সেবা ডেস্ক: দেশের তরুণ সমাজকে মাদকের ভয়াবহতা হতে বাঁচাতে মাদক ব্যবসায়ী, পাচারকারী ও সেবনকারীদের বিরুদ্ধে বাংলাদেশের আইনশৃঙ্খলা বাহিনী অভিযান শুরু করে। গত ২৪ মে হতে এ পর্যন্ত প্রায় ১০ হাজার ব্যক্তিকে মাদকের সাথে সংশ্লিষ্ট থাকার অভিযোগে আটক করে পুলিশ ও র্যাব। যার দরুন সমাজ হতে মাদকের প্রাচুর্যতা অনেক কমতে শুরু করেছে। অদূর ভবিষ্যতে হয়তো এই অভিযানের সুফল ভোগ করবে বাংলাদেশের মানুষ। কিন্তু নিন্দা ও সমালোচনা করে এ অভিযানকে প্রশ্নবিদ্ধ করতে চাইছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি। কি কারণে মাদকের পক্ষে বিএনপি অবস্থান নিয়েছে তা দেশের মানুষকে ভাবতে বাধ্য করে।
এক বিশেষ সমীক্ষায় দেখা যায় যে, বিএনপির অনেক গুরুত্বপূর্ণ নেতা বিগত কয়েক বছর ধরে ইয়াবা ও ফেনসিডিল ব্যবসায় জড়িয়ে পড়েছে। গড়ে তুলেছে অঢেল সম্পদ। আর যে সম্পত্তি আগামী জাতীয় নির্বাচনে অর্থ যোগান দিতে কাজে আসবে। কিন্তু সরকার মাদকের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করলে কোনঠাসা হয়ে পরে বিএনপি।
জাগো জাগো স্লোগান দিয়ে আজকাল অনেকেই মাঠে নেমে পড়ে। কি কারনে বা উদ্দেশ্য কি জানতে চাইলে বেশিরভাগ সময় নিরুত্তর থাকে তারা। আর সোশ্যাল মিডিয়া যেখানে উম্মুক্ত সেখানে তো কথাই নেই। সরকারবিরোধী গঠনমূলক সমালোচনার বেশে যেসব তরুণ অনলাইন একটিভিস্ট দেশবিরোধী সংগঠনগুলো হতে অর্থের বিনিময়ে সরকারের বিরুদ্ধে অপপ্রচারে লিপ্ত তার মধ্যে অন্যতম অনুপম দেবাশীষ রায়। গোপন তথ্যের ভিত্তিতে জানা যায়, বিএনপির নীতিনির্ধারকদের সরকারের বিরুদ্ধে তথ্যভিত্তিক সহযোগিতা প্রদানেও কাজ করছে হাভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগে অধ্যায়নরত এ শিক্ষার্থী। যে গাছের গোড়ায় সমস্যা সে গাছকে সমূলে উৎপাটন না করে কিভাবে সে সমস্যা হতে নিস্তার পাওয়া যাবে সে বিষয়ে কিছুই জানা যায়না তার তথাকথিত আর্টিকেল বা ব্লগে। মাদকের বিরুদ্ধে প্রশাসনের অভিযান সমূহ ভিত্তিহীন দাবি করে পৃথিবীর নানা দেশের উদাহরণ টেনে ডেইলি স্টার এর মতো বিভিন্ন পত্র পত্রিকা বিরোধিতা করছে এ অভিযানের।
এছাড়া দেশের গুরুত্বপূর্ণ কিছু দৈনিকের বিএনপির সাথে একই সুর মেলানোর কারণ হিসেবে বেরিয়ে এসেছে ভিন্ন তথ্য। মাদক ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে কিছু না বলার সুবাদে প্রতি মাসে একটি নির্দিষ্ট মোটা অংকের টাকা যায় তাদের ব্যাংক একাউন্টে। তাই মাদকের পক্ষে বিএনপির এত হম্বিতম্বি প্রমান করে যে মাদক ব্যবসার সঙ্গে রয়েছে তাদের সরাসরি সংশ্লিষ্টতা।
আসুন দেশ ও জাতির কথা বিবেচনা করে এবং আমাদের আগামী প্রজন্মের এক উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ নিশ্চিতকল্পে এই ধরনের সৎ ও গঠনমূলক উদ্যোগে আমরাও সহচারি হই।
এক বিশেষ সমীক্ষায় দেখা যায় যে, বিএনপির অনেক গুরুত্বপূর্ণ নেতা বিগত কয়েক বছর ধরে ইয়াবা ও ফেনসিডিল ব্যবসায় জড়িয়ে পড়েছে। গড়ে তুলেছে অঢেল সম্পদ। আর যে সম্পত্তি আগামী জাতীয় নির্বাচনে অর্থ যোগান দিতে কাজে আসবে। কিন্তু সরকার মাদকের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করলে কোনঠাসা হয়ে পরে বিএনপি।
জাগো জাগো স্লোগান দিয়ে আজকাল অনেকেই মাঠে নেমে পড়ে। কি কারনে বা উদ্দেশ্য কি জানতে চাইলে বেশিরভাগ সময় নিরুত্তর থাকে তারা। আর সোশ্যাল মিডিয়া যেখানে উম্মুক্ত সেখানে তো কথাই নেই। সরকারবিরোধী গঠনমূলক সমালোচনার বেশে যেসব তরুণ অনলাইন একটিভিস্ট দেশবিরোধী সংগঠনগুলো হতে অর্থের বিনিময়ে সরকারের বিরুদ্ধে অপপ্রচারে লিপ্ত তার মধ্যে অন্যতম অনুপম দেবাশীষ রায়। গোপন তথ্যের ভিত্তিতে জানা যায়, বিএনপির নীতিনির্ধারকদের সরকারের বিরুদ্ধে তথ্যভিত্তিক সহযোগিতা প্রদানেও কাজ করছে হাভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগে অধ্যায়নরত এ শিক্ষার্থী। যে গাছের গোড়ায় সমস্যা সে গাছকে সমূলে উৎপাটন না করে কিভাবে সে সমস্যা হতে নিস্তার পাওয়া যাবে সে বিষয়ে কিছুই জানা যায়না তার তথাকথিত আর্টিকেল বা ব্লগে। মাদকের বিরুদ্ধে প্রশাসনের অভিযান সমূহ ভিত্তিহীন দাবি করে পৃথিবীর নানা দেশের উদাহরণ টেনে ডেইলি স্টার এর মতো বিভিন্ন পত্র পত্রিকা বিরোধিতা করছে এ অভিযানের।
এছাড়া দেশের গুরুত্বপূর্ণ কিছু দৈনিকের বিএনপির সাথে একই সুর মেলানোর কারণ হিসেবে বেরিয়ে এসেছে ভিন্ন তথ্য। মাদক ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে কিছু না বলার সুবাদে প্রতি মাসে একটি নির্দিষ্ট মোটা অংকের টাকা যায় তাদের ব্যাংক একাউন্টে। তাই মাদকের পক্ষে বিএনপির এত হম্বিতম্বি প্রমান করে যে মাদক ব্যবসার সঙ্গে রয়েছে তাদের সরাসরি সংশ্লিষ্টতা।
আসুন দেশ ও জাতির কথা বিবেচনা করে এবং আমাদের আগামী প্রজন্মের এক উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ নিশ্চিতকল্পে এই ধরনের সৎ ও গঠনমূলক উদ্যোগে আমরাও সহচারি হই।