শফিকুল,রৌমারী প্রতিনিধি: বন বিভাগের অনুমতি ছাড়াই কুড়িগ্রামের রৌমারী উপজেলার বন্দবেড় ইউনিয়নের পাখিউড়া ব্রীজের পশ্চিম পাশে সরকারী রাস্তার গাছ কর্তনের কাজ চলছে।
গতকাল বুধবার দুপুর ১২টার দিকে সরেজমিনে গিয়ে জানা যায়, উপজেলার পাখিউড়া ব্রীজের পশ্চিম পাশে শহীদ মুক্তিযোদ্ধা কলেজের সামনে কিছু শ্রমিক সরকারী রাস্তার ৮টি বড় ইউক্লিপটাস গাছ কর্তনের কাজ করছে। এ গাছের মূল্য হবে প্রায় সত্তর হাজার টাকা।
গাছ কর্তনরত শ্রমিক সাইফুল, সাদেক, রহিম, জোব্বার জানান, রৌমারী উপজেলা থেকে রাস্তা দেখে গাছ কাটার অনুমতি দিছে। এই রাস্তার ৮টি গাছ কাটা হবে।
বন বিভাগ কর্তৃক ফরেট্রি সেক্টর প্রকল্পের আওতায় রাস্তার দু’ পাশে বনায়নকৃত গাছের উপকারভোগী সদস্য মো. শাহাআলম বলেন, পূর্ব পাখিউড়া ব্রীজ হতে পশ্চিম দিকে খেদাইমারী পর্যন্ত ২কি.মি. রাস্তায় ২হাজার বনজ, ফলজ ও ঔষধী গাছ রোপন করা হয়। এ রাস্তায় আমরা ১৫জন উপকারভোগী সদস্য আছি। আমাদের না জানিয়ে রাস্তার কাজের কথা বলে মাঝে মাঝে ইউপি সদস্য ও প্রভাশালীরা গাছ কেটে নেয়। রাস্তার অর্ধেক গাছ এভাবে মানুষ কেটে নিয়েছে। সরকারে সাথে চুক্তি মোতাবেক উপকারভোগী সদস্যরা গাছের ৫৫% মালিক।
রৌমারী উপজেলা বন বিভাগের কর্মকর্তা মো. ইকবাল হোসেন বলেন, গাছ কাটার বিষয়টি আমার জানা নেই। রাস্তারটিতে বন বিভাগ থেকে গাছগুলো রোপন করা হয়েছে। আমরা কোন গাছ কাটার অনুমতি দেইনি। অফিস থেকে লোক পাঠাচ্ছি উপকারভোগী সদস্যদের সাথে নিয়ে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
বন্দবেড় ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান মো. কবির হোসেন বলেন, রাস্তার নির্মাণ কাজ জরুরী ছিল বলে আমি জানি। তবে গাছ কাটার বিষয়টি আমি শুনেছি।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার দীপঙ্কর রায় বলেন, রাস্তার কাজ করা হবে। এজন্য গাছ কর্তনের অনুমতি দেওয়া হয়েছে। কর্তনকৃত গাছ নিলামে বিক্রয় করা হবে।
গতকাল বুধবার দুপুর ১২টার দিকে সরেজমিনে গিয়ে জানা যায়, উপজেলার পাখিউড়া ব্রীজের পশ্চিম পাশে শহীদ মুক্তিযোদ্ধা কলেজের সামনে কিছু শ্রমিক সরকারী রাস্তার ৮টি বড় ইউক্লিপটাস গাছ কর্তনের কাজ করছে। এ গাছের মূল্য হবে প্রায় সত্তর হাজার টাকা।
গাছ কর্তনরত শ্রমিক সাইফুল, সাদেক, রহিম, জোব্বার জানান, রৌমারী উপজেলা থেকে রাস্তা দেখে গাছ কাটার অনুমতি দিছে। এই রাস্তার ৮টি গাছ কাটা হবে।
বন বিভাগ কর্তৃক ফরেট্রি সেক্টর প্রকল্পের আওতায় রাস্তার দু’ পাশে বনায়নকৃত গাছের উপকারভোগী সদস্য মো. শাহাআলম বলেন, পূর্ব পাখিউড়া ব্রীজ হতে পশ্চিম দিকে খেদাইমারী পর্যন্ত ২কি.মি. রাস্তায় ২হাজার বনজ, ফলজ ও ঔষধী গাছ রোপন করা হয়। এ রাস্তায় আমরা ১৫জন উপকারভোগী সদস্য আছি। আমাদের না জানিয়ে রাস্তার কাজের কথা বলে মাঝে মাঝে ইউপি সদস্য ও প্রভাশালীরা গাছ কেটে নেয়। রাস্তার অর্ধেক গাছ এভাবে মানুষ কেটে নিয়েছে। সরকারে সাথে চুক্তি মোতাবেক উপকারভোগী সদস্যরা গাছের ৫৫% মালিক।
রৌমারী উপজেলা বন বিভাগের কর্মকর্তা মো. ইকবাল হোসেন বলেন, গাছ কাটার বিষয়টি আমার জানা নেই। রাস্তারটিতে বন বিভাগ থেকে গাছগুলো রোপন করা হয়েছে। আমরা কোন গাছ কাটার অনুমতি দেইনি। অফিস থেকে লোক পাঠাচ্ছি উপকারভোগী সদস্যদের সাথে নিয়ে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
বন্দবেড় ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান মো. কবির হোসেন বলেন, রাস্তার নির্মাণ কাজ জরুরী ছিল বলে আমি জানি। তবে গাছ কাটার বিষয়টি আমি শুনেছি।
উপজেলা নির্বাহী অফিসার দীপঙ্কর রায় বলেন, রাস্তার কাজ করা হবে। এজন্য গাছ কর্তনের অনুমতি দেওয়া হয়েছে। কর্তনকৃত গাছ নিলামে বিক্রয় করা হবে।