সেবা ডেস্ক: জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় সাজাপ্রাপ্ত হয়ে নাজিমুদ্দিন রোডের পরিত্যক্ত কারাগারে বন্দী জীবন পার করছেন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। খালেদা জিয়ার বয়স এবং সামাজিক অবস্থান বিবেচনায় কারা কতৃপক্ষ যদিও বিভিন্ন ধরণের সুযোগ সুবিধা দিয়ে যাচ্ছে তবুও যেকোন মানুষের জন্য কারাবাস কখনো সুখকর স্মৃতি হতে পারে না।
বিএনপির বিভিন্ন অনিয়ম এবং অন্তঃকোন্দলের খবর কারাগারে বসেই জানতে পারছেন খালেদা। দল এবং নিজের দুরবস্থার কথা ভেবে দুশ্চিন্তায় কারাগারে এক প্রকার মানবেতর জীবন কাটাচ্ছেন বিএনপির চেয়ারপারসন। এদিকে দলের চেয়ারপারসনকে কারাগারে রেখে রাজধানীর পাঁচতারকা হোটেলসমূহে ইফতার পার্টিতে মেতে উঠেছেন বিএনপির সিনিয়র নেতারা।
সম্প্রতি রাজধানীর পাঁচতারকা হোটেল ওয়েস্টিনে বিভিন্ন দেশের কূটনীতিকদের সাথে এক ইফতার পার্টিতে অংশগ্রহণ করেন ফখরুল সহ বিএনপির সিনিয়র নেতারা। তবে অন্তঃকোন্দলের জের ধরে বিএনপির সিনিয়র যুগ্ন মহাসচিব এবং তারেকপন্থী নেতা রুহুল কবীর রিজভী ইফতার পার্টিতে অংশগ্রহণ করেননি।
ওয়েস্টিনে বিএনপির ইফতার পার্টি নিয়ে মিশ্রপ্রতিক্রিয়া বিরাজ করছে সারাদেশের তৃণমূল বিএনপি নেতা কর্মীদের মাঝে। বিএনপির একাধিক তৃণমূল নেতা কর্মীর বরাত দিয়ে জানা যায় গত রোববারের ইফতার পার্টি নিয়ে তারা বেশ ক্ষুদ্ধ এবং হতাশ হয়ে পড়েছেন বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতাদের প্রতি। তাদের মতে, তাদের দলের প্রধান যেখানে কারাগারে বন্দীজীবন পার করছেন সেখানে সিনিয়র নেতাদের পাঁচতারকা হোটেলে এমন ইফতার পার্টির আয়োজন করাটা হতাশাজনক এবং এর মাধ্যমে দলীয় প্রধানকে এক প্রকার অসম্মানও করা হয়েছে।
সমগ্র দেশব্যাপী আমাদের বিভিন্ন স্থানীয় প্রতিনিধিদের সাথে আলাপকালে নাম প্রকাশ না করার শর্তে অসংখ্য নেতাকর্মীরা জানান, তারা যেখানে তাদের মা সমতুল্য দলের প্রধান খালেদা জিয়ার মুক্তির জন্য পবিত্র রমজান মাসে বিভিন্ন মসজিদে দোয়া মাহফিলের আয়োজন করে যাচ্ছেন সেখানে সিনিয়র নেতারা পাঁচতারকা হোটেলে ইফতার পার্টি করে বেড়াচ্ছেন। তাছাড়া খালেদার মুক্তি আন্দোলন চাঙ্গা করার জন্য দলের সিনিয়র নেতারা অন্তঃকোন্দলের জের ধরে কোনো কার্যকরী পদক্ষেপ না নেওয়াতে এক ধরণের চাপা ক্ষোভও বিরাজ করছে তৃণমূল পর্যায়ের নেতকর্মীদের মাঝে।
এদিকে পবিত্র রমজান মাসে ইফতার এর নাম দিয়ে বিভিন্ন দেশের বিধর্মীদের নিয়ে পার্টিতে মেতে উঠায় ধর্মীয় দৃষ্টিকোণ থেকে রমজানের পবিত্রতা নষ্টেরও অভিযোগ করেন অনেক বিএনপি নেতা কর্মীরা। তারা বলেন আমাদের দেশের পাঁচতারকা হোটেলে বিদেশীদের পার্টি মানেই সেখানে বিভিন্ন ধরণের মদ সহ অনেক হারাম খাবারের ব্যবস্থা করা হয়ে থাকে। ধর্মীয় দৃষ্টিকোণ থেকে এসব হারাম পার্টিতে অংশগ্রহণ করে খালেদার মুক্তির জন্য দোয়া করাটা হাস্যকর।
এদিকে গোপন সূত্রে জানা যায় ওয়েস্টিনের ইফতার পার্টি আয়োজনের খবর শুনে ফখরুলদের প্রতি ক্ষুদ্ধ হয়েছেন খালেদা জিয়া এবং তারেক রহমান।
বিএনপির বিভিন্ন অনিয়ম এবং অন্তঃকোন্দলের খবর কারাগারে বসেই জানতে পারছেন খালেদা। দল এবং নিজের দুরবস্থার কথা ভেবে দুশ্চিন্তায় কারাগারে এক প্রকার মানবেতর জীবন কাটাচ্ছেন বিএনপির চেয়ারপারসন। এদিকে দলের চেয়ারপারসনকে কারাগারে রেখে রাজধানীর পাঁচতারকা হোটেলসমূহে ইফতার পার্টিতে মেতে উঠেছেন বিএনপির সিনিয়র নেতারা।
সম্প্রতি রাজধানীর পাঁচতারকা হোটেল ওয়েস্টিনে বিভিন্ন দেশের কূটনীতিকদের সাথে এক ইফতার পার্টিতে অংশগ্রহণ করেন ফখরুল সহ বিএনপির সিনিয়র নেতারা। তবে অন্তঃকোন্দলের জের ধরে বিএনপির সিনিয়র যুগ্ন মহাসচিব এবং তারেকপন্থী নেতা রুহুল কবীর রিজভী ইফতার পার্টিতে অংশগ্রহণ করেননি।
ওয়েস্টিনে বিএনপির ইফতার পার্টি নিয়ে মিশ্রপ্রতিক্রিয়া বিরাজ করছে সারাদেশের তৃণমূল বিএনপি নেতা কর্মীদের মাঝে। বিএনপির একাধিক তৃণমূল নেতা কর্মীর বরাত দিয়ে জানা যায় গত রোববারের ইফতার পার্টি নিয়ে তারা বেশ ক্ষুদ্ধ এবং হতাশ হয়ে পড়েছেন বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতাদের প্রতি। তাদের মতে, তাদের দলের প্রধান যেখানে কারাগারে বন্দীজীবন পার করছেন সেখানে সিনিয়র নেতাদের পাঁচতারকা হোটেলে এমন ইফতার পার্টির আয়োজন করাটা হতাশাজনক এবং এর মাধ্যমে দলীয় প্রধানকে এক প্রকার অসম্মানও করা হয়েছে।
সমগ্র দেশব্যাপী আমাদের বিভিন্ন স্থানীয় প্রতিনিধিদের সাথে আলাপকালে নাম প্রকাশ না করার শর্তে অসংখ্য নেতাকর্মীরা জানান, তারা যেখানে তাদের মা সমতুল্য দলের প্রধান খালেদা জিয়ার মুক্তির জন্য পবিত্র রমজান মাসে বিভিন্ন মসজিদে দোয়া মাহফিলের আয়োজন করে যাচ্ছেন সেখানে সিনিয়র নেতারা পাঁচতারকা হোটেলে ইফতার পার্টি করে বেড়াচ্ছেন। তাছাড়া খালেদার মুক্তি আন্দোলন চাঙ্গা করার জন্য দলের সিনিয়র নেতারা অন্তঃকোন্দলের জের ধরে কোনো কার্যকরী পদক্ষেপ না নেওয়াতে এক ধরণের চাপা ক্ষোভও বিরাজ করছে তৃণমূল পর্যায়ের নেতকর্মীদের মাঝে।
এদিকে পবিত্র রমজান মাসে ইফতার এর নাম দিয়ে বিভিন্ন দেশের বিধর্মীদের নিয়ে পার্টিতে মেতে উঠায় ধর্মীয় দৃষ্টিকোণ থেকে রমজানের পবিত্রতা নষ্টেরও অভিযোগ করেন অনেক বিএনপি নেতা কর্মীরা। তারা বলেন আমাদের দেশের পাঁচতারকা হোটেলে বিদেশীদের পার্টি মানেই সেখানে বিভিন্ন ধরণের মদ সহ অনেক হারাম খাবারের ব্যবস্থা করা হয়ে থাকে। ধর্মীয় দৃষ্টিকোণ থেকে এসব হারাম পার্টিতে অংশগ্রহণ করে খালেদার মুক্তির জন্য দোয়া করাটা হাস্যকর।
এদিকে গোপন সূত্রে জানা যায় ওয়েস্টিনের ইফতার পার্টি আয়োজনের খবর শুনে ফখরুলদের প্রতি ক্ষুদ্ধ হয়েছেন খালেদা জিয়া এবং তারেক রহমান।