সেবা ডেস্ক: সরকার বিরোধী ক্ষমতাহীন প্রধান দলটির বর্তমান রাজনৈতিক কর্মকান্ড পর্যালোচনা করলে দেখা যায়, রাজনৈতিক মাঠে বিভিন্ন কৌশলে এগোচ্ছে। পূর্বের মত যেকোন একটি ইস্যুকে পুঁজি করে সরকারকে দোষারোপ ও কোনঠাসা করার মনোভাব থেকে বেরিয়ে এসেছে তারা। নতুন এ কৌশলের মাধ্যমে সরকারকে অপদস্ত করতে একসাথে বিভিন্ন ইস্যু তৈরী করে তারা সরকারের বিরুদ্ধচারণ করছে।
এতে বহুভাবে লাভ হচ্ছে দলটির, কোনো না কোন একটি ইস্যু জনগণের সেন্টিমেন্ট কে নাড়া দেবে এ বিশ্বাস আছে তাদের, এবং আমাদের মাঝে অনেকেই আছি যারা ঘটনার পেছনের সত্যকে বিবেচনা না করেই অন্ধভাবে বিশ্বাস করি যা দেখি ও শুনি তাই। আর সেই সেন্টিমেন্ট নিয়ে খেলাই সরকার বিরোধী শক্তির নতুন কৌশল।
২৪ তারিখ এক সংবাদ সম্মেলনে বিএনপি অভিযোগ করে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি ও ছাত্রদল কেন্দ্রীয় সংসদের সহ-সভাপতি ফয়সাল আহমেদকে দুই দিন ধরে খুঁজে পাওয়া পাচ্ছে না। আইন শৃঙ্খলা বাহিনী কর্তৃক তাকে তুলে নিয়ে যাওয়া হয়েছে বলে রিজভী অভিযোগ করলেও, আইন শৃঙ্খলা বাহিনী যে তাকে ধরে নিয়ে গেছে এমন দৃশ্য কেউ দেখেনি।
গত বছর দীর্ঘ নয় মাস নিরুদ্দেশ থাকার পর ভারতের শিলংয়ে দেখা মেলে বিএনপির সিনিয়র নেতা সালাউদ্দিন আহমেদের। তার নিখোঁজ হবার ঘটনাকে রাজনৈতিক রূপ দিতেই আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর উপর অভিযোগ দেয়া হয়েছিল, কিন্তু আসল রহস্য বের হয়ে আসে যখন ভারতের রাস্তায় ভবখুরে রূপে ঘুরতে দেখা যায় সালাউদ্দিনকে। ভিসা পাসপোর্ট বিহীন সালাউদ্দিন মূলত মামলা থেকে বাঁচতে ছদ্মবেশ ধারণ করে ভারতে গমন করে বলে তার পারিবারিক সূত্রে জানা যায়।
এছাড়া কিহুদিন আগে খুলনা জেলা বিএনপির ধর্মবিষয়ক সহসম্পাদক মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম মোড়ল নিজের স্ত্রীকে দিয়ে গুমের নাটক সাজিয়ে কক্সবাজারের রামু হতে গ্রেপ্তার হলে বেরিয়ে আসে সব গুমের ষড়যন্ত্র। বিএনপির আরেক নেতা সৈয়দ সাদাত আহমেদও একই ভাবে তিন মাস পলাতক থাকার পর রাজধানীর রামপুরা ব্রিজ থেকে পুলিশের হাতে ধরা পড়েন গত বছর।
পূর্বের ইতিহাস বিবেচনায় তাই ধারণা করা হচ্ছে নতুন করে গুমের নাটক করে সরকারকে চতুর্দিক থেকে অপদস্ত করার অপপ্রয়াস চালাচ্ছে বিএনপি।
এতে বহুভাবে লাভ হচ্ছে দলটির, কোনো না কোন একটি ইস্যু জনগণের সেন্টিমেন্ট কে নাড়া দেবে এ বিশ্বাস আছে তাদের, এবং আমাদের মাঝে অনেকেই আছি যারা ঘটনার পেছনের সত্যকে বিবেচনা না করেই অন্ধভাবে বিশ্বাস করি যা দেখি ও শুনি তাই। আর সেই সেন্টিমেন্ট নিয়ে খেলাই সরকার বিরোধী শক্তির নতুন কৌশল।
২৪ তারিখ এক সংবাদ সম্মেলনে বিএনপি অভিযোগ করে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি ও ছাত্রদল কেন্দ্রীয় সংসদের সহ-সভাপতি ফয়সাল আহমেদকে দুই দিন ধরে খুঁজে পাওয়া পাচ্ছে না। আইন শৃঙ্খলা বাহিনী কর্তৃক তাকে তুলে নিয়ে যাওয়া হয়েছে বলে রিজভী অভিযোগ করলেও, আইন শৃঙ্খলা বাহিনী যে তাকে ধরে নিয়ে গেছে এমন দৃশ্য কেউ দেখেনি।
গত বছর দীর্ঘ নয় মাস নিরুদ্দেশ থাকার পর ভারতের শিলংয়ে দেখা মেলে বিএনপির সিনিয়র নেতা সালাউদ্দিন আহমেদের। তার নিখোঁজ হবার ঘটনাকে রাজনৈতিক রূপ দিতেই আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর উপর অভিযোগ দেয়া হয়েছিল, কিন্তু আসল রহস্য বের হয়ে আসে যখন ভারতের রাস্তায় ভবখুরে রূপে ঘুরতে দেখা যায় সালাউদ্দিনকে। ভিসা পাসপোর্ট বিহীন সালাউদ্দিন মূলত মামলা থেকে বাঁচতে ছদ্মবেশ ধারণ করে ভারতে গমন করে বলে তার পারিবারিক সূত্রে জানা যায়।
এছাড়া কিহুদিন আগে খুলনা জেলা বিএনপির ধর্মবিষয়ক সহসম্পাদক মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম মোড়ল নিজের স্ত্রীকে দিয়ে গুমের নাটক সাজিয়ে কক্সবাজারের রামু হতে গ্রেপ্তার হলে বেরিয়ে আসে সব গুমের ষড়যন্ত্র। বিএনপির আরেক নেতা সৈয়দ সাদাত আহমেদও একই ভাবে তিন মাস পলাতক থাকার পর রাজধানীর রামপুরা ব্রিজ থেকে পুলিশের হাতে ধরা পড়েন গত বছর।
পূর্বের ইতিহাস বিবেচনায় তাই ধারণা করা হচ্ছে নতুন করে গুমের নাটক করে সরকারকে চতুর্দিক থেকে অপদস্ত করার অপপ্রয়াস চালাচ্ছে বিএনপি।