী গ্রাম, সাধুরপাড়া ইউনিয়নের বিলেরপাড়, বালুগাঁও, শেক
পাড়া, মদনের চর, চর গাজীর পাড়া, কতুবের চর, পশ্চিম কামালের বার্তী, উত্তর
আচ্চাকান্দি ও আইরমারী গ্রামের নিম্নাঞ্চল পস্নাবিত হয়েছে।
মেরুরচর ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান জাহিদুল ইসলাম জেহাদ জানান, বন্যার
পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় মাইছানির সড়কের একটি ব্রিজ দেবে গেছে। যেকোন সময়
ব্রিজটি নদী গর্ভে বিলীন হতে পারে ।
এছাড়াও বন্যার কবলে মাইছানিরচর , ভাটি কলকিহারা, উজান কলকি হারা, আউল পাড়া , শেক পাড়া, কতুবের চর আইরমারী
গ্রামে দশানী নদী, ব্রহ্মপুত্র নদীতে ভাঙন দেখা দিয়েছে।
এব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. আবু হাসান সিদ্দিক জানান, নদীর
পানি বৃদ্ধি পেলেও এখনো কোন গ্রাম প্লাবিত হয়নি।
তবে পানি বৃদ্ধ অব্যাহত থাকলে যেকোন সময় মেরুরচর ও সাধুরপাড়া ইউনিয়নের বিভিন্ন গ্রাম
প্লাবিত হতে পারে।
তবে বন্যার্তদের সর্বাত্মক সহযোগিতার জন্য উপজেলা প্রশাসন প্রস্তুত রয়েছে।
জামালপুরের বকশীগঞ্জে উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে উপজেলার নিম্নাঞ্চল
পস্নাবিত হয়েছে। পানি বৃদ্ধি অব্যাহত খাকায় নদী ভাঙন দেখা দিয়েছে।
কয়েক দিনের বৃষ্টিতে ও উজান থেকে নেমে আসা পানিতে বন্যায় রূপ নিয়েছে।
বন্যার পানিতে মেরুরচর ইউনিয়নের মাইছানির চর গ্রাম, মাদারের চর , উজান
কলকিহারা, ভাটি কলকিহারা ,
ঘুঘরাকান্দি, শেকেরচর , বেতমারী, আউল পাড়া,
বাগাডুবি, চর আইরমারী গ্রাম, সাধুরপাড়া ইউনিয়নের বিলেরপাড়, বালুগাঁও, শেক
পাড়া, মদনের চর, চর গাজীর পাড়া, কতুবের চর, পশ্চিম কামালের বার্তী, উত্তর
আচ্চাকান্দি ও আইরমারী গ্রামের নিম্নাঞ্চল পস্নাবিত হয়েছে।
মেরুরচর ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান জাহিদুল ইসলাম জেহাদ জানান, বন্যার
পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় মাইছানির সড়কের একটি ব্রিজ দেবে গেছে। যেকোন সময়
ব্রিজটি নদী গর্ভে বিলীন হতে পারে ।
এছাড়াও বন্যার কবলে মাইছানিরচর , ভাটি কলকিহারা, উজান কলকি হারা, আউল পাড়া , শেক পাড়া, কতুবের চর আইরমারী
গ্রামে দশানী নদী, ব্রহ্মপুত্র নদীতে ভাঙন দেখা দিয়েছে।
এব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. আবু হাসান সিদ্দিক জানান, নদীর
পানি বৃদ্ধি পেলেও এখনো কোন গ্রাম প্লাবিত হয়নি।
তবে পানি বৃদ্ধ অব্যাহত থাকলে যেকোন সময় মেরুরচর ও সাধুরপাড়া ইউনিয়নের বিভিন্ন গ্রাম
প্লাবিত হতে পারে।
তবে বন্যার্তদের সর্বাত্মক সহযোগিতার জন্য উপজেলা প্রশাসন প্রস্তুত রয়েছে।