সেবা ডেস্ক: প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অধীনে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণ, প্রার্থী বাছাই, নির্বাচনী ফান্ড সংগ্রহ, মনোনয়ন বিক্রি বাবদ অর্থ নিয়ে লন্ডনে পলাতক বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি নেতা তারেক জিয়ার সাথে দেখা করতে গেছেন দলের মহা সচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
জানা গেছে, আগামী সংসদ নির্বাচন শেখ হাসিনা সরকারের অধীনেই অনুষ্ঠিত হবে, সেই বিষয়ে নিশ্চিত হয়ে গিয়েছে বিএনপি। তাই নির্বাচনকালীন সরকার গঠনের আন্দোলন থেকে ফিরে এসেছে বিএনপি। বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি লক্ষ্য এখন আগামী নির্বাচনে অংশগ্রহণ করে সংসদে প্রবেশ করা। দেশ পরিচালনা না করতে পারলেও অন্তত বিরোধী দলের ভূমিকা পালন করতে চায় বিএনপি। এতে করে অন্তর সরকারের কোপ থেকে বাঁচা যাবে।
এদিকে মির্জা ফখরুল ইসলাম লন্ডন যাওয়ার পূর্বে সারা বাংলাদেশের বিভিন্ন আসনের টিকিট প্রত্যাসীদের সাথে টিকিটের জন্য নির্ধারিত মূল্য পরিশোধ বিষয়ে ঢাকায় কয়েক দফায় বৈঠক করেন। যেহেতু তারেক রহমানের হাতের অবস্থা ভাল নয়, তাই বৈঠকে ‘বেশি দিলে টিকিট পাবেন’ সংক্রান্ত ইস্যুতে রুদ্ধদ্বার আলোচনা অনুষ্ঠিত হয়। পাশাপাশি উপঢৌকন পাঠানোর বিষয়েও আলোচনা হয়।
আরও জানা গেছে, মির্জা ফখরুলের সাথে গোপন বৈঠক করে, নির্ধারিত ফি পরিশোধ করে পটুয়াখালী-৩ (দশমিনা-গলাচিপা) আসনে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছেন জেলা বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি সহসভাপতি গোলাম মোস্তফা। গোলাম মোস্তফাকে টিকিট পাইয়ে দেওয়ার বিষয়ে একধরনের আশ্বাস দিয়েছেন মির্জা ফখরুল ইসলাম। তবে মিস হয়ে গেলে মাফ করে দেওয়ার জন্য অনুরোধ করেছেন মির্জা ফখরুল। কারণ নির্বাচনকে সামনে রেখে টিকিট প্রত্যাসীদের কাছ থেকে টাকা কালেকশন করার জন্য নির্দিষ্ট দায়িত্ব দিয়েছেন তারেক রহমান। তারেক রহমানের অর্থনৈতিক দৈন্যদশা চলছে। এসময় যারা তারেক রহমানের পাশে দাঁড়াবে তাদেরকে পরবর্তীতে বিশেষ মূল্যায়ণ করা হবে। জিতলে মন্ত্রী বানানো হবে।
তারেক জিয়ার এমন ম্যাসেজ পাওয়ার পর নিজ নির্বাচনী এলাকায় কোমর বেধে নেমেছেন গোলাম মোস্তফা। ইফতার মাহফিল, গণসংযোগ শুরু করেছেন তিনি। গোলাম মোস্তফার আগাম ফালাফালিতে বেশ ক্ষেপেছেন স্থানীয় বিএনপি নেতারা। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক জ্যেষ্ঠ নেতা বলেন, আমাদের আসনে মোস্তফা ছাড়াও অনেক যোগ্য নেতা আছেন। শুনেছি মোস্তফা নমিনেশন পাওয়ার জন্য আগাম টাকা লন্ডনে পাঠিয়েছেন। টাকার ম্যানেজ করতে তিনি অনেক কিছুই বিক্রি করেছেন। বুঝতে পারছি না। এত টাকা দিয়ে নমিনেশন কেন কিনতে হবে? টাকাটা যদি মার যায় অথবা নমিনেশন না পেলে মোস্তফাতো হার্টফেল করে মারা যাবেন! বিএনপির রাজনীতি আসলে নষ্টদের দখলে চলে গেছে। মোস্তফার মত একজন বেনামী নেতাকে টিকিট দিলে বিএনপির উপর আমাদের আস্থা হারিয়ে যাবে। মোস্তফাতো সুবিধাবাদী নেতা। আন্দোলন-সংগ্রামে গর্তে লুকিয়ে থাকে এরা। এরাই আবার এমপি ইলেকশন করতে চায়!
জানা গেছে, আগামী সংসদ নির্বাচন শেখ হাসিনা সরকারের অধীনেই অনুষ্ঠিত হবে, সেই বিষয়ে নিশ্চিত হয়ে গিয়েছে বিএনপি। তাই নির্বাচনকালীন সরকার গঠনের আন্দোলন থেকে ফিরে এসেছে বিএনপি। বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি লক্ষ্য এখন আগামী নির্বাচনে অংশগ্রহণ করে সংসদে প্রবেশ করা। দেশ পরিচালনা না করতে পারলেও অন্তত বিরোধী দলের ভূমিকা পালন করতে চায় বিএনপি। এতে করে অন্তর সরকারের কোপ থেকে বাঁচা যাবে।
এদিকে মির্জা ফখরুল ইসলাম লন্ডন যাওয়ার পূর্বে সারা বাংলাদেশের বিভিন্ন আসনের টিকিট প্রত্যাসীদের সাথে টিকিটের জন্য নির্ধারিত মূল্য পরিশোধ বিষয়ে ঢাকায় কয়েক দফায় বৈঠক করেন। যেহেতু তারেক রহমানের হাতের অবস্থা ভাল নয়, তাই বৈঠকে ‘বেশি দিলে টিকিট পাবেন’ সংক্রান্ত ইস্যুতে রুদ্ধদ্বার আলোচনা অনুষ্ঠিত হয়। পাশাপাশি উপঢৌকন পাঠানোর বিষয়েও আলোচনা হয়।
আরও জানা গেছে, মির্জা ফখরুলের সাথে গোপন বৈঠক করে, নির্ধারিত ফি পরিশোধ করে পটুয়াখালী-৩ (দশমিনা-গলাচিপা) আসনে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছেন জেলা বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি সহসভাপতি গোলাম মোস্তফা। গোলাম মোস্তফাকে টিকিট পাইয়ে দেওয়ার বিষয়ে একধরনের আশ্বাস দিয়েছেন মির্জা ফখরুল ইসলাম। তবে মিস হয়ে গেলে মাফ করে দেওয়ার জন্য অনুরোধ করেছেন মির্জা ফখরুল। কারণ নির্বাচনকে সামনে রেখে টিকিট প্রত্যাসীদের কাছ থেকে টাকা কালেকশন করার জন্য নির্দিষ্ট দায়িত্ব দিয়েছেন তারেক রহমান। তারেক রহমানের অর্থনৈতিক দৈন্যদশা চলছে। এসময় যারা তারেক রহমানের পাশে দাঁড়াবে তাদেরকে পরবর্তীতে বিশেষ মূল্যায়ণ করা হবে। জিতলে মন্ত্রী বানানো হবে।
তারেক জিয়ার এমন ম্যাসেজ পাওয়ার পর নিজ নির্বাচনী এলাকায় কোমর বেধে নেমেছেন গোলাম মোস্তফা। ইফতার মাহফিল, গণসংযোগ শুরু করেছেন তিনি। গোলাম মোস্তফার আগাম ফালাফালিতে বেশ ক্ষেপেছেন স্থানীয় বিএনপি নেতারা। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক জ্যেষ্ঠ নেতা বলেন, আমাদের আসনে মোস্তফা ছাড়াও অনেক যোগ্য নেতা আছেন। শুনেছি মোস্তফা নমিনেশন পাওয়ার জন্য আগাম টাকা লন্ডনে পাঠিয়েছেন। টাকার ম্যানেজ করতে তিনি অনেক কিছুই বিক্রি করেছেন। বুঝতে পারছি না। এত টাকা দিয়ে নমিনেশন কেন কিনতে হবে? টাকাটা যদি মার যায় অথবা নমিনেশন না পেলে মোস্তফাতো হার্টফেল করে মারা যাবেন! বিএনপির রাজনীতি আসলে নষ্টদের দখলে চলে গেছে। মোস্তফার মত একজন বেনামী নেতাকে টিকিট দিলে বিএনপির উপর আমাদের আস্থা হারিয়ে যাবে। মোস্তফাতো সুবিধাবাদী নেতা। আন্দোলন-সংগ্রামে গর্তে লুকিয়ে থাকে এরা। এরাই আবার এমপি ইলেকশন করতে চায়!